নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) আইন, ২০০০ যথাযথভাবে সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছে ধর্ষণ আইন সংস্কার জোট। আজ সোমবার জোটের সচিবালয় লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে ধর্ষণের বিচার নিশ্চিতের দাবিতে আয়োজিত প্রতিবাদে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ও প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে তারা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা, যৌন হয়রানি, অপহরণ, শারীরিক নির্যাতন ও অনলাইন সহিংসতার ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচার নিশ্চিতের দাবিতে আয়োজিত প্রতিবাদে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি এবং প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় ধর্ষণ আইন সংস্কার জোট গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। জোটের মতে, ধর্ষণ ও যৌন সহিংসতার দৃষ্টান্তমূলক প্রতিরোধ নিশ্চিত করতে দোষীদের আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি ধর্ষণের সংজ্ঞা, ভুক্তভোগীদের জন্য মানসিক ও আইনি সহায়তা, পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বিদ্যমান আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা প্রয়োজন।
ধর্ষণ আইন সংস্কার জোট মনে করে, যৌন সহিংসতা প্রতিরোধ ও ভুক্তভোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নীতিনির্ধারকদের আরও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জোট সংশ্লিষ্ট অংশীজন, মানবাধিকারকর্মী ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শের মাধ্যমে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) আইন, ২০০০ যথাযথভাবে সংস্কারের আহ্বান জানাচ্ছে। একই সঙ্গে অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত করা এবং ভুক্তভোগীদের মানসিক ও আইনি সহায়তা প্রদান, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা নিশ্চিতে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করার দাবি জানাচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ধর্ষণ মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচার প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে ইতিমধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া প্রণয়ন করেছে। এ প্রসঙ্গে ধর্ষণ আইন সংস্কার জোট মনে করে, ধর্ষণ ও যৌন সহিংসতা প্রতিরোধের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই সমাধান প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট অংশীজন ও বিশেষজ্ঞদের মতামত গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু আইন সংশোধন বা প্রণয়ন নয়, ভুক্তভোগীদের প্রতি সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন, যেমন ভুক্তভোগী নারীর চরিত্র হনন ও তাঁর ওপর দোষারোপ বন্ধ করা, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং দ্রুত ও ন্যায়সংগত বিচারপ্রক্রিয়া নিশ্চিত করা জরুরি।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) আইন, ২০০০ যথাযথভাবে সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছে ধর্ষণ আইন সংস্কার জোট। আজ সোমবার জোটের সচিবালয় লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে ধর্ষণের বিচার নিশ্চিতের দাবিতে আয়োজিত প্রতিবাদে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ও প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে তারা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা, যৌন হয়রানি, অপহরণ, শারীরিক নির্যাতন ও অনলাইন সহিংসতার ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচার নিশ্চিতের দাবিতে আয়োজিত প্রতিবাদে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি এবং প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে মামলার ঘটনায় ধর্ষণ আইন সংস্কার জোট গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। জোটের মতে, ধর্ষণ ও যৌন সহিংসতার দৃষ্টান্তমূলক প্রতিরোধ নিশ্চিত করতে দোষীদের আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি ধর্ষণের সংজ্ঞা, ভুক্তভোগীদের জন্য মানসিক ও আইনি সহায়তা, পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বিদ্যমান আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা প্রয়োজন।
ধর্ষণ আইন সংস্কার জোট মনে করে, যৌন সহিংসতা প্রতিরোধ ও ভুক্তভোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নীতিনির্ধারকদের আরও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জোট সংশ্লিষ্ট অংশীজন, মানবাধিকারকর্মী ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শের মাধ্যমে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) আইন, ২০০০ যথাযথভাবে সংস্কারের আহ্বান জানাচ্ছে। একই সঙ্গে অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত করা এবং ভুক্তভোগীদের মানসিক ও আইনি সহায়তা প্রদান, ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা নিশ্চিতে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করার দাবি জানাচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ধর্ষণ মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও দ্রুত বিচার প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে ইতিমধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া প্রণয়ন করেছে। এ প্রসঙ্গে ধর্ষণ আইন সংস্কার জোট মনে করে, ধর্ষণ ও যৌন সহিংসতা প্রতিরোধের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই সমাধান প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট অংশীজন ও বিশেষজ্ঞদের মতামত গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু আইন সংশোধন বা প্রণয়ন নয়, ভুক্তভোগীদের প্রতি সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন, যেমন ভুক্তভোগী নারীর চরিত্র হনন ও তাঁর ওপর দোষারোপ বন্ধ করা, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং দ্রুত ও ন্যায়সংগত বিচারপ্রক্রিয়া নিশ্চিত করা জরুরি।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
১ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
১ ঘণ্টা আগে