নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হক গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদম তমিজী হকের জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরফাতুল রাকিব তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
৪ জানুয়ারি আদম তমিজীকে কারাগারে পাঠানো হয়। ওই দিন তাঁকে আদালতে হাজির করার পর তাঁর পক্ষে জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী। এ সময় আইনজীবী তমিজীর সুচিকিৎসা করতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়ার আবেদন জানান। আদালত দুটি আবেদন শুনানির জন্য আজ বুধবার দিন ধার্য করেন।
আজ শুনানির সময় তমিজী হকের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন আদালতকে বলেন, তমিজী হক একজন মানসিক রোগী। গত বছর ৯ ডিসেম্বর তাঁকে বাসা থেকে আটক করা হয়। ১১ ডিসেম্বর গ্রেপ্তার দেখানো হয়। কিন্তু ১৫-২০ দিন যাবৎ তাঁকে আদালতে হাজির না করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করেন।
গত ১৫ নভেম্বর আদম তমিজীর বিরুদ্ধে মামলা করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোহাম্মদ আনিসুর রহমান নাঈম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আদম তমিজী তাঁর ফেসবুক ব্যবহার করে শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ, মিথ্যা আক্রমণাত্মক তথ্য-উপাত্ত প্রচার করেন। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকিসহ বর্তমান সরকারবিরোধী বিভিন্ন ধরনের অবমাননাকর, আপত্তিজনক, মানহানিকর, উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করেন।
এজাহারে আরও বলা হয়, তাঁর এসব বক্তব্যে জনমনে ব্যাপক আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। তিনি তাঁর অজ্ঞাতপরিচয় পলাতক সহযোগীদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহায়তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা, সংহতি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আসামিরা সংঘবদ্ধ সরকারবিরোধী ফেসবুক অ্যাকটিভিস্ট। তাদের এ ধরনের কার্যকলাপ বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। তাদের এসব নেতিবাচক কার্যকলাপে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়।
তারা বর্তমান সরকারকে উৎখাত করতে গভীর পরিকল্পনা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব আপত্তিকর ভিডিও ও বক্তব্য প্রচার করে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। যাতে শান্তিপ্রিয় জনগণ সংক্ষুব্ধ হয়।
মামলার পর গত ৯ ডিসেম্বর রাতে রাজধানীর গুলশানের নিজ বাসা থেকে তমিজী হককে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। এরপর সাইবার নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় ১১ ডিসেম্বর তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। কিন্তু ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত তাঁর মানসিক চিকিৎসার জন্য রিহ্যাব সেন্টারে রাখা হয়। আজ আদালতে হাজির করা হয়।
তমিজী হক ঢাকা মহানগর উত্তর তাঁতী লীগের প্রধান উপদেষ্টা এবং ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ছিলেন। পরে দলীয় শিষ্টাচার বহির্ভূত কাজ করার দায়ে আওয়ামী লীগ থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়।
হক গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদম তমিজী হকের জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরফাতুল রাকিব তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
৪ জানুয়ারি আদম তমিজীকে কারাগারে পাঠানো হয়। ওই দিন তাঁকে আদালতে হাজির করার পর তাঁর পক্ষে জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী। এ সময় আইনজীবী তমিজীর সুচিকিৎসা করতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়ার আবেদন জানান। আদালত দুটি আবেদন শুনানির জন্য আজ বুধবার দিন ধার্য করেন।
আজ শুনানির সময় তমিজী হকের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন আদালতকে বলেন, তমিজী হক একজন মানসিক রোগী। গত বছর ৯ ডিসেম্বর তাঁকে বাসা থেকে আটক করা হয়। ১১ ডিসেম্বর গ্রেপ্তার দেখানো হয়। কিন্তু ১৫-২০ দিন যাবৎ তাঁকে আদালতে হাজির না করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করেন।
গত ১৫ নভেম্বর আদম তমিজীর বিরুদ্ধে মামলা করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোহাম্মদ আনিসুর রহমান নাঈম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আদম তমিজী তাঁর ফেসবুক ব্যবহার করে শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ, মিথ্যা আক্রমণাত্মক তথ্য-উপাত্ত প্রচার করেন। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকিসহ বর্তমান সরকারবিরোধী বিভিন্ন ধরনের অবমাননাকর, আপত্তিজনক, মানহানিকর, উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করেন।
এজাহারে আরও বলা হয়, তাঁর এসব বক্তব্যে জনমনে ব্যাপক আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। তিনি তাঁর অজ্ঞাতপরিচয় পলাতক সহযোগীদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহায়তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা, সংহতি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আসামিরা সংঘবদ্ধ সরকারবিরোধী ফেসবুক অ্যাকটিভিস্ট। তাদের এ ধরনের কার্যকলাপ বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। তাদের এসব নেতিবাচক কার্যকলাপে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়।
তারা বর্তমান সরকারকে উৎখাত করতে গভীর পরিকল্পনা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব আপত্তিকর ভিডিও ও বক্তব্য প্রচার করে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। যাতে শান্তিপ্রিয় জনগণ সংক্ষুব্ধ হয়।
মামলার পর গত ৯ ডিসেম্বর রাতে রাজধানীর গুলশানের নিজ বাসা থেকে তমিজী হককে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। এরপর সাইবার নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় ১১ ডিসেম্বর তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। কিন্তু ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত তাঁর মানসিক চিকিৎসার জন্য রিহ্যাব সেন্টারে রাখা হয়। আজ আদালতে হাজির করা হয়।
তমিজী হক ঢাকা মহানগর উত্তর তাঁতী লীগের প্রধান উপদেষ্টা এবং ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ছিলেন। পরে দলীয় শিষ্টাচার বহির্ভূত কাজ করার দায়ে আওয়ামী লীগ থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়।
যৌতুক নয়, ছিল খেজুর। হইচই নয়, ছিল কেবল দোয়া। ছিল না কোনো গান-বাজনার আয়োজন। বিয়ে পড়ানো হলো মসজিদের পবিত্র পরিবেশে। আজ সোমবার সন্ধ্যায় ঠাকুরগাঁওয়ের সীমান্তবর্তী দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার সাতোর ইউনিয়নের শিয়ালখাদা গ্রামে এক যুগলের এমন ব্যতিক্রমী বিয়ে হয়। তাঁদের এই বিয়ে নিয়ে এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে।
৭ মিনিট আগেগত ৫ আগস্টের পর সবচেয়ে লাভবান ও সফল হয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমাদের নিষিদ্ধ করেছিল, প্রতীক কেড়ে নিয়েছিল—আমরা তা ফিরে পেয়েছি। এত বড় সফলতা আর কোনো দল পায়নি।
৩৯ মিনিট আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনা সংক্রমণ এড়াতে মেট্রোরেলে ভ্রমণকারী সম্মানিত যাত্রীসাধারণকে মাস্ক পরিধান করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনুরুল ইসলাম নয়ন আরও বলেন, ‘গণতন্ত্র, উন্নয়ন, সংস্কার, নির্বাচন, ন্যায়বিচার, কোনোটিই আরেকটির পরিপন্থী নয়। বিএনপি রাজপথের দল। নির্বাচন নিয়ে কেউ ষড়যন্ত্র করলে আমরা নির্বাচন দিতে বাধ্য করব।’
১ ঘণ্টা আগে