ঢাবি প্রতিনিধি
নষ্ট রাজনীতির মৃত্যুদণ্ড না হলে দোষীদের মৃত্যুদণ্ডে কোনো লাভ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন।
বুয়েটের আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের রায়ের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
অধ্যাপক কাবেরী গায়েন বলেন, ‘আবরার হত্যাকাণ্ডের যে রায় হলো সেটা নিঃসন্দেহে ভালো একটি ঘটনা। বিচারাধীন মামলার একটি রায় দেওয়া হয়েছে এবং ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনকে যাবজ্জীবন দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে আমি আদালত অবমাননা করতে চাই না। কিন্তু বলতে চাই, আবরারকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে সেটি একটি অভাবনীয় বিষয়। নিন্দা জানানোর ভাষা আমার নেই। হত্যার পর থেকে আমরা প্রতিবাদ করেছি, দাবি করে আসছি যেন বিচারিক প্রক্রিয়ায় যথাযথ বিচার ও শাস্তি হয়। এখন ২০ জনের মতো মেধাবী ছাত্র তাদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এটা উচ্চ আদালতে কী হবে, সেটা আইনের ব্যাপার। সে বিষয়ে কথা বলতে চাই না। এর মানে আবরারসহ ২১ জন মেধাবী ছাত্রকে আমরা হারাচ্ছি!’
কাবেরী গায়েন আরও বলেন, ‘একটি জায়গায় তারা সবাই একই। তারা সবাই বুয়েটের ছাত্র। সবাই মেধাবী। বাংলাদেশে বুয়েটে চান্স পাওয়া বিশাল ঘটনা। কোনো নষ্ট রাজনীতির জন্য এ ঘটনা ঘটেছে যা নৃশংস। সেই নষ্ট রাজনীতিকে যদি মূলোৎপাটন করা না যায় তাহলে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে কোনো কাজ হবে না। একমাত্র যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় মৃত্যুদণ্ডকে উপযুক্ত মনে করেছিলাম। কারণ সেটা জেনোসাইড ছিল। এছাড়া সভ্য দেশে আমি মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে না৷ মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে যাবজ্জীবন বা অন্য কোনো শাস্তি কিংবা সংশোধনের সুযোগ দেওয়া যেত। মৃত্যুদণ্ড দেওয়াটা সমাধান নয়। যদি এ নষ্ট রাজনীতিটা বন্ধ করা না যায়। পাশাপাশি বিচারিক প্রক্রিয়ার বাইরে যেন অপরাধীরা যেতে না পারে সেদিকে নজর দেওয়া উচিত।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক আরও বলেন, ‘সম্মানিত বিচারকদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বলতে চাই এই মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে কত দূর আগানো যাবে! বাস্তবসম্মত রায় দিলে এবং সেটা বাস্তবায়ন করা বরং অনেক বেশি কার্যকর হতো। ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়াটা আমার অস্বস্তি লাগছে। উচ্চ আদালত কী রায় দেবে সেটার অপেক্ষার রইলাম। উচ্চ আদালতের যে রায় হবে সেটা যেন বাস্তবায়ন হয়। এটাই রইল আমার প্রত্যাশা।’
নষ্ট রাজনীতির মৃত্যুদণ্ড না হলে দোষীদের মৃত্যুদণ্ডে কোনো লাভ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন।
বুয়েটের আবরার ফাহাদ হত্যাকাণ্ডের রায়ের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
অধ্যাপক কাবেরী গায়েন বলেন, ‘আবরার হত্যাকাণ্ডের যে রায় হলো সেটা নিঃসন্দেহে ভালো একটি ঘটনা। বিচারাধীন মামলার একটি রায় দেওয়া হয়েছে এবং ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনকে যাবজ্জীবন দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে আমি আদালত অবমাননা করতে চাই না। কিন্তু বলতে চাই, আবরারকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে সেটি একটি অভাবনীয় বিষয়। নিন্দা জানানোর ভাষা আমার নেই। হত্যার পর থেকে আমরা প্রতিবাদ করেছি, দাবি করে আসছি যেন বিচারিক প্রক্রিয়ায় যথাযথ বিচার ও শাস্তি হয়। এখন ২০ জনের মতো মেধাবী ছাত্র তাদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এটা উচ্চ আদালতে কী হবে, সেটা আইনের ব্যাপার। সে বিষয়ে কথা বলতে চাই না। এর মানে আবরারসহ ২১ জন মেধাবী ছাত্রকে আমরা হারাচ্ছি!’
কাবেরী গায়েন আরও বলেন, ‘একটি জায়গায় তারা সবাই একই। তারা সবাই বুয়েটের ছাত্র। সবাই মেধাবী। বাংলাদেশে বুয়েটে চান্স পাওয়া বিশাল ঘটনা। কোনো নষ্ট রাজনীতির জন্য এ ঘটনা ঘটেছে যা নৃশংস। সেই নষ্ট রাজনীতিকে যদি মূলোৎপাটন করা না যায় তাহলে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে কোনো কাজ হবে না। একমাত্র যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় মৃত্যুদণ্ডকে উপযুক্ত মনে করেছিলাম। কারণ সেটা জেনোসাইড ছিল। এছাড়া সভ্য দেশে আমি মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে না৷ মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে যাবজ্জীবন বা অন্য কোনো শাস্তি কিংবা সংশোধনের সুযোগ দেওয়া যেত। মৃত্যুদণ্ড দেওয়াটা সমাধান নয়। যদি এ নষ্ট রাজনীতিটা বন্ধ করা না যায়। পাশাপাশি বিচারিক প্রক্রিয়ার বাইরে যেন অপরাধীরা যেতে না পারে সেদিকে নজর দেওয়া উচিত।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক আরও বলেন, ‘সম্মানিত বিচারকদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বলতে চাই এই মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে কত দূর আগানো যাবে! বাস্তবসম্মত রায় দিলে এবং সেটা বাস্তবায়ন করা বরং অনেক বেশি কার্যকর হতো। ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়াটা আমার অস্বস্তি লাগছে। উচ্চ আদালত কী রায় দেবে সেটার অপেক্ষার রইলাম। উচ্চ আদালতের যে রায় হবে সেটা যেন বাস্তবায়ন হয়। এটাই রইল আমার প্রত্যাশা।’
রাজধানীর হাতিরঝিল মোড়ল গলিতে এক যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে তাঁকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগে২০৩০ সালের মধ্যে রাজধানীতে নিরাপদ গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ঢাকা শহরের বাস রুট যৌক্তিকীকরণ এবং প্রতি রুটে অভিন্ন কোম্পানির অধীনে বাস সার্ভিস চালুর একটি উদ্যোগ নিয়েছিল বিগত সরকার। এজন্য ২৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প শুরু করা হয় ২০২০ সালের ১ মার্চ।
৩৪ মিনিট আগেপুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৫ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে