প্রতিনিধি
মাদারীপুর (ঢাকা): মাদারীপুরে একই স্থানে মানববন্ধন করাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে এক সাংবাদিক, তিনজন পুলিশসহ মোট ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়া ১০টি মোটরসাইকেল, বেশ কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দুটি ব্যাংকের শাখা অফিস ভাঙচুর করা হয়। আজ শনিবার ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের কলাবাড়ি স্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী ও মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক এমপি, মৌলভী আসমত আলী খানকে নিয়ে কটূক্তিমূলক বক্তব্য দেওয়ায় মাদারীপুরে বেশ কিছুদিন ধরে শাজাহান খান গ্রুপের নেতা–কর্মীরা প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধন করছেন। এর ধারাবাহিকতায় আজ সকাল ১০টায় মৌলভী আসমত আলী খানকে নিয়ে কটূক্তিকারী মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন মোল্লার পদত্যাগের দাবিতে শাজাহান খান গ্রুপ সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের কলাবাড়ি স্ট্যান্ডে একটি মানববন্ধনের আয়োজন করেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম ও মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন মোল্লা গ্রুপের নেতা কর্মীরা একই স্থানে সভা ও মানববন্ধন করতে গেলে দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এ সময় উত্তেজিত নেতা-কর্মীরা পার্শ্ববর্তী ঘটকচর স্ট্যান্ডে আটটি মোটরসাইকেল, সর্দার মার্কেটের কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, কৃষি ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের শাখা অফিস ভাঙচুর করে। পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
কেন্দুয়া ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সোহরাব হোসেন সর্দার বলেন, 'জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান রুবেল খান, এমপি পুত্র সবুর রহমান খান ও কেন্দুয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জয়নাল মাতুব্বরের লোকজন প্রায় শ'খানেক মোটরসাইকেল বহর নিয়ে আমার নিজস্ব মার্কেটে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। সিসি টিভি ফুটেজ দেখে অপরাধীদের বিরুদ্ধে মামলা করব।'
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদ হোসেন অনিক বলেন, শেখ হাসিনার কারামুক্তি উপলক্ষে কেন্দুয়া আওয়ামী লীগের উদ্যোগে রাস্তার পাশে মানববন্ধন চলছিল। এ সময় শাজাহান খানের সমর্থকেরা আমাদের ওপর হামলা চালায়।
জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান রুবেল খান বলেন, মরহুম আছমত আলী খান জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সাবেক এমপি ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে স্বাধীনতা পদক দিয়েছেন। সেই পদক নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ মোল্লা কটূক্তি করে মূলত প্রধানমন্ত্রীকে অসম্মান করেছেন।
রুবেল খান আরও বলেন, আমরা যেখানে প্রতিবাদ সভা বা মানববন্ধন করছি সেখানে শাহাবুদ্দিন আহমেদ লোক পাঠিয়ে হামলা করছেন। শাহাবুদ্দিন মোল্লা গ্রুপের মানববন্ধন ছিল আজ সকাল ৮টা থেকে ৯ টা। আর আমাদের সময় সকাল ১০টা থেকে ১১ টা। ১০টার পরে আমরা মানববন্ধন করলে শাহাবুদ্দিন মোল্লার সমর্থকেরা আমাদের ওপর হামলা চালায়।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. এহসানুল রহমান ভূঁইয়া বলেন, 'ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি। কেউ অভিযোগ দিলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।'
মাদারীপুর (ঢাকা): মাদারীপুরে একই স্থানে মানববন্ধন করাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে এক সাংবাদিক, তিনজন পুলিশসহ মোট ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়া ১০টি মোটরসাইকেল, বেশ কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দুটি ব্যাংকের শাখা অফিস ভাঙচুর করা হয়। আজ শনিবার ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের কলাবাড়ি স্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী ও মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক এমপি, মৌলভী আসমত আলী খানকে নিয়ে কটূক্তিমূলক বক্তব্য দেওয়ায় মাদারীপুরে বেশ কিছুদিন ধরে শাজাহান খান গ্রুপের নেতা–কর্মীরা প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধন করছেন। এর ধারাবাহিকতায় আজ সকাল ১০টায় মৌলভী আসমত আলী খানকে নিয়ে কটূক্তিকারী মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন মোল্লার পদত্যাগের দাবিতে শাজাহান খান গ্রুপ সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের কলাবাড়ি স্ট্যান্ডে একটি মানববন্ধনের আয়োজন করেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম ও মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন মোল্লা গ্রুপের নেতা কর্মীরা একই স্থানে সভা ও মানববন্ধন করতে গেলে দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এ সময় উত্তেজিত নেতা-কর্মীরা পার্শ্ববর্তী ঘটকচর স্ট্যান্ডে আটটি মোটরসাইকেল, সর্দার মার্কেটের কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, কৃষি ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের শাখা অফিস ভাঙচুর করে। পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
কেন্দুয়া ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সোহরাব হোসেন সর্দার বলেন, 'জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান রুবেল খান, এমপি পুত্র সবুর রহমান খান ও কেন্দুয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জয়নাল মাতুব্বরের লোকজন প্রায় শ'খানেক মোটরসাইকেল বহর নিয়ে আমার নিজস্ব মার্কেটে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। সিসি টিভি ফুটেজ দেখে অপরাধীদের বিরুদ্ধে মামলা করব।'
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদ হোসেন অনিক বলেন, শেখ হাসিনার কারামুক্তি উপলক্ষে কেন্দুয়া আওয়ামী লীগের উদ্যোগে রাস্তার পাশে মানববন্ধন চলছিল। এ সময় শাজাহান খানের সমর্থকেরা আমাদের ওপর হামলা চালায়।
জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান রুবেল খান বলেন, মরহুম আছমত আলী খান জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সাবেক এমপি ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে স্বাধীনতা পদক দিয়েছেন। সেই পদক নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ মোল্লা কটূক্তি করে মূলত প্রধানমন্ত্রীকে অসম্মান করেছেন।
রুবেল খান আরও বলেন, আমরা যেখানে প্রতিবাদ সভা বা মানববন্ধন করছি সেখানে শাহাবুদ্দিন আহমেদ লোক পাঠিয়ে হামলা করছেন। শাহাবুদ্দিন মোল্লা গ্রুপের মানববন্ধন ছিল আজ সকাল ৮টা থেকে ৯ টা। আর আমাদের সময় সকাল ১০টা থেকে ১১ টা। ১০টার পরে আমরা মানববন্ধন করলে শাহাবুদ্দিন মোল্লার সমর্থকেরা আমাদের ওপর হামলা চালায়।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. এহসানুল রহমান ভূঁইয়া বলেন, 'ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি। কেউ অভিযোগ দিলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।'
শুক্রবার সকালে খুটি-নাটি বিষয় নিয়ে স্বামী মুসার সাথে কথা কাটাকাটি হয় জামিলার। পরে মুসা ভ্যান নিয়ে কাজে বেরিয়ে যান। রাত ৯ টার দিকে বসতঘরে জামিলার মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় প্রতিবেশীরা। পরে মুসাকে খবর দেওয়া হয়।
৭ মিনিট আগেযশোর থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী একটি নাইট কোচ ‘হামদান এক্সপ্রেস’ চলন্ত একটি ট্রাকের পেছনে সজোরে ধাক্কা দেয়। সংঘর্ষের পর উভয় যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক্সপ্রেসওয়ের মাঝখানের সড়ক দ্বীপের রেলিংয়ে আঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হন।
১১ মিনিট আগেদুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
৬ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৬ ঘণ্টা আগে