নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান আন্দোলনের পরবর্তী করণীয় নিয়ে ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে বিএনপি। মঙ্গলবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান ও মো. আব্দুল আউয়াল মিন্টু অংশ নেন। জোটের নেতাদের মধ্যে জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মোহাম্মদ ইবরাহিম, বাংলাদেশ এলডিপির (বিএলডিপি) শাহাদাত হোসেন সেলিম, মুসলিম লীগের (বিএমএল) শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, জাতীয় দলের রফিকুল ইসলাম, জাগপার ইকবাল হোসেন, এনডিপির আব্দুল্লাহ আল হারুন সোহেল ও বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির আবুল কাশেম প্রমুখ অংশ নেন।
বৈঠকের পর বিএনপির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানানো হয়নি। তবে ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ কয়েকজন নেতা জানান, বিএনপি তাদের কাছে চলমান আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে মতামত নিয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে এক দফার আন্দোলনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। রমজানের আগেই এই আন্দোলনে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা চলছে।
জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতারা কথা বলেছেন। তাঁরা বিভিন্ন বিষয়ে মতামত নিয়েছেন। বিশেষত শুক্রবার ঢাকায় গণমিছিল ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে। ১২ দলীয় জোটের প্রতিটি দল আলাদা আলাদা ব্যানারে নিজস্ব নেতা-কর্মী নিয়ে মিছিল করবে। বিজয়নগর পানির ট্যাংকির সামনে থেকে মিছিল করে কাকরাইল মোড় হয়ে আবারও পানির ট্যাংকির সামনে শেষ হবে।
লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, তিনি বৈঠকে না গেলেও তার দলের মহাসচিব ছিলেন। বৈঠকে মূলত গণমিছিল সফল করা এবং পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এদিকে সন্ধ্যায় সমমনা আরও সাত দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) খন্দকার লুৎফর রহমান, ডেমোক্রেটিক লীগের সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, সাম্যবাদী দল, ন্যাপ ভাসানি, পিপলস লীগের প্রতিনিধির সঙ্গে মতবিনিময় করেন বিএনপির নেতারা।
জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত, সরকারের পদত্যাগ, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবি আদায়ে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণমিছিল করবে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো। গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে ১০ দফা আন্দোলনের ঘোষণা দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী গত শনিবার ঢাকা ও রংপুর মহানগর বাদে সারা দেশে বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে গণমিছিল করেছে বিএনপি, জামায়াত ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো।
চলমান আন্দোলনের পরবর্তী করণীয় নিয়ে ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে বিএনপি। মঙ্গলবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে বিএনপির পক্ষে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান ও মো. আব্দুল আউয়াল মিন্টু অংশ নেন। জোটের নেতাদের মধ্যে জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মোহাম্মদ ইবরাহিম, বাংলাদেশ এলডিপির (বিএলডিপি) শাহাদাত হোসেন সেলিম, মুসলিম লীগের (বিএমএল) শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, জাতীয় দলের রফিকুল ইসলাম, জাগপার ইকবাল হোসেন, এনডিপির আব্দুল্লাহ আল হারুন সোহেল ও বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির আবুল কাশেম প্রমুখ অংশ নেন।
বৈঠকের পর বিএনপির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানানো হয়নি। তবে ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ কয়েকজন নেতা জানান, বিএনপি তাদের কাছে চলমান আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে মতামত নিয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে এক দফার আন্দোলনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। রমজানের আগেই এই আন্দোলনে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা চলছে।
জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতারা কথা বলেছেন। তাঁরা বিভিন্ন বিষয়ে মতামত নিয়েছেন। বিশেষত শুক্রবার ঢাকায় গণমিছিল ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে। ১২ দলীয় জোটের প্রতিটি দল আলাদা আলাদা ব্যানারে নিজস্ব নেতা-কর্মী নিয়ে মিছিল করবে। বিজয়নগর পানির ট্যাংকির সামনে থেকে মিছিল করে কাকরাইল মোড় হয়ে আবারও পানির ট্যাংকির সামনে শেষ হবে।
লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, তিনি বৈঠকে না গেলেও তার দলের মহাসচিব ছিলেন। বৈঠকে মূলত গণমিছিল সফল করা এবং পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এদিকে সন্ধ্যায় সমমনা আরও সাত দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) খন্দকার লুৎফর রহমান, ডেমোক্রেটিক লীগের সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, সাম্যবাদী দল, ন্যাপ ভাসানি, পিপলস লীগের প্রতিনিধির সঙ্গে মতবিনিময় করেন বিএনপির নেতারা।
জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত, সরকারের পদত্যাগ, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবি আদায়ে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণমিছিল করবে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো। গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে ১০ দফা আন্দোলনের ঘোষণা দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী গত শনিবার ঢাকা ও রংপুর মহানগর বাদে সারা দেশে বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে গণমিছিল করেছে বিএনপি, জামায়াত ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক ও বর্তমান দুই ইউপি সদস্যের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার (২ আগস্ট) সকালে ইউনিয়নের ইজারকান্দি গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন এবং হক মিয়ার বাড়িতে এ হামলা হয়।
১১ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর স্টেশন বাজার এলাকার টেলিকমের দোকানে দিনদুপুরে চুরির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল (১ আগস্ট) বেলা সোয়া ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে অংশ নেয় সাতজন। তাদের ধরতে ডিবিসহ পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে বলে জানান গোমস্তাপুর থানার ওসি ওয়াদুদ আলম।
২৩ মিনিট আগেটাঙ্গাইলে মাছ ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে শহর বিএনপির তিন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। শনিবার (২ আগস্ট) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহীন ও সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ ইকবাল স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই বহিষ্কারাদেশ জানানো হয়।
২৭ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় বিদ্যুতায়িত হয়ে ছেলে ও মায়ের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার চাঁদগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন চাঁদগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের হাবিল সরদারের স্ত্রী জোছনা খাতুন (৪৮) ও
১ ঘণ্টা আগে