Ajker Patrika

সাঁতার শিখতে গিয়ে ইডেন কলেজের পুকুরে ডুবে একজনের মৃত্যু

ঢামেক প্রতিবেদক
আপডেট : ১৬ জুন ২০২৫, ১৭: ১০
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ইডেন কলেজের পুকুরে সাঁতার শিখতে নেমে আজিমপুর অগ্রণী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী সানজিদা আক্তারের (১৮) মৃত্যু হয়েছে। সানজিদা উচ্চমাধ্যমিক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

আজ সোমবার (১৬ জুন) সকাল ১০টার দিকে ইডেন কলেজের পুকুরে ডুবে যান ওই ছাত্রী। দেখতে পেয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন ইডেন কলেজের ছাত্রীরা। সেখানে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

সানজিদাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা মোহনা ইসলাম নামে ইডেনের ফিন্যান্স বিভাগের এক ছাত্রী জানান, সানজিদার বাসা পুরান ঢাকার চকবাজার চম্পাতলী এলাকায়। তাঁদের বাসায় গিয়ে পড়ান মোহনা। আজ সকালে তাঁরা ফোনে যোগাযোগ করে একসঙ্গে বাসা থেকে বের হন। উদ্দেশ্য ছিল ইডেন কলেজের পুকুরে দুজনই সাঁতার শিখবেন।

ওই শিক্ষার্থী আরও জানান, সকালে ইডেন কলেজের ভেতর ঢুকে দুজনই পুকুরে নামেন। পুকুরের পাড় বাঁধা সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে গোসল করার সময় পা পিছলে গভীর পানিতে ডুবে যান সানজিদা। তখন মোহনার চিৎকারে আশপাশের শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা এসে সানজিদাকে পানি থেকে তোলেন। পরে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি সংশ্লিষ্ট থানায় অবগত করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

দলবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিডিও করে ব্ল্যাকমেইল: গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের চার শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার

সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
গ্রেপ্তার করা চার আসামি। ছবি: আজকের পত্রিকা
গ্রেপ্তার করা চার আসামি। ছবি: আজকের পত্রিকা

এক শিক্ষার্থীকে পিকনিকের কথা বলে ডেকে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, ভিডিও ধারণ ও ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগে ঢাকার সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের চার শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার আশুলিয়ার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের আদালতে পাঠানো হবে।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন দেলোয়ার ভূঁইয়া (২৬), তাজুল ইসলাম তাজ (২৩), শ্রাবণ সাহা (২৩) এবং অন্তু দেওয়ান (২০)। তাঁরা সবাই গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ৭ এপ্রিল বেলা ১১টার দিকে পিকনিকের কথা বলে ওই ছাত্রীকে আশুলিয়ার ফুলেরটেক এলাকায় একটি বাসায় নিয়ে যান অভিযুক্ত প্রথম তিনজন। যাওয়ার সময় তাঁকে কোমল পানীয়র সঙ্গে অচেতন করার ওষুধ খাওয়ালে কিছুক্ষণ পর তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। বিকেল ৫টার দিকে জ্ঞান ফিরলে তিনি ওই বাসায় তিনজনকে দেখতে পান। তিনি বুঝতে পারেন, ওই তিনজন তাঁর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেছেন ও তার ভিডিও এবং ছবি ধারণ করা হয়েছে। এ সময় তিনি ডাকচিৎকার করলে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা তাঁকে অশ্লীল ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া ও অ্যাসিডে মুখ ঝলসে দেওয়ার হুমকি দেন।

এরপর তাঁরা বিভিন্ন সময় একাধিক ধাপে হুমকি দিয়ে ৯৬ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন ভুক্তভোগীর কাছ থেকে। সর্বশেষ গত ৬ নভেম্বর সকাল ৮টার দিকে তাঁকে ফের আশুলিয়ার বাইশমাইল এলাকায় আটকে ৪ নম্বর অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গেও শারীরিক সম্পর্ক করতে বলেন। এতে রাজি না হলে তাঁকে প্রথম তিন অভিযুক্ত ব্যক্তি মারধর করেন। একপর্যায়ে জোরপূর্বক নেশাজাতীয় পানীয় পান করান। তাঁদের কবল থেকে ছাড়া পেয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলে সেখানেই অচেতন হয়ে পড়েন। পরে তাঁকে প্রথমে গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তাঁর পরিবারের এক সদস্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করেন।

চিকিৎসার পর তিনি ফের বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরলে ২৬ নভেম্বর অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দেখতে পান তিনি। একপর্যায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা তাঁকে একটি কক্ষে নিয়ে দরজা আটকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দেওয়া অভিযোগ তুলে নিতে চাপ দেন ও নতুন জীবন শুরু করতে পরামর্শ দেন। এতে সায় না দিয়ে বের হতে গেলে তাঁকে গালিগালাজ করেন ও হুমকি দেন।

এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হান্নান বলেন, ‘চারজনের নাম উল্লেখ করে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী। এই ঘটনায় ১৭ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ তাঁদের আদালতে পাঠানো হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

দেশজুড়ে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের দ্বিতীয় দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি

ঢামেক প্রতিবেদক
এর আগে ৩০ নভেম্বর ২ ঘণ্টা ও গতকাল ৩ নভেম্বর অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
এর আগে ৩০ নভেম্বর ২ ঘণ্টা ও গতকাল ৩ নভেম্বর অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ সারাদেশে সব সরকারি হাসপাতালে অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টরা।

আজ বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় তাঁদের এই কর্মসূচি। চলবে বেলা ১২টা পর্যন্ত। এর আগে, ৩০ নভেম্বর ২ ঘণ্টা ও গতকাল ৩ নভেম্বর অর্ধদিবস কর্মবিরতি করেছিলেন তাঁরা।

কর্মবিরতি পালনে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টেরা সমবেত হন ঢাকা মেডিকেলের বহির্বিভাগে। আন্দোলনে নেতারা জানান, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের ফাইলটি জনপ্রশাসনে মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এটি সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও মন্ত্রণালয়ে বারবার উপস্থাপিত হয়ে আসছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আন্দোলন, সংগ্রাম, দাপ্তরিক চিঠি চালাচালি, জনপ্রশাসন বিধি শাখার সব চাহিদা পূরণ করা সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সদিচ্ছার অভাব, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও নানাবিধ উদ্দেশ্যে মন্ত্রণালয় অবিরতভাবে সময়ক্ষেপণ ও জটিলতা তৈরি করছে।

অথচ এর আগে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার, ডিপ্লোমা নার্স ও ডিপ্লোমা কৃষিবিদরা ১১তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নীত হয়েছে। দাবি মেনে নেওয়া না হলে এরপর কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে হুঁশিয়ারি দেন নেতারা।

তবে, হাসপাতালের জরুরি বিভাগ এই কর্মবিরতির আওতার বাইরে থাকবে বলে জানান তাঁরা।

এই কর্মবিরতিতে হাসপাতালে আগত রোগীদের দুর্ভোগ পোহাতে দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই ভোগান্তি আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নেছারাবাদে স্কুলঘেঁষা বালুর পাহাড়! শিক্ষার্থীদের নিত্যসঙ্গী ধুলা-দুর্ভোগ

নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
বিদ্যালয়ের বাউন্ডারির পাশে ও প্রধান ফটকের সামনে বালুর স্তূপ। ছবি: আজকের পত্রিকা
বিদ্যালয়ের বাউন্ডারির পাশে ও প্রধান ফটকের সামনে বালুর স্তূপ। ছবি: আজকের পত্রিকা

নেছারাবাদের ৪৭ নম্বর পশ্চিম কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ঘেঁষে বালুর স্তূপ রেখে ব্যবসা করছেন এক ব্যক্তি। বিদ্যালয়ের বাউন্ডারির পাশে ও প্রধান ফটকের সামনে এভাবে বালুর স্তূপ করায় মারাত্মক ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষকেরা জানান, বাতাসে উড়ে আসা বালুর কারণে শিক্ষার্থীরা ঠিকমতো মাঠে খেলাধুলা করতে পারছে না। শুধু তা-ই নয়, বালু ঢুকে নোংরা হচ্ছে ক্লাসরুম, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম। এতে অ্যালার্জিসহ শরীরে নানা রোগের আশঙ্কা করছেন শিক্ষক ও অভিভাবকেরা।

বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বলেন, প্রতিদিনই ক্লাসরুমে বালুর স্তর জমে থাকে। বারবার পরিষ্কার করেও কোনো স্থায়ী সমাধান হচ্ছে না। দীর্ঘদিন ধরে এমন পরিস্থিতি চলছে।

বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মনিরুল ইসলাম রনি বলেন, বিদ্যালয়ের পাশে একটি পুকুর ছিল। পুকুরটি ভরে এখন বালুর ব্যবসা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়টি নদীর পাশে। বাতাস এলে বালু উড়ে এসে শ্রেণিকক্ষ ময়লা হয়। ক্লাস করতে কষ্ট হয় বাচ্চাদের। বালুর কারণে মাঠে খেলতে পারে না শিক্ষার্থীরা।’

জানা গেছে, নেছারাবাদ উপজেলার মো. রফিকুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি ওই স্কুলের পাশে বালু রেখে ব্যবসা করে আসছেন। ব্যবসার শুরুতে তিনি একটি টিনের বেড়া দিয়েছিলেন। কয়েক মাস আগে বেড়াটি খুলে ফেলা হয়। এতে চরম ভোগান্তি ও স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়েছে বিদ্যালয়ের ছোট শিক্ষার্থীরা।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. নুরুল আমীন লিটন বলেন, ‘মো. রফিকুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি স্কুলের পাশে বালুর ব্যবসা করছেন। এতে বিদ্যালয়ের অনেক সমস্যা হচ্ছে।’

এ বিষয়ে অভিভাবক ও এলাকাবাসীর অভিযোগ, বিদ্যালয়ের পাশে এ ধরনের অবৈধ ব্যবসা শিক্ষা কার্যক্রমে মারাত্মক ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে। তারা দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য ওই বালু ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শারিতা সরমিন বলেন, ‘বালু ব্যবসার শুরুতে তারা একটি টিনের বেড়া দিয়েছিল। এখন সেই বেড়া খুলে ফেলেছে। বাতাসে বালু এসে শ্রেণিকক্ষ নষ্ট হচ্ছে। বালুর কারণে খেলার মাঠ ব্যবহার করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। এতে ক্রমেই স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছে শিক্ষার্থীরা।’

নেছারাবাদ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা খোন্দকার জসিম আহমেদ বলেন, ‘বিষয়টি এত দিন কেউ আমাকে জানায়নি। এভাবে বিদ্যালয়ের ক্ষতি করে ব্যবসা করতে পারবে না। আমি আইনগত ব্যবস্থা নেব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নোয়াখালীতে বিআরটিসির ডিপোতে দুটি দোতলা বাসে আগুন

নোয়াখালী প্রতিনিধি
আগুনে পুড়ে যাওয়া বাস। ছবি: আজকের পত্রিকা
আগুনে পুড়ে যাওয়া বাস। ছবি: আজকের পত্রিকা

নোয়াখালীতে বিআরটিসির ডিপোতে দুটি দোতলা বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে বাস দুটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। পুড়ে যাওয়া বাস দুটি নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে ব্যবহার করা হতো। বুধবার দিবাগত গভীর রাতে সোনাপুর বিআরটিসির ডিপোতে এই ঘটনা ঘটে।

বিআরটিসি নোয়াখালীর ম্যানেজার (অপারেশন) আরিফুর রহমান তুষার জানান, প্রতিদিনের মতো ডিপোতে বাসগুলো আসার পর রাতে সিকিউরিটি গেট বন্ধ করে দেয়। রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ দুটি গাড়িতে আগুন জ্বলতে দেখেন ভেতরে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। দ্রুত তাঁরা আগুন জ্বলতে থাকা বাস দুটির পাশ থেকে অন্য গাড়িগুলো সরিয়ে নেন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভান।

আরিফুর রহমান আরও জানান, দুর্বৃত্তরা রশি ব্যবহার করে বিআরটিসি ডিপোর দেয়াল টপকে ভেতরে প্রবেশ করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। এ বিষয়ে ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। পরে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আগুনে পুড়ে যাওয়া বাস। ছবি: আজকের পত্রিকা
আগুনে পুড়ে যাওয়া বাস। ছবি: আজকের পত্রিকা

মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শামসুল আলম জানান, খবর পেয়ে মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত