মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
স্বপ্নের পদ্মা সেতু দেখতে সারা দেশ থেকে ছুটেছে দর্শনার্থীরা। বেশ কিছুদিন ধরে দর্শনার্থীদের আনাগোনা থাকলেও ঈদের দ্বিতীয় দিনে পদ্মা সেতু এলাকায় প্রচণ্ড ভিড় দেখা গেছে।
ঢাকা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস ও ব্যক্তিগত গাড়িতে করে দর্শনার্থীদের পদ্মা সেতু এলাকায় ভিড় করতে দেখা গেছে। কেউ মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার মাওয়ার পুরোনো বাজার সংলগ্ন পদ্মা নদীর পাড় থেকে পদ্মা সেতু দেখছেন। কেউ ট্রলার বা স্পিডবোট ভাড়া করে ঘুরছেন নদীতে। আবার কেউ পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গার ইন্টারসেকশন পর্যন্ত ঘুরে আসছেন।
আজ সোমবার দুপুরে পদ্মা সেতু এলাকায় গিয়ে এসব দৃশ্য চোখে পড়ে।
এদিকে পদ্মা সেতুতে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা দেখা গেছে। যার কারণে সেতুর ওপরে কাউকে ছবি তুলতে বা দাঁড়াতে দেখা যায়নি। সেতুর ওপর ২-৩ শ মিটার পরপর সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা গেছে।
তবে, পদ্মা সেতু পাড়ি দেওয়ার সময় অনেককেই চলন্ত গাড়ি থেকে মোবাইল ফোনে দৃশ্য ধারণ করতে দেখা গেছে।
একটি বাস ও একটি ট্রাক ভাড়া করে নরসিংদী সদরের আমদিয়া ইউনিয়ন থেকে পদ্মা সেতু দেখতে এসেছেন বেশ কিছু মানুষ। তাঁদের একজন মো. আনোয়ার হোসেন (৬০)। তিনি বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে এলাকার সবাইকে নিয়ে পদ্মা সেতু দেখতে এসেছি। একটি বাস ভাড়া করেছি নারীদের জন্য। আর একটি ট্রাকে করে আমরা পুরুষেরা এসেছি। নরসিংদী থেকে সকালে রওনা দিয়ে দুপুরের আগে পদ্মা সেতুতে এসেছি। কিছুক্ষণ আগে সেতুর ওপর দিয়ে এপারে এসেছি। খুবই সুন্দর সেতু।’
মানিকগঞ্জ থেকে এলাকাবাসীর সঙ্গে পদ্মা সেতু দেখতে এসেছেন সরকারি চাকরিজীবী নিতিশ দাস (৪২)। তিনি বলেন, ‘এত সুন্দর একটা সেতু বানানো হয়েছে, কিন্তু এত দিন সুযোগের অভাবে দেখতে আসতে পারিনি। ঈদের ছুটিতে এলাকার বন্ধুদের সঙ্গে পদ্মা সেতু দেখতে এলাম। সেতু পাড়ি দিয়ে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতেও ঘুরে এসেছি।’
বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা রিপন সাহা (৪২) বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে পদ্মা সেতু দেখতে এলাম। যদিও সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে যোগাযোগের উন্নয়ন সাধনের জন্য। কিন্তু, দেশে সবচেয়ে দীর্ঘ দ্বিতল সেতুটি দেখতে অনন্য। কাজেই ছুটি পেয়ে সেতুটি দেখার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি।
ট্যুরিস্ট পুলিশের মুন্সীগঞ্জ ও পদ্মা সেতু সাব জোনের ইনচার্জ মো. শহাদাত হোসেন বলেন, ‘পদ্মা সেতু দেখতে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ভিড় করছে। আমরা পর্যটকদের নিরাপত্তার পাশাপাশি তথ্য দিয়ে সহায়তা করছি। সাধারণ পর্যটকেরা রাত হওয়ার আগেই নিরাপত্তার স্বার্থে পদ্মা সেতু এলাকা ত্যাগ করেন।’
স্বপ্নের পদ্মা সেতু দেখতে সারা দেশ থেকে ছুটেছে দর্শনার্থীরা। বেশ কিছুদিন ধরে দর্শনার্থীদের আনাগোনা থাকলেও ঈদের দ্বিতীয় দিনে পদ্মা সেতু এলাকায় প্রচণ্ড ভিড় দেখা গেছে।
ঢাকা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস ও ব্যক্তিগত গাড়িতে করে দর্শনার্থীদের পদ্মা সেতু এলাকায় ভিড় করতে দেখা গেছে। কেউ মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার মাওয়ার পুরোনো বাজার সংলগ্ন পদ্মা নদীর পাড় থেকে পদ্মা সেতু দেখছেন। কেউ ট্রলার বা স্পিডবোট ভাড়া করে ঘুরছেন নদীতে। আবার কেউ পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গার ইন্টারসেকশন পর্যন্ত ঘুরে আসছেন।
আজ সোমবার দুপুরে পদ্মা সেতু এলাকায় গিয়ে এসব দৃশ্য চোখে পড়ে।
এদিকে পদ্মা সেতুতে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা দেখা গেছে। যার কারণে সেতুর ওপরে কাউকে ছবি তুলতে বা দাঁড়াতে দেখা যায়নি। সেতুর ওপর ২-৩ শ মিটার পরপর সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা গেছে।
তবে, পদ্মা সেতু পাড়ি দেওয়ার সময় অনেককেই চলন্ত গাড়ি থেকে মোবাইল ফোনে দৃশ্য ধারণ করতে দেখা গেছে।
একটি বাস ও একটি ট্রাক ভাড়া করে নরসিংদী সদরের আমদিয়া ইউনিয়ন থেকে পদ্মা সেতু দেখতে এসেছেন বেশ কিছু মানুষ। তাঁদের একজন মো. আনোয়ার হোসেন (৬০)। তিনি বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে এলাকার সবাইকে নিয়ে পদ্মা সেতু দেখতে এসেছি। একটি বাস ভাড়া করেছি নারীদের জন্য। আর একটি ট্রাকে করে আমরা পুরুষেরা এসেছি। নরসিংদী থেকে সকালে রওনা দিয়ে দুপুরের আগে পদ্মা সেতুতে এসেছি। কিছুক্ষণ আগে সেতুর ওপর দিয়ে এপারে এসেছি। খুবই সুন্দর সেতু।’
মানিকগঞ্জ থেকে এলাকাবাসীর সঙ্গে পদ্মা সেতু দেখতে এসেছেন সরকারি চাকরিজীবী নিতিশ দাস (৪২)। তিনি বলেন, ‘এত সুন্দর একটা সেতু বানানো হয়েছে, কিন্তু এত দিন সুযোগের অভাবে দেখতে আসতে পারিনি। ঈদের ছুটিতে এলাকার বন্ধুদের সঙ্গে পদ্মা সেতু দেখতে এলাম। সেতু পাড়ি দিয়ে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতেও ঘুরে এসেছি।’
বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা রিপন সাহা (৪২) বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে পদ্মা সেতু দেখতে এলাম। যদিও সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে যোগাযোগের উন্নয়ন সাধনের জন্য। কিন্তু, দেশে সবচেয়ে দীর্ঘ দ্বিতল সেতুটি দেখতে অনন্য। কাজেই ছুটি পেয়ে সেতুটি দেখার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি।
ট্যুরিস্ট পুলিশের মুন্সীগঞ্জ ও পদ্মা সেতু সাব জোনের ইনচার্জ মো. শহাদাত হোসেন বলেন, ‘পদ্মা সেতু দেখতে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ভিড় করছে। আমরা পর্যটকদের নিরাপত্তার পাশাপাশি তথ্য দিয়ে সহায়তা করছি। সাধারণ পর্যটকেরা রাত হওয়ার আগেই নিরাপত্তার স্বার্থে পদ্মা সেতু এলাকা ত্যাগ করেন।’
রিমান্ড আবেদনে মোখলেসুর রহমান বলেন, জানে আলম অপুর নেতৃত্বেই শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজি হয়। ঘটনার সময় পাঁচজন গ্রেপ্তার হলেও অপু সেখান থেকে পালিয়ে যান। তাঁর নেতৃত্বে একটি সংঘবদ্ধ দল দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে গুলশানের বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে আসছিলেন। অপু ও তাঁর সহযোগীরা এতটাই
২৪ মিনিট আগেমাদারীপুরে কুমার নদে বালু উত্তোলনকারীদের ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে ড্রেজার মেশিনে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে উত্তেজিত জনতা। গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নের শ্রীনদী ইউনিয়নের রায়েরকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩৭ মিনিট আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ এবং ত্রিশালে পৃথক দুটি ধর্ষণ মামলার দুজন আসামিকে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাব।
৪২ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলার রশিদ নগরে ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলে একই পরিবারের ৪ জনসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে দুটি শিশু, দুই নারী রয়েছেন।
৪৪ মিনিট আগে