নাঈমুল হাসান, ইজতেমা ময়দান থেকে
শুরায়ে নিজামের তত্ত্বাবধানে ৫৭তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম ধাপ গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে দেশ-বিদেশের লাখো মুসল্লির আগমনে মুখর হয়ে উঠেছে ইজতেমা ময়দান। তবে এখানে ভোগান্তিতে পড়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী মুসল্লিরা। ময়দানে অধিকাংশ সময় পাওয়া যাচ্ছে না নেটওয়ার্ক।
দেখা গেছে, প্রায় সব মোবাইল ফোন অপারেটরের একই অবস্থা। কল ড্রপসহ ইন্টারনেটের গতিও তুলনামূলক কম। তাই ভোগান্তিতে পড়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী কয়েক লাখ মুসল্লি। এ ছাড়া সংবাদকর্মীরাও তথ্য আদান-প্রদানে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
ইজতেমা ময়দানের প্রয়োজনীয় তথ্যের জন্য দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা এবং দায়িত্বশীল মুরব্বিদের সঙ্গে যোগাযোগেও বেগ পেতে হচ্ছে। ফলে বয়ান, মুসল্লিদের অসুস্থতা ও মৃত্যুর তথ্য সঠিক সময়ে পাওয়া যাচ্ছে না।
ইজতেমায় আসা মুসল্লি আহসান উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ময়মনসিংহ থেকে আমরা ইজতেমায় এসেছি দুই দিন হয়েছে। মূল বয়ান মঞ্চের বাঁ পাশে আমাদের জন্য নির্ধারিত খিত্তায় অবস্থান নিয়েছি। কিন্তু বাড়িতে ঠিকভাবে কথা বলতে পারছি না। নেটওয়ার্ক পাওয়া যাচ্ছে না। মাঝে মাঝে কথা বলতে গেলেও বলা যাচ্ছে না।’
সিরাজগঞ্জ জেলা থেকে ১৯ জনের একটি জামাত এসেছে ইজতেমায়। তাঁদের মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা মোবাইল ফোনে কথা বলতে পারছি না। বাড়িতে কথা বলতে গিয়ে ময়দানের বাইরে গিয়েছি দুবার। ময়দানের বাইরে গেলে নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়।’
এ বিষয়ে দীর্ঘ সময় পর ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হানের সঙ্গে যোগাযোগ করা গেলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লাখ লাখ মানুষ পাশাপাশি অবস্থান করায় এবং মাঠের আশপাশে টাওয়ার তুলনামূলক কম থাকায় এ সমস্যা হচ্ছে। আগামীতে এ বিষয়ে কোম্পানিগুলোকে চিঠি দেওয়া হবে।’
শুরায়ে নিজামের তত্ত্বাবধানে ৫৭তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম ধাপ গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে দেশ-বিদেশের লাখো মুসল্লির আগমনে মুখর হয়ে উঠেছে ইজতেমা ময়দান। তবে এখানে ভোগান্তিতে পড়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী মুসল্লিরা। ময়দানে অধিকাংশ সময় পাওয়া যাচ্ছে না নেটওয়ার্ক।
দেখা গেছে, প্রায় সব মোবাইল ফোন অপারেটরের একই অবস্থা। কল ড্রপসহ ইন্টারনেটের গতিও তুলনামূলক কম। তাই ভোগান্তিতে পড়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী কয়েক লাখ মুসল্লি। এ ছাড়া সংবাদকর্মীরাও তথ্য আদান-প্রদানে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
ইজতেমা ময়দানের প্রয়োজনীয় তথ্যের জন্য দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা এবং দায়িত্বশীল মুরব্বিদের সঙ্গে যোগাযোগেও বেগ পেতে হচ্ছে। ফলে বয়ান, মুসল্লিদের অসুস্থতা ও মৃত্যুর তথ্য সঠিক সময়ে পাওয়া যাচ্ছে না।
ইজতেমায় আসা মুসল্লি আহসান উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ময়মনসিংহ থেকে আমরা ইজতেমায় এসেছি দুই দিন হয়েছে। মূল বয়ান মঞ্চের বাঁ পাশে আমাদের জন্য নির্ধারিত খিত্তায় অবস্থান নিয়েছি। কিন্তু বাড়িতে ঠিকভাবে কথা বলতে পারছি না। নেটওয়ার্ক পাওয়া যাচ্ছে না। মাঝে মাঝে কথা বলতে গেলেও বলা যাচ্ছে না।’
সিরাজগঞ্জ জেলা থেকে ১৯ জনের একটি জামাত এসেছে ইজতেমায়। তাঁদের মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা মোবাইল ফোনে কথা বলতে পারছি না। বাড়িতে কথা বলতে গিয়ে ময়দানের বাইরে গিয়েছি দুবার। ময়দানের বাইরে গেলে নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়।’
এ বিষয়ে দীর্ঘ সময় পর ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হানের সঙ্গে যোগাযোগ করা গেলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লাখ লাখ মানুষ পাশাপাশি অবস্থান করায় এবং মাঠের আশপাশে টাওয়ার তুলনামূলক কম থাকায় এ সমস্যা হচ্ছে। আগামীতে এ বিষয়ে কোম্পানিগুলোকে চিঠি দেওয়া হবে।’
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
২৯ মিনিট আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
২৯ মিনিট আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
২৯ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৩৪ মিনিট আগে