অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন সম্রাটের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর সপ্তম অতিরিক্ত দায়রা জজ সাইফুর রহমান মজুমদারের আদালতে সম্রাট ও তাঁর সহযোগী আরমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। সম্রাট ও আরমান আদালতে হাজির না থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
এর মধ্য দিয়ে মাদক মামলায়ও সম্রাটের বিচার শুরু হলো। এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি অস্ত্র আইনে দায়ের করা মামলায় সম্রাটের বিচার শুরু হয়।
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলাকালে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জুশ্রীপুর গ্রামে আত্মগোপনে থাকা সম্রাটকে আটক করা হয়। পরে ঢাকায় এনে তাঁকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
ওই দিন দুপুর ২টার দিকে র্যাবের তৎকালীন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে বাহিনীটির একটি দল কাকরাইলে ভূঁইয়া ট্রেড সেন্টারে সম্রাটের কার্যালয়ে অভিযান শুরু করে। এ সময় তাঁর কার্যালয় থেকে অবৈধ পশুর চামড়া, পিস্তল এবং অবৈধ মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়। কার্যালয়ে অবৈধভাবে পশুর চামড়া রাখার দায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
এ সময় সম্রাটের অফিস থেকে ১ হাজার ১৬০টি ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। জব্দ ইয়াবার দাম ৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। মোট ১৯ বোতল বিদেশি মদও পাওয়া যায়, যার দাম ৯৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় র্যাব বাদী হয়ে সম্রাটের বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন ডিএডি আব্দুল খালেক। পরে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
মাদক মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে সহযোগী আরমানের সহযোগিতায় মাদকদ্রব্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণের কথা জানিয়েছেন যুবলীগ নেতা সম্রাট। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করা মাদকদ্রব্যের কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি তিনি। ঢাকার দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর বিভিন্ন ক্লাব পরিচালনা করতেন তিনি। তাঁর নিয়ন্ত্রণেই এসব ক্লাবে ক্যাসিনোসহ জুয়ার আসর বসত। এভাবে বিপুল অর্থসম্পদের মালিক হন। প্রতি মাসে ক্যাসিনো খেলার জন্য সিঙ্গাপুরেও যেতেন তিনি। সরকারি ও বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি করতেন। তাঁর সহযোগী ছিলেন কাউন্সিলর মমিনুল হক ওরফে সাঈদ এবং যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়া।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, আসামিদের কাছ থেকে পাওয়া মদ ও ইয়াবার রাসায়নিক পরীক্ষা করা হয়েছে। মদের বোতলে অ্যালকোহলের নমুনা পাওয়া গেছে। জব্দ ট্যাবলেটে ইয়াবার উপাদান পাওয়া গেছে।
দীর্ঘদিন কারাভোগের পর জামিন পান তিনি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি আর আদালতে হাজির হননি। সম্রাট কারাগারে থাকা অবস্থায় অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় এখনো অভিযোগ গঠন করা হয়নি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন সম্রাটের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর সপ্তম অতিরিক্ত দায়রা জজ সাইফুর রহমান মজুমদারের আদালতে সম্রাট ও তাঁর সহযোগী আরমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। সম্রাট ও আরমান আদালতে হাজির না থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
এর মধ্য দিয়ে মাদক মামলায়ও সম্রাটের বিচার শুরু হলো। এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি অস্ত্র আইনে দায়ের করা মামলায় সম্রাটের বিচার শুরু হয়।
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলাকালে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জুশ্রীপুর গ্রামে আত্মগোপনে থাকা সম্রাটকে আটক করা হয়। পরে ঢাকায় এনে তাঁকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
ওই দিন দুপুর ২টার দিকে র্যাবের তৎকালীন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে বাহিনীটির একটি দল কাকরাইলে ভূঁইয়া ট্রেড সেন্টারে সম্রাটের কার্যালয়ে অভিযান শুরু করে। এ সময় তাঁর কার্যালয় থেকে অবৈধ পশুর চামড়া, পিস্তল এবং অবৈধ মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়। কার্যালয়ে অবৈধভাবে পশুর চামড়া রাখার দায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
এ সময় সম্রাটের অফিস থেকে ১ হাজার ১৬০টি ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। জব্দ ইয়াবার দাম ৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। মোট ১৯ বোতল বিদেশি মদও পাওয়া যায়, যার দাম ৯৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় র্যাব বাদী হয়ে সম্রাটের বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন ডিএডি আব্দুল খালেক। পরে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
মাদক মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে সহযোগী আরমানের সহযোগিতায় মাদকদ্রব্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণের কথা জানিয়েছেন যুবলীগ নেতা সম্রাট। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করা মাদকদ্রব্যের কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি তিনি। ঢাকার দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর বিভিন্ন ক্লাব পরিচালনা করতেন তিনি। তাঁর নিয়ন্ত্রণেই এসব ক্লাবে ক্যাসিনোসহ জুয়ার আসর বসত। এভাবে বিপুল অর্থসম্পদের মালিক হন। প্রতি মাসে ক্যাসিনো খেলার জন্য সিঙ্গাপুরেও যেতেন তিনি। সরকারি ও বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি করতেন। তাঁর সহযোগী ছিলেন কাউন্সিলর মমিনুল হক ওরফে সাঈদ এবং যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়া।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, আসামিদের কাছ থেকে পাওয়া মদ ও ইয়াবার রাসায়নিক পরীক্ষা করা হয়েছে। মদের বোতলে অ্যালকোহলের নমুনা পাওয়া গেছে। জব্দ ট্যাবলেটে ইয়াবার উপাদান পাওয়া গেছে।
দীর্ঘদিন কারাভোগের পর জামিন পান তিনি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি আর আদালতে হাজির হননি। সম্রাট কারাগারে থাকা অবস্থায় অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় এখনো অভিযোগ গঠন করা হয়নি।
সাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা নাছির উদ্দিন চৌধুরীর দ্বিতীয় স্ত্রী ও দুই মেয়েকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর ভাই বিএনপি নেতা মাসুক চৌধুরী ও মিলন চৌধুরীর বিরুদ্ধে। গতকাল শুক্রবার রাতে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা সদরের বাসায় নাছির চৌধুরীর সামনেই এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদীতে মো. আব্দুল মুন্নাফ নামে এক ছাত্রদল নেতা আনুষ্ঠানিকভাবে জামায়াতে যোগদান করেছেন। গতকাল শুক্রবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার পৌরসভার বাহার বাজারে এক সাধারণ সভার মাধ্যমে তিনি জামায়াতে যোগদান করেন। ওই সভায় তিনি জনসম্মুখে সহযোগী সদস্য ফরম পূরণ করে জামায়াতে ইসলামীর শেরপুর জেলা আমিরের কাছে জমা
১১ মিনিট আগেভোলায় ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ ও গ্যাসভিত্তিক শিল্পকারখানা স্থাপনের দাবিতে ইন্ট্রাকোর গ্যাস বহনকারী একটি গাড়ি আটকে দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) ইন্ট্রাকো গ্রুপের এলপিজি গ্যাসভর্তি একটি কাভার্ড ভ্যান ঢাকা যাওয়ার পথে রাত ১১টার দিকে ভোলার বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল বাস টার্মিনা
৩৫ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় জুলাই আন্দোলনে শহীদ আবু সাঈদ, অপারেশন ডেভিল হান্ট, ফিলিস্তিন ইস্যু, ফ্যাসিবাদ ও প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে প্রশ্ন এসেছে। প্রথম শিফটের একাধিক প্রশ্নে ভুল ও সঠিক উত্তর নেই এমন প্রশ্নও করা হয়েছে।
৪০ মিনিট আগে