নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জে বাম গণতান্ত্রিক জোটের হরতাল কর্মসূচিতে লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। দফায় দফায় বাধা প্রদানের পর নেতা-কর্মীদের ওপর এই লাঠিচার্জ করা হয়। এ সময় অন্তত ১০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন জোটের নেতারা।
আজ সোমবার সকাল ৭টার নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়া চত্বরে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় নেতা-কর্মীরা কিছু সময়ের জন্য ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলেও পরে আবার সংগঠিত হয়ে মিছিল চালিয়ে যান।
এর আগে, নিত্যপণ্য দ্রব্যের দাম কমানোর দাবিতে সারা দেশে ডাকা আধাবেলা হরতাল পালনে সকাল পৌনে ৬টা থেকে সড়কে অবস্থান নেন বাম জোটের নেতা-কর্মীরা। মিছিল নিয়ে চাষাঢ়া থেকে দুই নম্বর রেলগেট পর্যন্ত মিছিল বের করে যানবাহন চলাচলে বাধা দেন তাঁরা।
হরতালে শুরুর দিকে বাধা না দিলেও পরে মিছিল থামাতে রাস্তায় নামেন সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ জামান। বামজোটের মিছিলটি চাষাঢ়ার বিজয়স্তম্ভের সামনে আসলে ওসির নেতৃত্বে পুলিশ মিছিলে বাধা দেয়। বাধা উপেক্ষা করে মিছিলটি এগিয়ে যেতে চাইলে লাঠিচার্জ করে পুলিশ।
লাঠিচার্জে নেতা-কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলেও পরে নেতারা ব্যানার ধরে রেখে মিছিল চালিয়ে যান। সেখান থেকে দুই নম্বর রেলগেট এলাকায় মিছিল এলে আবারও পুলিশের সঙ্গে নেতা-কর্মীদের ধস্তাধস্তি হয়। পরে পুলিশের লাঠিচার্জের প্রতিবাদে সংক্ষিপ্ত পথসভা করেন জোটের নেতা-কর্মীরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের জেলা সমন্বয়ক ও বাসদের সমন্বয়ক নিখিল দাস, জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক তরিকুল সুজন, নির্বাহী সমন্বয়কারী অঞ্জন দাস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি আবু হাসান টিপু, বাসদ নেতা আবু নাঈম বিপ্লবসহ প্রমুখ।
পুলিশের লাঠিচার্জে ১০ জন আহতের দাবি করে গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক তরিকুল সুজন বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের এখন নাভিশ্বাস অবস্থা। আমাদের শান্তিপূর্ণ হরতালে পুলিশ বাধা দিয়েছে, বেধড়ক লাঠিচার্জ করেছে। আমাদের ১০ জন নেতা-কর্মীকে আহত করেছে পুলিশ। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় বেতনভোগ করে জনগণের আন্দোলনের ওপর হামলা চালায় পুলিশ। আওয়ামী লীগ সরকার শুধু লুটপাট চালাচ্ছে না, সেই লুটপাটের বিরুদ্ধে জনগণ প্রতিবাদ করলে তাদের দমন করতে পুলিশকে ব্যবহার করছে।’
হরতালের বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হরতালে নাশকতা বা সহিংসতা প্রতিরোধে প্রস্তুত থাকবে পুলিশ প্রশাসন। আমরা কোনো নাশকতা বরদাশত করব না। মানুষের চলাচল স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্টের পাশাপাশি মোবাইল টিম সক্রিয় রয়েছে।’
নারায়ণগঞ্জে বাম গণতান্ত্রিক জোটের হরতাল কর্মসূচিতে লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। দফায় দফায় বাধা প্রদানের পর নেতা-কর্মীদের ওপর এই লাঠিচার্জ করা হয়। এ সময় অন্তত ১০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন জোটের নেতারা।
আজ সোমবার সকাল ৭টার নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়া চত্বরে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় নেতা-কর্মীরা কিছু সময়ের জন্য ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলেও পরে আবার সংগঠিত হয়ে মিছিল চালিয়ে যান।
এর আগে, নিত্যপণ্য দ্রব্যের দাম কমানোর দাবিতে সারা দেশে ডাকা আধাবেলা হরতাল পালনে সকাল পৌনে ৬টা থেকে সড়কে অবস্থান নেন বাম জোটের নেতা-কর্মীরা। মিছিল নিয়ে চাষাঢ়া থেকে দুই নম্বর রেলগেট পর্যন্ত মিছিল বের করে যানবাহন চলাচলে বাধা দেন তাঁরা।
হরতালে শুরুর দিকে বাধা না দিলেও পরে মিছিল থামাতে রাস্তায় নামেন সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ জামান। বামজোটের মিছিলটি চাষাঢ়ার বিজয়স্তম্ভের সামনে আসলে ওসির নেতৃত্বে পুলিশ মিছিলে বাধা দেয়। বাধা উপেক্ষা করে মিছিলটি এগিয়ে যেতে চাইলে লাঠিচার্জ করে পুলিশ।
লাঠিচার্জে নেতা-কর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলেও পরে নেতারা ব্যানার ধরে রেখে মিছিল চালিয়ে যান। সেখান থেকে দুই নম্বর রেলগেট এলাকায় মিছিল এলে আবারও পুলিশের সঙ্গে নেতা-কর্মীদের ধস্তাধস্তি হয়। পরে পুলিশের লাঠিচার্জের প্রতিবাদে সংক্ষিপ্ত পথসভা করেন জোটের নেতা-কর্মীরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের জেলা সমন্বয়ক ও বাসদের সমন্বয়ক নিখিল দাস, জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক তরিকুল সুজন, নির্বাহী সমন্বয়কারী অঞ্জন দাস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি আবু হাসান টিপু, বাসদ নেতা আবু নাঈম বিপ্লবসহ প্রমুখ।
পুলিশের লাঠিচার্জে ১০ জন আহতের দাবি করে গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক তরিকুল সুজন বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের এখন নাভিশ্বাস অবস্থা। আমাদের শান্তিপূর্ণ হরতালে পুলিশ বাধা দিয়েছে, বেধড়ক লাঠিচার্জ করেছে। আমাদের ১০ জন নেতা-কর্মীকে আহত করেছে পুলিশ। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় বেতনভোগ করে জনগণের আন্দোলনের ওপর হামলা চালায় পুলিশ। আওয়ামী লীগ সরকার শুধু লুটপাট চালাচ্ছে না, সেই লুটপাটের বিরুদ্ধে জনগণ প্রতিবাদ করলে তাদের দমন করতে পুলিশকে ব্যবহার করছে।’
হরতালের বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হরতালে নাশকতা বা সহিংসতা প্রতিরোধে প্রস্তুত থাকবে পুলিশ প্রশাসন। আমরা কোনো নাশকতা বরদাশত করব না। মানুষের চলাচল স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্টের পাশাপাশি মোবাইল টিম সক্রিয় রয়েছে।’
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে