ফরিদপুর প্রতিনিধি
প্রশাসনকে দায়ী করে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছেন ফরিদপুর-৩ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শামীম হক। আজ সোমবার জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক জরুরি সভায় এ কথা জানানো হয়। সভায় শামীম হক প্রশাসন ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর ষড়যন্ত্রে এই পরাজয় বলে মন্তব্য করেন। এমনকি বিষয়টি সভানেত্রী শেখ হাসিনাকেও জানিয়েছেন বলে জানান তিনি।
সভায় প্রশাসনকে উদ্দেশ্যে করে শামীম হক বলেন, ‘আপনারা কি সর্বেসর্বা–নাকি এ দেশের। আপনাদের সঙ্গে আমি একযোগে কাজ করেছি, ফরিদপুরের শান্তি শৃঙ্খলার জন্য। জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে বলব, সরকারের প্রশাসনের ভেতরে-বাইরে কোথায় কি আছে, সব তাকে অবহিত করব। আমরা কোনো কিছুকে ভয় পাই না। আমাদের সঙ্গে দেশের প্রধানমন্ত্রী আছেন। আপনারা কি তার চেয়েও বড় নাকি।’
তিনি বলেন, ‘আমার নেতা কর্মীদের তারা যখন গালিগালাজ করল, তখন আমি প্রশাসনকে বলেছি, এগুলো বন্ধ করেন। আপনারা একবার এদিক তাকান–আবার ওদিক তাকান। আপনি (ডিসি) বলেছিলেন, ঠান্ডা থাকেন। আপনি কিছুই দেখেন নাই। ওই দিন থেকে শুরু হয়েছে আপনাদের নীলনকশা।’
বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীকে উদ্দেশ্যে করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বলেন, ‘আপনি কি নিজেকে শক্তিশালী মনে করেন? ভুল করেছেন। আপনি শান্ত ফরিদপুরকে অশান্ত করলেন। একটা এমপি কি? কত এমপিকে আমি রাস্তা দিয়ে দেখেছি, গাড়ির তেল কেনার পয়সা নেই। আর আপনি তো আওয়ামী লীগের এমপি না, আপনি স্বতন্ত্র এমপি। আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করবে। মনে হচ্ছে, আপনি বিরোধী দলের নেতা হবেন। তারপর এক সময় প্রধানমন্ত্রী হবেন-এমন একটা ভাবসাব।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফ বলেন, ‘আমরা নৌকার প্রার্থী শামীম হকের পক্ষ থেকে এই ফলাফল প্রত্যাখ্যান করছি। এই ফলাফল একটি সাজানো ফলাফল। প্রশাসনের ষড়যন্ত্রে আমাদের হারানো হয়েছে। এই ফলাফল তাদের নীলনকশার বহিঃপ্রকাশ। আমাদের সঙ্গে ওনারা দেখাই করতে চান না। গত ৪ / ৫ দিন ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গে আমরা কোনো সাক্ষাৎই করতে পারি নাই। উনারা বিরক্তবোধ করতেন, আমাদের কোনো কথাই শুনেন নাই।’
তিনি প্রশাসনের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘নির্বাচনের দিন তারা আমাদের নৌকার কর্মীদের বিনা কারণে মারধর করেছে। রনকাইলে ত্রাসের রাজত্ব করে নৌকার কর্মীদের সেন্টার থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ডিসির কথায় আমি ওইখানে দুজন এজেন্ট পাঠিয়েছিলাম, তাদেরও ডিসি সাহেবের নির্দেশে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই দুটি সেন্টারে আমাদের কোনো এজেন্ট ছাড়াই ভোট নেওয়ার ব্যবস্থা করে ডিসি। প্রশাসনের এই কার্যক্রম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কলঙ্কিত করেছে।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শ্যামল ব্যানার্জী, দপ্তর সম্পাদক আলী আশরাফ পিয়ার, কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক মোল্যা প্রমুখ।
প্রশাসনকে দায়ী করে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছেন ফরিদপুর-৩ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শামীম হক। আজ সোমবার জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক জরুরি সভায় এ কথা জানানো হয়। সভায় শামীম হক প্রশাসন ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর ষড়যন্ত্রে এই পরাজয় বলে মন্তব্য করেন। এমনকি বিষয়টি সভানেত্রী শেখ হাসিনাকেও জানিয়েছেন বলে জানান তিনি।
সভায় প্রশাসনকে উদ্দেশ্যে করে শামীম হক বলেন, ‘আপনারা কি সর্বেসর্বা–নাকি এ দেশের। আপনাদের সঙ্গে আমি একযোগে কাজ করেছি, ফরিদপুরের শান্তি শৃঙ্খলার জন্য। জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে বলব, সরকারের প্রশাসনের ভেতরে-বাইরে কোথায় কি আছে, সব তাকে অবহিত করব। আমরা কোনো কিছুকে ভয় পাই না। আমাদের সঙ্গে দেশের প্রধানমন্ত্রী আছেন। আপনারা কি তার চেয়েও বড় নাকি।’
তিনি বলেন, ‘আমার নেতা কর্মীদের তারা যখন গালিগালাজ করল, তখন আমি প্রশাসনকে বলেছি, এগুলো বন্ধ করেন। আপনারা একবার এদিক তাকান–আবার ওদিক তাকান। আপনি (ডিসি) বলেছিলেন, ঠান্ডা থাকেন। আপনি কিছুই দেখেন নাই। ওই দিন থেকে শুরু হয়েছে আপনাদের নীলনকশা।’
বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীকে উদ্দেশ্যে করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বলেন, ‘আপনি কি নিজেকে শক্তিশালী মনে করেন? ভুল করেছেন। আপনি শান্ত ফরিদপুরকে অশান্ত করলেন। একটা এমপি কি? কত এমপিকে আমি রাস্তা দিয়ে দেখেছি, গাড়ির তেল কেনার পয়সা নেই। আর আপনি তো আওয়ামী লীগের এমপি না, আপনি স্বতন্ত্র এমপি। আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করবে। মনে হচ্ছে, আপনি বিরোধী দলের নেতা হবেন। তারপর এক সময় প্রধানমন্ত্রী হবেন-এমন একটা ভাবসাব।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফ বলেন, ‘আমরা নৌকার প্রার্থী শামীম হকের পক্ষ থেকে এই ফলাফল প্রত্যাখ্যান করছি। এই ফলাফল একটি সাজানো ফলাফল। প্রশাসনের ষড়যন্ত্রে আমাদের হারানো হয়েছে। এই ফলাফল তাদের নীলনকশার বহিঃপ্রকাশ। আমাদের সঙ্গে ওনারা দেখাই করতে চান না। গত ৪ / ৫ দিন ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গে আমরা কোনো সাক্ষাৎই করতে পারি নাই। উনারা বিরক্তবোধ করতেন, আমাদের কোনো কথাই শুনেন নাই।’
তিনি প্রশাসনের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘নির্বাচনের দিন তারা আমাদের নৌকার কর্মীদের বিনা কারণে মারধর করেছে। রনকাইলে ত্রাসের রাজত্ব করে নৌকার কর্মীদের সেন্টার থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ডিসির কথায় আমি ওইখানে দুজন এজেন্ট পাঠিয়েছিলাম, তাদেরও ডিসি সাহেবের নির্দেশে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই দুটি সেন্টারে আমাদের কোনো এজেন্ট ছাড়াই ভোট নেওয়ার ব্যবস্থা করে ডিসি। প্রশাসনের এই কার্যক্রম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কলঙ্কিত করেছে।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শ্যামল ব্যানার্জী, দপ্তর সম্পাদক আলী আশরাফ পিয়ার, কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক মোল্যা প্রমুখ।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে