সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় বিধবা পোশাকশ্রমিকের সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে তোলেন এক পরিবহনশ্রমিক। একপর্যায়ে বিয়ের জন্য চাপ দিলে তাঁকে হত্যার পর ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে আত্মহত্যার নাটক সাজান স্ত্রী-সন্তান থাকা ওই ব্যক্তি। লাশ উদ্ধারের দুই দিন পর সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হলে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক দেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, আজ শুক্রবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন রাশেদুল ইসলাম (২৩)। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার মামলার পর র্যাব তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পরে রাতে তাঁকে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়। আজ দুপুরে আশুলিয়া থানা থেকে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়।
পুলিশ আরও জানায়, গত মঙ্গলবার রাতে আশুলিয়ার শিমুলিয়ার ওয়ারেস আলীর মালিকানাধীন ভাড়া বাসা থেকে রুনা আক্তার (২৬) নামের পোশাকশ্রমিকের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় ফ্যানের সঙ্গে ওড়না ঝুলছিল। ঠিক নিচে মেঝেতে পড়ে ছিল রুনার লাশ। দেখলে মনে হবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। যেন ওড়না ছিঁড়ে লাশ নিচে পড়ে গেছে। উদ্ধারের দুই দিন আগে গত রোববার রাতে হত্যার শিকার হন রুনা। প্রাথমিক সুরতহালে বিষয়টি সন্দেহ হয়। সেই সূত্র ধরে অভিযান চালিয়ে রাশেদুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। হত্যার শিকার রুনার কয়েক কক্ষ পরই থাকতেন রাশেদ। তাঁদের মধ্যে প্রায় দুই মাস ধরে পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল।
হত্যার শিকার রুনা আক্তার চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সাছিয়াখালী গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে। গ্রামে রুনার আগে বিয়ে হলেও স্বামী মারা যান। সেই ঘরে ছয় বছরের শিশুসন্তান গ্রামে রেখে তিন মাস আগে আশুলিয়ায় পোশাকশ্রমিকের চাকরি নেন রুনা।
গ্রেপ্তার রাশেদ রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার বরুরিয়া গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে। পেশায় তিনি পরিবহনশ্রমিক। তাঁর স্ত্রী ও সন্তান রয়েছে।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নোমান সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, হত্যাকারী খুব চতুর। হত্যার পর তিনি ওই বাসাতেই বসবাস করছিলেন। লাশের দুর্গন্ধ পেয়ে প্রতিবেশীরা পুলিশে খবর দেন। প্রেমের পর বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আদালতে ১৬৪ ধারায় তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। বালিশ চাপা দিয়ে রুনাকে হত্যা করে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়েছিলেন তিনি। পরে যে মোবাইল ফোন ও সিম ব্যবহার করে রুনার সঙ্গে কথা বলতেন, সেসব নষ্ট করে ফেলেন।
ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় বিধবা পোশাকশ্রমিকের সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে তোলেন এক পরিবহনশ্রমিক। একপর্যায়ে বিয়ের জন্য চাপ দিলে তাঁকে হত্যার পর ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে আত্মহত্যার নাটক সাজান স্ত্রী-সন্তান থাকা ওই ব্যক্তি। লাশ উদ্ধারের দুই দিন পর সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হলে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক দেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, আজ শুক্রবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন রাশেদুল ইসলাম (২৩)। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার মামলার পর র্যাব তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পরে রাতে তাঁকে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়। আজ দুপুরে আশুলিয়া থানা থেকে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়।
পুলিশ আরও জানায়, গত মঙ্গলবার রাতে আশুলিয়ার শিমুলিয়ার ওয়ারেস আলীর মালিকানাধীন ভাড়া বাসা থেকে রুনা আক্তার (২৬) নামের পোশাকশ্রমিকের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় ফ্যানের সঙ্গে ওড়না ঝুলছিল। ঠিক নিচে মেঝেতে পড়ে ছিল রুনার লাশ। দেখলে মনে হবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। যেন ওড়না ছিঁড়ে লাশ নিচে পড়ে গেছে। উদ্ধারের দুই দিন আগে গত রোববার রাতে হত্যার শিকার হন রুনা। প্রাথমিক সুরতহালে বিষয়টি সন্দেহ হয়। সেই সূত্র ধরে অভিযান চালিয়ে রাশেদুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। হত্যার শিকার রুনার কয়েক কক্ষ পরই থাকতেন রাশেদ। তাঁদের মধ্যে প্রায় দুই মাস ধরে পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল।
হত্যার শিকার রুনা আক্তার চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সাছিয়াখালী গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে। গ্রামে রুনার আগে বিয়ে হলেও স্বামী মারা যান। সেই ঘরে ছয় বছরের শিশুসন্তান গ্রামে রেখে তিন মাস আগে আশুলিয়ায় পোশাকশ্রমিকের চাকরি নেন রুনা।
গ্রেপ্তার রাশেদ রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার বরুরিয়া গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে। পেশায় তিনি পরিবহনশ্রমিক। তাঁর স্ত্রী ও সন্তান রয়েছে।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নোমান সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, হত্যাকারী খুব চতুর। হত্যার পর তিনি ওই বাসাতেই বসবাস করছিলেন। লাশের দুর্গন্ধ পেয়ে প্রতিবেশীরা পুলিশে খবর দেন। প্রেমের পর বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আদালতে ১৬৪ ধারায় তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। বালিশ চাপা দিয়ে রুনাকে হত্যা করে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়েছিলেন তিনি। পরে যে মোবাইল ফোন ও সিম ব্যবহার করে রুনার সঙ্গে কথা বলতেন, সেসব নষ্ট করে ফেলেন।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে