প্রতিনিধি, আশুলিয়া
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় চলাচলে নিষেধাজ্ঞাসহ বেশ কিছু কঠোর বিধিনষেধ আরোপ করেছে সরকার। আগামীকাল সোমবার থেকে এই বিধিনিষেধ সাত দিনের জন্য কার্যকর হচ্ছে। সরকারের তরফে এই পদক্ষেপ নেওয়ার আগেই আশুলিয়ার অনেকে গ্রামের উদ্দেশে ছুটতে শুরু করেছেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল শনিবার জানিয়েছিলেন, সোমবার থেকে দেশে সাত দিনের জন্য লকডাউন দেওয়া হতে পারে। সংবাদমাধ্যমে সে খবর প্রকাশ পাওয়ার পর থেকেই শিল্পাঞ্চল আশুলিয়া ছাড়তে শুরু করে হাজারো মানুষ।
গতকাল রোববার আশুলিয়ার প্রায় প্রতিটি বাসস্ট্যান্ডে ঘরমুখো মানুষের ভিড় দেখা গেছে। এর মধ্যে অধিকাংশই লকডাউনের খবরে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। বাসস্ট্যান্ড ও কাউন্টারে অতিরিক্ত যাত্রী থাকলেও যাত্রীবাহী বাসে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলাচল করার সিদ্ধান্ত থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন ঘরমুখো মানুষেরা। অনেকে বাসের সিট না পেয়ে মাইক্রোবাস ভাড়া করে ছুটেছেন গ্রামের বাড়িতে।
আশুলিয়ার নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল ত্রিমোড় এলাকায় উত্তরবঙ্গগামী বিভিন্ন পরিবহনের অন্তত শতাধিক কাউন্টার রয়েছে। সোমবার থেকে দেশে সাত দিনের লকডাউন দেওয়া হবে—এমন খবর জানার পর থেকেই এসব কাউন্টারে আজ বিকেল থেকেই ভিড় করতে থাকেন যাত্রীরা। যে যেভাবে পারছেন, সেভাবেই যাওয়ার চেষ্টা করছেন গ্রামের বাড়িতে। এতে করে যে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে বিধিনিষেধ আরোপ হলো, তাই বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
অতিরিক্ত ভিড়ে স্বাস্থ্যবিধির বাধ্যবাধকতা মানা হচ্ছে না। কাউন্টারগুলো থেকে দূর পাল্লার বাসের টিকিট না পেয়ে অনেকেই লোকাল বাসে করে ভেঙে ভেঙে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার চেষ্টা করছেন। অনেকে আবার কয়েকজন মিলে মাইক্রোবাস ভাড়া করে যাচ্ছেন নিজ গন্তব্যে।
বাইপাইল ত্রিমোড় এলাকার বাস কাউন্টারের কর্মচারী শহিদ মিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, দেশে সোমবার থেকে লকডাউন দেওয়া হবে—এমন খবরের পর থেকেই যাত্রীদের চাপ তৈরি হয়েছে। তারা বাড়তি যাত্রীর কারণে টিকিট দিতেও হিমশিম খাচ্ছেন। অন্যান্য সময় বাসে প্রতি সিটেই যাত্রী বহন করা যায়। কিন্তু এখন বাসের অর্ধেক সিট খালি রাখার নিয়ম রয়েছে। তাই ধারণক্ষমতার চেয়ে যাত্রী এমনিতেই কম নিতে হয়, তার মধ্যে রয়েছে অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ।
বাস কাউন্টারে আসা হারুন-উর-রশিদ নামে এক পোশাক শ্রমিক জানান, তিনি শিল্পাঞ্চলের জামগড়াতে একটি তৈরি পোশাক কারখানায় কাজ করেন। দুই সন্তানকে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিতে বাস কাউন্টারে এসেছেন। গ্রামের বাড়িতে তাঁর বাবা-মা রয়েছেন, তাই তাঁর সন্তানেরা গ্রামের বাড়িতে দাদা-দাদির কাছে থাকলে নিরাপদ থাকতে পারবে বলে মনে করেন তিনি।
স্থানীয় শ্রমিক নেতা এএম মিন্টু বলেন, লকডাউনের সময় তৈরি পোশাক কারখানা চালু থাকলেও অনেক পোশাক শ্রমিকই তাঁদের পরিবারের সদস্যদের গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিতে আগ্রহী। নিরাপদে থাকার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে তিনি জানান।
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় চলাচলে নিষেধাজ্ঞাসহ বেশ কিছু কঠোর বিধিনষেধ আরোপ করেছে সরকার। আগামীকাল সোমবার থেকে এই বিধিনিষেধ সাত দিনের জন্য কার্যকর হচ্ছে। সরকারের তরফে এই পদক্ষেপ নেওয়ার আগেই আশুলিয়ার অনেকে গ্রামের উদ্দেশে ছুটতে শুরু করেছেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল শনিবার জানিয়েছিলেন, সোমবার থেকে দেশে সাত দিনের জন্য লকডাউন দেওয়া হতে পারে। সংবাদমাধ্যমে সে খবর প্রকাশ পাওয়ার পর থেকেই শিল্পাঞ্চল আশুলিয়া ছাড়তে শুরু করে হাজারো মানুষ।
গতকাল রোববার আশুলিয়ার প্রায় প্রতিটি বাসস্ট্যান্ডে ঘরমুখো মানুষের ভিড় দেখা গেছে। এর মধ্যে অধিকাংশই লকডাউনের খবরে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। বাসস্ট্যান্ড ও কাউন্টারে অতিরিক্ত যাত্রী থাকলেও যাত্রীবাহী বাসে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলাচল করার সিদ্ধান্ত থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন ঘরমুখো মানুষেরা। অনেকে বাসের সিট না পেয়ে মাইক্রোবাস ভাড়া করে ছুটেছেন গ্রামের বাড়িতে।
আশুলিয়ার নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল ত্রিমোড় এলাকায় উত্তরবঙ্গগামী বিভিন্ন পরিবহনের অন্তত শতাধিক কাউন্টার রয়েছে। সোমবার থেকে দেশে সাত দিনের লকডাউন দেওয়া হবে—এমন খবর জানার পর থেকেই এসব কাউন্টারে আজ বিকেল থেকেই ভিড় করতে থাকেন যাত্রীরা। যে যেভাবে পারছেন, সেভাবেই যাওয়ার চেষ্টা করছেন গ্রামের বাড়িতে। এতে করে যে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে বিধিনিষেধ আরোপ হলো, তাই বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
অতিরিক্ত ভিড়ে স্বাস্থ্যবিধির বাধ্যবাধকতা মানা হচ্ছে না। কাউন্টারগুলো থেকে দূর পাল্লার বাসের টিকিট না পেয়ে অনেকেই লোকাল বাসে করে ভেঙে ভেঙে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার চেষ্টা করছেন। অনেকে আবার কয়েকজন মিলে মাইক্রোবাস ভাড়া করে যাচ্ছেন নিজ গন্তব্যে।
বাইপাইল ত্রিমোড় এলাকার বাস কাউন্টারের কর্মচারী শহিদ মিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, দেশে সোমবার থেকে লকডাউন দেওয়া হবে—এমন খবরের পর থেকেই যাত্রীদের চাপ তৈরি হয়েছে। তারা বাড়তি যাত্রীর কারণে টিকিট দিতেও হিমশিম খাচ্ছেন। অন্যান্য সময় বাসে প্রতি সিটেই যাত্রী বহন করা যায়। কিন্তু এখন বাসের অর্ধেক সিট খালি রাখার নিয়ম রয়েছে। তাই ধারণক্ষমতার চেয়ে যাত্রী এমনিতেই কম নিতে হয়, তার মধ্যে রয়েছে অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ।
বাস কাউন্টারে আসা হারুন-উর-রশিদ নামে এক পোশাক শ্রমিক জানান, তিনি শিল্পাঞ্চলের জামগড়াতে একটি তৈরি পোশাক কারখানায় কাজ করেন। দুই সন্তানকে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিতে বাস কাউন্টারে এসেছেন। গ্রামের বাড়িতে তাঁর বাবা-মা রয়েছেন, তাই তাঁর সন্তানেরা গ্রামের বাড়িতে দাদা-দাদির কাছে থাকলে নিরাপদ থাকতে পারবে বলে মনে করেন তিনি।
স্থানীয় শ্রমিক নেতা এএম মিন্টু বলেন, লকডাউনের সময় তৈরি পোশাক কারখানা চালু থাকলেও অনেক পোশাক শ্রমিকই তাঁদের পরিবারের সদস্যদের গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দিতে আগ্রহী। নিরাপদে থাকার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে তিনি জানান।
রোববার বেলা ৩টার দিকে বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখার সুপার আশরাফ আলী বলেন, ‘ভারত সরকারের নিষেধাজ্ঞার পর সকাল থেকে কোনো তৈরি পোশাকশিল্পের পণ্য ভারতে ঢোকেনি। বেশ কিছু ট্রাক বন্দর ও বন্দরের সড়কে আটকে পড়েছে।’
২৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে বিশেষ অভিযানে যাওয়ার পথে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে শিকলবাহা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জসহ তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
৩৭ মিনিট আগেদিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনিতে ভূগর্ভস্থে কর্মরত শ্রমিকেরা সাবকন্টাক্ট বাতিল করে মূল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সরাসরি নিয়োগের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন। দাবি না মানলে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে যুবলীগ নেতা মুসলিম উদ্দিন হত্যা মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল শনিবার গভীর রাতে উপজেলার মুরাদপুর ইউনিয়নের গোপ্তাখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে