মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের ঘিওরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি মামলায় সাইফুল ইসলাম নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত। আজ বুধবার দুপরে মানিকগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক বেগম তানিয়া কামাল আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে অনাদায়ে ২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নারী ও শিশু আদালতের স্পেশাল পিপি এ কে এম নুরুল হুদা রুবেল।
দণ্ডপ্রাপ্ত সাইফুল ইসলামের বাড়ি ঘিওর উপজেলার শাকরাইল এলাকায়। ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর বাড়ি ঘিওর উপজেলায়। সে উপজেলার একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
মামলার অভিযোগে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২ আগস্ট বিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় ওই স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করেন আসামি সাইফুল ইসলাম ও একই এলাকার নবীন মিয়া, মিলন মিয়া, মো. সাদ্দাম হোসেন, রবিন মিয়া, পলাশ হোসেন ও জসিম মিয়া। তাঁরা ওই শিক্ষার্থীকে জোর করে তুলে নেয় এবং তাদের সহযোগিতায় সাইফুল ইসলাম ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করেন। এ সময় তার সহযোগীরা মোবাইলে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করেন। পরে এ ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ঘিওর থানায় ধর্ষণ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেন।
পরে ঘিওর থানার এসআই ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবু তালেব তদন্ত শেষে ওই ৭ জনের নাম উল্লেখ্য করে ২০১৫ সালের ১৫ মার্চে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলায় ৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন। মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় নবীন মিয়া, মিলন মিয়া, মো. সাদ্দাম হোসেন, রবিন মিয়া, পলাশ হোসেন ও জসিম মিয়াকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
পিপি এ কে এম নুরুল হুদা রুবেল বলেন, ‘মামলার আসামিকে ধর্ষণের অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অনাদায়ে আরও দুই বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। জরিমানার টাকা ভিকটিমের পরিবারকে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে পর্নোগ্রাফি আইনে দুই বছর কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং এই জরিমানার টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, রায়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নারী ও শিশু কোর্টের স্পেশাল পিপি এ কে এম নুরুল হুদা রুবেল সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. নুরুল আমিন রুবেল উচ্চ আদালতের আপিলের কথা জানিয়েছেন।
মানিকগঞ্জের ঘিওরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি মামলায় সাইফুল ইসলাম নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত। আজ বুধবার দুপরে মানিকগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক বেগম তানিয়া কামাল আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে অনাদায়ে ২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নারী ও শিশু আদালতের স্পেশাল পিপি এ কে এম নুরুল হুদা রুবেল।
দণ্ডপ্রাপ্ত সাইফুল ইসলামের বাড়ি ঘিওর উপজেলার শাকরাইল এলাকায়। ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর বাড়ি ঘিওর উপজেলায়। সে উপজেলার একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
মামলার অভিযোগে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২ আগস্ট বিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় ওই স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করেন আসামি সাইফুল ইসলাম ও একই এলাকার নবীন মিয়া, মিলন মিয়া, মো. সাদ্দাম হোসেন, রবিন মিয়া, পলাশ হোসেন ও জসিম মিয়া। তাঁরা ওই শিক্ষার্থীকে জোর করে তুলে নেয় এবং তাদের সহযোগিতায় সাইফুল ইসলাম ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করেন। এ সময় তার সহযোগীরা মোবাইলে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করেন। পরে এ ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ঘিওর থানায় ধর্ষণ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেন।
পরে ঘিওর থানার এসআই ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবু তালেব তদন্ত শেষে ওই ৭ জনের নাম উল্লেখ্য করে ২০১৫ সালের ১৫ মার্চে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলায় ৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন। মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় নবীন মিয়া, মিলন মিয়া, মো. সাদ্দাম হোসেন, রবিন মিয়া, পলাশ হোসেন ও জসিম মিয়াকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
পিপি এ কে এম নুরুল হুদা রুবেল বলেন, ‘মামলার আসামিকে ধর্ষণের অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অনাদায়ে আরও দুই বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। জরিমানার টাকা ভিকটিমের পরিবারকে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে পর্নোগ্রাফি আইনে দুই বছর কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং এই জরিমানার টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, রায়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নারী ও শিশু কোর্টের স্পেশাল পিপি এ কে এম নুরুল হুদা রুবেল সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. নুরুল আমিন রুবেল উচ্চ আদালতের আপিলের কথা জানিয়েছেন।
মেধার ভিত্তিতে সিট প্রদান, শিক্ষার্থীদের ফি কমানো, ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় আনাসহ নয় দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
১১ মিনিট আগেনাটোরের সিংড়ায় ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে প্রবেশের সময় এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রাম পারুহারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেপৃথক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাত দফা দাবিতে আমরণ অনশনে থাকা তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনশনরত ৯ শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছে। তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসক ও দুজন নার্সকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখব
২৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, চরলক্ষ্যা নিমতলা এলাকার ইদ্রিস সওদাগরের ছেলে আলমগীর বাদশা (৪২) এবং শিকলবাহা ইউনিয়নের...
৩৭ মিনিট আগে