নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভর
সাভারের আশুলিয়ায় বেতন বৃদ্ধির দাবিতে বিক্ষোভের সময় শ্রমিকদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংঘর্ষে কাউসার হোসেন খান (২৭) নামের এক পোশাকশ্রমিক নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন রাসেল ও নয়ন নামের দুই শ্রমিক।
আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে আশুলিয়ার টংগাবাড়ী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
কাউসার হোসেন খান ম্যাংগো টেক্সট লিমিটেড পোশাক কারখানার শ্রমিক ছিলেন। তিনি সেখানকার সেলাই মেশিন অপারেটর ছিলেন। কাউসার আশুলিয়ার টংগাবাড়ী এলাকায় থাকতেন। তিনি বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার রতনপুর গ্রামের মো. নেছার উদ্দিনের ছেলে।
জানা গেছে, বকেয়া বেতনের দাবিতে মণ্ডল গ্রুপের পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা আন্দোলন করছিলেন। এ নিয়ে পুলিশ, মালিকপক্ষ ও শ্রমিকেরা সমাধানে বসেন। এ সময় কারখানার বাইরে কিছু শ্রমিক অবস্থান করছিলেন। একপর্যায়ে বাইরে থাকা শ্রমিকেরা কারখানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ সময় পাশের ন্যাচারাল ও ম্যাংগো কারখানা শ্রমিকেরাও রাস্তায় নেমে আসেন। তাঁরা কারখানাগুলোতে ভাঙচুর চালিয়ে সড়কে অবস্থান নেন।
পরিস্থিতি সামলাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সড়কে অবস্থান নেয়। শ্রমিকেরা তাদের দিকেও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ সময় দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। বেশ কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। এর মধ্যে গুরুতর আহত হন কাউসার, ন্যাচারাল কারখানার শ্রমিক নয়ন ও রাসেল। তাঁদের মধ্যে কাউসারকে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নয়ন ও রাসেল সেখানে চিকিৎসাধীন। তাঁরা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক এনামুল হক মিয়া বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই কাউসারের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর তলপেটের বাঁ–পাশে ক্ষত আছে। সম্ভবত এটা গুলি।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জুয়েল মিয়া সংঘর্ষে শ্রমিক মৃত্যুর বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। ওসি বলেন, সংঘর্ষ চলাকালে এক পোশাকশ্রমিক নিহত হয়েছেন। তবে তিনি কীভাবে মারা গেছেন, তা আমরা নিশ্চিত না।
সাভারের আশুলিয়ায় বেতন বৃদ্ধির দাবিতে বিক্ষোভের সময় শ্রমিকদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংঘর্ষে কাউসার হোসেন খান (২৭) নামের এক পোশাকশ্রমিক নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন রাসেল ও নয়ন নামের দুই শ্রমিক।
আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে আশুলিয়ার টংগাবাড়ী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
কাউসার হোসেন খান ম্যাংগো টেক্সট লিমিটেড পোশাক কারখানার শ্রমিক ছিলেন। তিনি সেখানকার সেলাই মেশিন অপারেটর ছিলেন। কাউসার আশুলিয়ার টংগাবাড়ী এলাকায় থাকতেন। তিনি বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার রতনপুর গ্রামের মো. নেছার উদ্দিনের ছেলে।
জানা গেছে, বকেয়া বেতনের দাবিতে মণ্ডল গ্রুপের পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা আন্দোলন করছিলেন। এ নিয়ে পুলিশ, মালিকপক্ষ ও শ্রমিকেরা সমাধানে বসেন। এ সময় কারখানার বাইরে কিছু শ্রমিক অবস্থান করছিলেন। একপর্যায়ে বাইরে থাকা শ্রমিকেরা কারখানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ সময় পাশের ন্যাচারাল ও ম্যাংগো কারখানা শ্রমিকেরাও রাস্তায় নেমে আসেন। তাঁরা কারখানাগুলোতে ভাঙচুর চালিয়ে সড়কে অবস্থান নেন।
পরিস্থিতি সামলাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সড়কে অবস্থান নেয়। শ্রমিকেরা তাদের দিকেও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ সময় দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। বেশ কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। এর মধ্যে গুরুতর আহত হন কাউসার, ন্যাচারাল কারখানার শ্রমিক নয়ন ও রাসেল। তাঁদের মধ্যে কাউসারকে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নয়ন ও রাসেল সেখানে চিকিৎসাধীন। তাঁরা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক এনামুল হক মিয়া বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই কাউসারের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর তলপেটের বাঁ–পাশে ক্ষত আছে। সম্ভবত এটা গুলি।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জুয়েল মিয়া সংঘর্ষে শ্রমিক মৃত্যুর বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। ওসি বলেন, সংঘর্ষ চলাকালে এক পোশাকশ্রমিক নিহত হয়েছেন। তবে তিনি কীভাবে মারা গেছেন, তা আমরা নিশ্চিত না।
রাজশাহীর বাঘায় যাত্রীবাহী বাস ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক বাবা ও তাঁর পাঁচ বছর বয়সী মেয়ের পা কেটে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এ দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ের সঙ্গে থাকা অন্তঃসত্ত্বা নারীও গুরুতর আহত হয়েছেন। তাঁর একটি হাত ভেঙে গেছে।
১ মিনিট আগেমাইনুদ্দিন বলেন, কিছুদিন আগে বড় নাতি দাদার বাড়িতে বেড়াতে যায়। সেখানে বড় নাতিকে মারধর করা হয়। বিষয়টি নিয়ে স্বামীর সঙ্গে মেয়ের কথা-কাটাকাটি হয়।
৪ মিনিট আগেক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা জানান, বেশির ভাগ খেতে ধান পাকার উপক্রম হওয়ায় কীটনাশকও ছিটাতে পারছেন না তাঁরা। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে আরেক শঙ্কা—বৃষ্টি। ফলে ধান নষ্টের পাশাপাশি পশুখাদ্য বিচালি ঘরে তোলা নিয়েও তাঁরা চিন্তায় পড়েছেন।
১৫ মিনিট আগেকক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে উড্ডয়নের পর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি ৪৩৬ ফ্লাইটের ল্যান্ডিং গিয়ারের দুটি চাকার একটি খুলে পড়ে যায়। বিমানটি ঢাকায় নিরাপদ ল্যান্ডিংয়ের স্বীকৃতিস্বরূপ ক্যাপ্টেন জে এস এম এম বিল্লাহ, ফার্স্ট অফিসার জায়েদ তাজিম এবং কেবিন ক্রু মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন আরিয়ানকে
২২ মিনিট আগে