নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মামলার নথি জালিয়াতি করে হাইকোর্ট থেকে আসামিকে জামিন করানোর অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলায় রংপুরের এক আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহাবুবুল হক কারাগারে পাঠানোর এই নির্দেশ দেন।
ওই আইনজীবীর নাম মাসুদ উজ জামান। তিনি রংপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য।
ঢাকার আদালতের অতিরিক্ত পিপি আবদুর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ঢাকার আইনজীবী মো. জাহেদুল ইসলামের মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করেন নথি জালিয়াতি মামলার আসামি অ্যাডভোকেট মাসুদ উজ জামান। শুনানি শেষে আদালত অভিযোগের গুরুতর বিবেচনা করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরে তাকে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।’
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, রংপুর সদর থানা এলাকা থেকে ২০১৭ সালের ২৫ জুলাই আরিফুল ইসলাম ওরফে পিচ্চি আপেল নামে একজনকে আটক করে পুলিশ। তার কাছ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র পিস্তল ও অন্যান্য মালামাল উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ওইদিনই পুলিশ বাদী হয়ে রংপুর সদর থানায় মামলা করে।
এই মামলায় রংপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও রংপুরের দায়রা জজ আদালত আরিফুল ইসলাম ওরফে পিচ্চি আপেলের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন। পরে আসামির তদবির কারকরা রংপুর আদালতের একজন আইনজীবী সহকারীর মাধ্যমে হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন। হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন অ্যাডভোকেট মনোজ কুমার ভৌমিক।
বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও মুহাম্মদ খুরশিদ আলমের দ্বৈত বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর আসামিকে জামিন দেন। আসামি জামিনে মুক্তি পান।
পরবর্তীতে হাইকোর্টের নজরে আসে, মামলায় আসামি আরিফুল ইসলাম ওরফে পিচ্চি আপেলের কাছ থেকে পিস্তল উদ্ধার হলেও হাইকোর্টে মামলার নথির যে জাবেদা নকল দাখিল করা হয়েছে এতে ডলার নামে একজনের কাছ থেকে পিস্তল উদ্ধার দেখানো হয়েছে এবং পিচ্চি আপেলের কাছ থেকে কোনো কিছু উদ্ধার দেখানো হয়নি।
এ পর্যায়ে হাইকোর্ট আইনজীবী মনোজ কুমারকে ডেকে বিষয়টি জানালে মনোজকুমার জানান রংপুরের একজন আইনজীবী সহকারী (মুহুরি) তোফাজ্জল হোসেন মিন্টু এই মামলার নথি সরবরাহ করেছেন। ওই মুহুরির আইনজীবী হচ্ছেন রংপুর আইনজীবী সমিতির সদস্য মাসুদ উজ জামান। হাইকোর্ট তখন মামলা করার নির্দেশ দেন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনোজ কুমার ভৌমিক শাহবাগ থানায় ২০১৮ সালের ২৭ জানুয়ারি আইনজীবী সহকারী তোফাজ্জল হোসেন মিন্টু ও তার আইনজীবী মাসুদ উজ জামানের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
ওই মামলা তদন্ত শেষে শাহবাগ থানার এসআই অমল কৃষ্ণ দে ২০২০ সালের ৪ এপ্রিল চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এই চারজন হলেন অ্যাডভোকেট মাসুদ উজ জামান, তার সরকারি তোফাজ্জল হোসেন মিন্টু, যে আসামিকে জামিন করানো হয়েছিল তার মামা আজিজুল ইসলাম ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীর সহকারী আনোয়ারুল হক।
মামলার নথি জালিয়াতি করে হাইকোর্ট থেকে আসামিকে জামিন করানোর অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলায় রংপুরের এক আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহাবুবুল হক কারাগারে পাঠানোর এই নির্দেশ দেন।
ওই আইনজীবীর নাম মাসুদ উজ জামান। তিনি রংপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য।
ঢাকার আদালতের অতিরিক্ত পিপি আবদুর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ঢাকার আইনজীবী মো. জাহেদুল ইসলামের মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করেন নথি জালিয়াতি মামলার আসামি অ্যাডভোকেট মাসুদ উজ জামান। শুনানি শেষে আদালত অভিযোগের গুরুতর বিবেচনা করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরে তাকে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।’
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, রংপুর সদর থানা এলাকা থেকে ২০১৭ সালের ২৫ জুলাই আরিফুল ইসলাম ওরফে পিচ্চি আপেল নামে একজনকে আটক করে পুলিশ। তার কাছ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র পিস্তল ও অন্যান্য মালামাল উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ওইদিনই পুলিশ বাদী হয়ে রংপুর সদর থানায় মামলা করে।
এই মামলায় রংপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও রংপুরের দায়রা জজ আদালত আরিফুল ইসলাম ওরফে পিচ্চি আপেলের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন। পরে আসামির তদবির কারকরা রংপুর আদালতের একজন আইনজীবী সহকারীর মাধ্যমে হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন। হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন অ্যাডভোকেট মনোজ কুমার ভৌমিক।
বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও মুহাম্মদ খুরশিদ আলমের দ্বৈত বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর আসামিকে জামিন দেন। আসামি জামিনে মুক্তি পান।
পরবর্তীতে হাইকোর্টের নজরে আসে, মামলায় আসামি আরিফুল ইসলাম ওরফে পিচ্চি আপেলের কাছ থেকে পিস্তল উদ্ধার হলেও হাইকোর্টে মামলার নথির যে জাবেদা নকল দাখিল করা হয়েছে এতে ডলার নামে একজনের কাছ থেকে পিস্তল উদ্ধার দেখানো হয়েছে এবং পিচ্চি আপেলের কাছ থেকে কোনো কিছু উদ্ধার দেখানো হয়নি।
এ পর্যায়ে হাইকোর্ট আইনজীবী মনোজ কুমারকে ডেকে বিষয়টি জানালে মনোজকুমার জানান রংপুরের একজন আইনজীবী সহকারী (মুহুরি) তোফাজ্জল হোসেন মিন্টু এই মামলার নথি সরবরাহ করেছেন। ওই মুহুরির আইনজীবী হচ্ছেন রংপুর আইনজীবী সমিতির সদস্য মাসুদ উজ জামান। হাইকোর্ট তখন মামলা করার নির্দেশ দেন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনোজ কুমার ভৌমিক শাহবাগ থানায় ২০১৮ সালের ২৭ জানুয়ারি আইনজীবী সহকারী তোফাজ্জল হোসেন মিন্টু ও তার আইনজীবী মাসুদ উজ জামানের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
ওই মামলা তদন্ত শেষে শাহবাগ থানার এসআই অমল কৃষ্ণ দে ২০২০ সালের ৪ এপ্রিল চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এই চারজন হলেন অ্যাডভোকেট মাসুদ উজ জামান, তার সরকারি তোফাজ্জল হোসেন মিন্টু, যে আসামিকে জামিন করানো হয়েছিল তার মামা আজিজুল ইসলাম ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীর সহকারী আনোয়ারুল হক।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৫ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৫ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৬ ঘণ্টা আগে