অনলাইন ডেস্ক
সিকদার গ্রুপের ১৫টি প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া ক্রোকের এই নির্দেশ দিয়েছেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ পিপি মীর আহমেদ আল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউয়ের ১২ কাঠা জমিতে ১৩তলা ভবন, ধানমন্ডি সীমান্ত স্কয়ারের ৮ হাজার ৭৫১ বর্গফুট আয়তনের ফ্লোর—যা ন্যাশনাল ব্যাংককে ভাড়া দেওয়া। হাজারীবাগের সিকদার রিয়েল এস্টেট বিল্ডিং, সিকদার রিয়েল এস্টেটের ওয়েস্টার্ন কমিউনিটি সেন্টার বিল্ডিং, সীমান্ত স্কয়ারের পাঁচতলায় ৪ হাজার ৭০০ স্কয়ার ফুটের ফ্লোর, ধানমন্ডির জেড এইচ সিকদার উইমেন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, হাজারীবাগের একটি সাততলা ভবনের নিচতলা, চতুর্থ তলা ও পঞ্চম তলা—যা ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে ভাড়া দেওয়া, বনানীর কামাল টাওয়ারের ১৮তলা ভবনের ৩ হাজার ৪০০ ফুট স্পেস যা ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে ভাড়া দেওয়া।
আরও রয়েছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে সিকদার শপিং কমপ্লেক্স, পটুয়াখালীর কলাপাড়া ইউনিয়নের একটি ছয়তলা ভবনের অংশ—যা ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে ভাড়া দেওয়া, বাগেরহাটের মোংলায় তিনতলা ভবনের নিচতলায় ৩ হাজার বর্গফুটের স্পেস—যা বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটির কাছে ভাড়া দেওয়া, শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ তিনতলা ভবনের নিচতলা ও দোতলায় ৪ হাজার ২০০ স্কয়ার ফুটের স্পেস—যা ন্যাশনাল ব্যাংককে ভাড়া দেওয়া। এ ছাড়া শরীয়তপুরের মাধবপুরে জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবহৃত একটি ভবন, সীমান্ত স্কয়ারের চতুর্থ তলায় ৯ হাজার ৩৭৭ ফুট ব্যাংকের—যা ন্যাশনাল ব্যাংকের অ্যান্টি মানি লন্ডারিং বিভাগের কাছে ভাড়া দেওয়া, হাজারীবাগের সিকদার রিয়েল এস্টেটের ১০তলা ভবনের ৫তলা—যা ন্যাশনাল ব্যাংকের মহিলা শাখা ও কার্ড প্রসেসিং সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত।
এসব সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করেন দুদকের উপপরিচালক জি এম আহসানুল কবির। আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার ও সদস্যবৃন্দের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, নামে বেনামে জনগণের আলামত লুটপাট করাসহ ঘুষের বিনিময়ে বিধি বহির্ভূতভাবে ঋণ দেওয়া ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক।
অনুসন্ধানকালে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের মালিক পক্ষ কর্তৃক জনগণের আমানতকৃত হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য পাওয়া গেছে। সিকদার গ্রুপের সদস্যরা নিজেদের ও আত্মীয়স্বজনের নামে প্রচুর সহায় সম্পদ গড়ে তুলেছেন। নিজেদের পরিচালনাধীন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে নিজেদের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। আবার এসব প্রতিষ্ঠান কাছে ভাড়া দিয়ে রন হক শিকদার, তার মা মনোয়ারা হক সিকদার ও অন্যরা ওই সব ভাড়ার টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিং করেছেন।
আবেদনে আরও বলা হয়েছে, সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এসব প্রতিষ্ঠান ক্রোক করা প্রয়োজন। অন্যথায় প্রতিষ্ঠানগুলো হস্তান্তর অথবা বেহাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সিকদার গ্রুপের ১৫টি প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া ক্রোকের এই নির্দেশ দিয়েছেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ পিপি মীর আহমেদ আল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউয়ের ১২ কাঠা জমিতে ১৩তলা ভবন, ধানমন্ডি সীমান্ত স্কয়ারের ৮ হাজার ৭৫১ বর্গফুট আয়তনের ফ্লোর—যা ন্যাশনাল ব্যাংককে ভাড়া দেওয়া। হাজারীবাগের সিকদার রিয়েল এস্টেট বিল্ডিং, সিকদার রিয়েল এস্টেটের ওয়েস্টার্ন কমিউনিটি সেন্টার বিল্ডিং, সীমান্ত স্কয়ারের পাঁচতলায় ৪ হাজার ৭০০ স্কয়ার ফুটের ফ্লোর, ধানমন্ডির জেড এইচ সিকদার উইমেন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, হাজারীবাগের একটি সাততলা ভবনের নিচতলা, চতুর্থ তলা ও পঞ্চম তলা—যা ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে ভাড়া দেওয়া, বনানীর কামাল টাওয়ারের ১৮তলা ভবনের ৩ হাজার ৪০০ ফুট স্পেস যা ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে ভাড়া দেওয়া।
আরও রয়েছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে সিকদার শপিং কমপ্লেক্স, পটুয়াখালীর কলাপাড়া ইউনিয়নের একটি ছয়তলা ভবনের অংশ—যা ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে ভাড়া দেওয়া, বাগেরহাটের মোংলায় তিনতলা ভবনের নিচতলায় ৩ হাজার বর্গফুটের স্পেস—যা বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটির কাছে ভাড়া দেওয়া, শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ তিনতলা ভবনের নিচতলা ও দোতলায় ৪ হাজার ২০০ স্কয়ার ফুটের স্পেস—যা ন্যাশনাল ব্যাংককে ভাড়া দেওয়া। এ ছাড়া শরীয়তপুরের মাধবপুরে জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবহৃত একটি ভবন, সীমান্ত স্কয়ারের চতুর্থ তলায় ৯ হাজার ৩৭৭ ফুট ব্যাংকের—যা ন্যাশনাল ব্যাংকের অ্যান্টি মানি লন্ডারিং বিভাগের কাছে ভাড়া দেওয়া, হাজারীবাগের সিকদার রিয়েল এস্টেটের ১০তলা ভবনের ৫তলা—যা ন্যাশনাল ব্যাংকের মহিলা শাখা ও কার্ড প্রসেসিং সেন্টার হিসেবে ব্যবহৃত।
এসব সম্পত্তি ক্রোকের আবেদন করেন দুদকের উপপরিচালক জি এম আহসানুল কবির। আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার ও সদস্যবৃন্দের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, নামে বেনামে জনগণের আলামত লুটপাট করাসহ ঘুষের বিনিময়ে বিধি বহির্ভূতভাবে ঋণ দেওয়া ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক।
অনুসন্ধানকালে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের মালিক পক্ষ কর্তৃক জনগণের আমানতকৃত হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য পাওয়া গেছে। সিকদার গ্রুপের সদস্যরা নিজেদের ও আত্মীয়স্বজনের নামে প্রচুর সহায় সম্পদ গড়ে তুলেছেন। নিজেদের পরিচালনাধীন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে নিজেদের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। আবার এসব প্রতিষ্ঠান কাছে ভাড়া দিয়ে রন হক শিকদার, তার মা মনোয়ারা হক সিকদার ও অন্যরা ওই সব ভাড়ার টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিং করেছেন।
আবেদনে আরও বলা হয়েছে, সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এসব প্রতিষ্ঠান ক্রোক করা প্রয়োজন। অন্যথায় প্রতিষ্ঠানগুলো হস্তান্তর অথবা বেহাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) নির্বাহী পরিচালক (ইডি) পদ থেকে বদলি করা হয়েছিল শফিকুল ইসলামকে। তবে নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে বরং ৬০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বদলি করেছেন তিনি। বিএমডিএর বিএনপিপন্থী ও দীর্ঘ সময় বঞ্চিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ...
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রায়ত্ত তেল বিপণন প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ের জুনিয়র আইটি অফিসার হিসেবে ২০১২ সালের নভেম্বরে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান শহিদুর রহমান। এর পর থেকে প্রায় ১৫ বছর ধরে চাকরি করছেন তিনি। একই পদে শহিদুরের মতো চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়ে কর্মরত আছেন আরও ২৭ জন।
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার সরকারি শেখ মুজিবুর রহমান কলেজের দ্বিতল একাডেমিক ভবনের পলেস্তারা খসে বেরিয়ে গেছে রড। ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় পাঠদানও বন্ধ। অথচ সেই ভবন এবং পাশের প্রশাসনিক ভবনের সংস্কারসহ বেশ কিছু মালামাল ক্রয়ের টেন্ডার আহ্বান করে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর। কলেজটির প্রশাসনিক ও একাডেমিক ভবন-১ মেরামতের..
৪ ঘণ্টা আগেগত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আত্মগোপনে চলে গেলেও ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছেন ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় আতঙ্ক হিসেবে পরিচিত মোখলেসুর রহমান সুমন (৩৬)। তাঁর অত্যাচারে অতিষ্ঠ নিজ এলাকার ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ। কিন্তু ভয়ে কেউ মুখ খুলতে পারছেন না।
৪ ঘণ্টা আগে