নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হত্যা না অন্য কিছু, তা ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞ বলতে পারেন না। তিনি মরদেহের অবস্থার বর্ণনা দিতে পারেন বলে মন্তব্য করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ রোববার দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে ডিবির লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান এই মন্তব্য করেন।
বুড়িগঙ্গা থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা দুরন্ত বিপ্লবের মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকের করা বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন তিনি।
গত ১৩ নভেম্বর দুপুরে দুরন্ত বিপ্লবের ময়নাতদন্ত শেষে নারায়ণগঞ্জ ভিক্টোরিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শেখ ফরহাদ বলেন, ‘বিপ্লবকে মাথায় ও বুকে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর মাথার পেছনে প্লেইন কোনো সারফেস দিয়ে আঘাত করার আলামত পেয়েছি আমরা।’
মশিউর রহমান বলেন, ‘ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক একটি কনফিউশন দিয়েছেন। চিকিৎসকের এমন কথা বলা উচিত হয়নি।’ তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘কেউ ছাদ থেকে লাফিয়েও পড়তে পারেন, কাউকে ধাক্কা দিয়েও ফেলে দেওয়া হতে পারে। এখানে দুজনের শরীরেই আঘাত থাকবে। আমাদের দেখতে হবে, কোন আঘাতটি উদ্দেশ্যমূলক। সেটিই হত্যা হবে।’
এই ডিবি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘দুরন্ত বিপ্লব যে নৌকাটিতে উঠেছিলেন, সেটি একটি ছোট খেয়া, তাকে বড় একটি লঞ্চ ধাক্কা দেয়। নৌকাটি ডুবে যায়। এতে দুরন্ত বিপ্লব জীবিত থাকা অবস্থায়ও আঘাত পেতে পারেন, আবার তাঁর মরদেহ ঘটনাস্থল থেকে ভেসে ফতুল্লা পর্যন্ত গেছে। এই পথে মৃত্যুর পরও আঘাত লাগতে পারে। কারণ অনেক ইঞ্জিনচালিত নৌযান চলাচল করে বুড়িগঙ্গায়।’
ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেতে বিলম্ব হওয়া নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে তিনি বলেন, ‘ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের জন্য আমাদের অনেক অপেক্ষা করতে হয়। মাস-বছরও লেগে যায়।’
সাক্ষ্য আইনের ৩৫ ধারা অনুযায়ী ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন মামলা তদন্তের একটি অনুষঙ্গ। তবে একমাত্র কনকিউলিসভ কিছু না। তদন্তে আরও অনেক কিছু বিষয় আছে। তাই ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকের এমন মন্তব্য করা উচিত নয় বলেও মন্তব্য করেন ডিবি কর্মকর্তা।
হত্যা না অন্য কিছু, তা ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞ বলতে পারেন না। তিনি মরদেহের অবস্থার বর্ণনা দিতে পারেন বলে মন্তব্য করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ রোববার দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে ডিবির লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান এই মন্তব্য করেন।
বুড়িগঙ্গা থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা দুরন্ত বিপ্লবের মরদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকের করা বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন তিনি।
গত ১৩ নভেম্বর দুপুরে দুরন্ত বিপ্লবের ময়নাতদন্ত শেষে নারায়ণগঞ্জ ভিক্টোরিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শেখ ফরহাদ বলেন, ‘বিপ্লবকে মাথায় ও বুকে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর মাথার পেছনে প্লেইন কোনো সারফেস দিয়ে আঘাত করার আলামত পেয়েছি আমরা।’
মশিউর রহমান বলেন, ‘ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক একটি কনফিউশন দিয়েছেন। চিকিৎসকের এমন কথা বলা উচিত হয়নি।’ তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘কেউ ছাদ থেকে লাফিয়েও পড়তে পারেন, কাউকে ধাক্কা দিয়েও ফেলে দেওয়া হতে পারে। এখানে দুজনের শরীরেই আঘাত থাকবে। আমাদের দেখতে হবে, কোন আঘাতটি উদ্দেশ্যমূলক। সেটিই হত্যা হবে।’
এই ডিবি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘দুরন্ত বিপ্লব যে নৌকাটিতে উঠেছিলেন, সেটি একটি ছোট খেয়া, তাকে বড় একটি লঞ্চ ধাক্কা দেয়। নৌকাটি ডুবে যায়। এতে দুরন্ত বিপ্লব জীবিত থাকা অবস্থায়ও আঘাত পেতে পারেন, আবার তাঁর মরদেহ ঘটনাস্থল থেকে ভেসে ফতুল্লা পর্যন্ত গেছে। এই পথে মৃত্যুর পরও আঘাত লাগতে পারে। কারণ অনেক ইঞ্জিনচালিত নৌযান চলাচল করে বুড়িগঙ্গায়।’
ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেতে বিলম্ব হওয়া নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে তিনি বলেন, ‘ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের জন্য আমাদের অনেক অপেক্ষা করতে হয়। মাস-বছরও লেগে যায়।’
সাক্ষ্য আইনের ৩৫ ধারা অনুযায়ী ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন মামলা তদন্তের একটি অনুষঙ্গ। তবে একমাত্র কনকিউলিসভ কিছু না। তদন্তে আরও অনেক কিছু বিষয় আছে। তাই ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকের এমন মন্তব্য করা উচিত নয় বলেও মন্তব্য করেন ডিবি কর্মকর্তা।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে