নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আনিসুল করিম হত্যা মামলায় জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের রেজিস্ট্রার ডা. আবদুল্লাহ আল মামুনসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম অভিযোগ গঠন করেন। ওই আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি সলাউদ্দিন হাওলাদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আসামিদের বিচার শুরু হলো।’
অন্য যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে তাঁরা হলেন—রাজধানীর আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালের পরিচালক আরিফ মাহামুদ জয়, ফার্মাসিস্ট তানভীর হাসান, কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন, সাজ্জাদ আমিন, ডা. ফাতেমা খাতুন, হাসপাতালের সমন্বয়ক রেদোয়ান সাব্বির, হাসপাতালের কর্মচারী মাসুদ খান, জোবায়ের হোসেন, তানিফ মোল্লা, সজীব চৌধুরী, অসীম কুমার পাল, লিটন আহম্মেদ, সাইফুল ইসলাম ও পলাশ।
ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে ২০২২ সালের ৮ মার্চ এই অভিযোগপত্র দাখিল করে আদাবর থানার পুলিশ। ২০২০ সালের ৯ নভেম্বর এএসপি আনিসুল করিমকে আদাবর থানাধীন মাইন্ড এইড হাসপাতালে ফেলে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। মানসিক চিকিৎসা নিতে এসে তিনি হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন আদাবর থানার পরিদর্শক মো. ফারুক মোল্লা।
আনিসুল করিমের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফাইজুদ্দিন আহম্মেদ বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে এই হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন।
উল্লেখ্য, মামলার আসামি ডা. নুসরাতকে অভিযোগপত্রে অন্তর্ভুক্ত না করায় মামলাটি পুনরায় তদন্তের আবেদন করেন আনিসের বাবা ফাইজুদ্দীন আহম্মেদ। পরে আদালত তা মঞ্জুর করে পিবিআইকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পরিদর্শক (নিরস্ত্র) এ কে এম নাসির উল্যাহ জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের রেজিস্ট্রার আবদুল্লাহ আল মামুনসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দাখিলকৃত অভিযোগপত্র সঠিক রেখে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আনিসুল করিম হত্যা মামলায় জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের রেজিস্ট্রার ডা. আবদুল্লাহ আল মামুনসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম অভিযোগ গঠন করেন। ওই আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি সলাউদ্দিন হাওলাদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আসামিদের বিচার শুরু হলো।’
অন্য যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে তাঁরা হলেন—রাজধানীর আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালের পরিচালক আরিফ মাহামুদ জয়, ফার্মাসিস্ট তানভীর হাসান, কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন, সাজ্জাদ আমিন, ডা. ফাতেমা খাতুন, হাসপাতালের সমন্বয়ক রেদোয়ান সাব্বির, হাসপাতালের কর্মচারী মাসুদ খান, জোবায়ের হোসেন, তানিফ মোল্লা, সজীব চৌধুরী, অসীম কুমার পাল, লিটন আহম্মেদ, সাইফুল ইসলাম ও পলাশ।
ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে ২০২২ সালের ৮ মার্চ এই অভিযোগপত্র দাখিল করে আদাবর থানার পুলিশ। ২০২০ সালের ৯ নভেম্বর এএসপি আনিসুল করিমকে আদাবর থানাধীন মাইন্ড এইড হাসপাতালে ফেলে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। মানসিক চিকিৎসা নিতে এসে তিনি হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন আদাবর থানার পরিদর্শক মো. ফারুক মোল্লা।
আনিসুল করিমের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফাইজুদ্দিন আহম্মেদ বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে এই হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন।
উল্লেখ্য, মামলার আসামি ডা. নুসরাতকে অভিযোগপত্রে অন্তর্ভুক্ত না করায় মামলাটি পুনরায় তদন্তের আবেদন করেন আনিসের বাবা ফাইজুদ্দীন আহম্মেদ। পরে আদালত তা মঞ্জুর করে পিবিআইকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পরিদর্শক (নিরস্ত্র) এ কে এম নাসির উল্যাহ জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের রেজিস্ট্রার আবদুল্লাহ আল মামুনসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দাখিলকৃত অভিযোগপত্র সঠিক রেখে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
৩ ঘণ্টা আগে