ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় গতকাল বুধবার এক ব্যবসায়ীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাঁর নাম এস এম নাসির উদ্দিন (৪৫)। তিনি গার্মেন্টস পণ্যের ব্যবসায়ী। আজ বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে তিনি মারা গেছেন।
ডেমরা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আতিকুর রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘গতকাল বুধবার বিকেলে খবর পাই ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টারের মসজিদের পাশে রাস্তায় এক ব্যক্তি অচেতন অবস্থায় পড়ে আছেন। দ্রুত সেখানে গিয়ে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে প্রথমে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে রাতে তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ তাঁর মৃত্যু হয়।’
এসআই আতিকুর রহমান বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে ওই ব্যক্তি অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়েছিলেন। উদ্ধারের সময় তাঁর সঙ্গে মোবাইল ফোন, টাকা-পয়সা কিছুই পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি মর্গে রাখা হয়েছে।’
মৃত নাসিরের বড় ভাই এস এম হুমায়ুন কবির বলেন, তাঁদের বাড়ি বাগেরহাট জেলার মোল্লারহাট উপজেলার চরকুনিয়া গ্রামে। নাসির অবিবাহিত ছিলেন। রাজধানীর ডেমরা এলাকায় একটি টিনশেড বাসায় ভাড়া থাকতেন। ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় গার্মেন্টস পণ্য সরবরাহ করতেন।
হুমায়ুন কবির বলেন, গ্রামের চরকুনিয়া বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ছিলেন নাসির। ওই স্কুলের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গত পরশু ঢাকা থেকে গ্রামে গিয়েছিলেন তিনি। গতকাল ভোরে গ্রাম থেকে আবার ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন। তখন স্বজনদের জানিয়েছিলেন, নারায়ণগঞ্জে মালের ডেলিভারির অর্ডার পেয়েছেন। নারায়ণগঞ্জে কাজ শেষ করে এরপরে ডেমরার বাসায় ফিরবেন।
গতকাল সন্ধ্যার পর পুলিশের মাধ্যমে খবর পান, নাসিরকে রাস্তায় অচেতন অবস্থায় পাওয়া গেছে এবং তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছে। আজ ভোরে ঢাকায় এসে হাসপাতালে নাসিরকে অচেতন অবস্থায় দেখতে পান। তখন তাঁর অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিল। চিকিৎসকেরা আইসিইউতে নেওয়ার জন্য বলেছিলেন। তবে এর মধ্যেই তাঁর মৃত্যু হয়। বাসের মধ্যে তিনি অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা বড় ভাই হুমায়ুন কবিরের।
রাজধানীর ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় গতকাল বুধবার এক ব্যবসায়ীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাঁর নাম এস এম নাসির উদ্দিন (৪৫)। তিনি গার্মেন্টস পণ্যের ব্যবসায়ী। আজ বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে তিনি মারা গেছেন।
ডেমরা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আতিকুর রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘গতকাল বুধবার বিকেলে খবর পাই ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টারের মসজিদের পাশে রাস্তায় এক ব্যক্তি অচেতন অবস্থায় পড়ে আছেন। দ্রুত সেখানে গিয়ে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে প্রথমে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে রাতে তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ তাঁর মৃত্যু হয়।’
এসআই আতিকুর রহমান বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে ওই ব্যক্তি অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়েছিলেন। উদ্ধারের সময় তাঁর সঙ্গে মোবাইল ফোন, টাকা-পয়সা কিছুই পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি মর্গে রাখা হয়েছে।’
মৃত নাসিরের বড় ভাই এস এম হুমায়ুন কবির বলেন, তাঁদের বাড়ি বাগেরহাট জেলার মোল্লারহাট উপজেলার চরকুনিয়া গ্রামে। নাসির অবিবাহিত ছিলেন। রাজধানীর ডেমরা এলাকায় একটি টিনশেড বাসায় ভাড়া থাকতেন। ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় গার্মেন্টস পণ্য সরবরাহ করতেন।
হুমায়ুন কবির বলেন, গ্রামের চরকুনিয়া বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ছিলেন নাসির। ওই স্কুলের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গত পরশু ঢাকা থেকে গ্রামে গিয়েছিলেন তিনি। গতকাল ভোরে গ্রাম থেকে আবার ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন। তখন স্বজনদের জানিয়েছিলেন, নারায়ণগঞ্জে মালের ডেলিভারির অর্ডার পেয়েছেন। নারায়ণগঞ্জে কাজ শেষ করে এরপরে ডেমরার বাসায় ফিরবেন।
গতকাল সন্ধ্যার পর পুলিশের মাধ্যমে খবর পান, নাসিরকে রাস্তায় অচেতন অবস্থায় পাওয়া গেছে এবং তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছে। আজ ভোরে ঢাকায় এসে হাসপাতালে নাসিরকে অচেতন অবস্থায় দেখতে পান। তখন তাঁর অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিল। চিকিৎসকেরা আইসিইউতে নেওয়ার জন্য বলেছিলেন। তবে এর মধ্যেই তাঁর মৃত্যু হয়। বাসের মধ্যে তিনি অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা বড় ভাই হুমায়ুন কবিরের।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৮ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৫ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে