নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরীক্ষা, ভাইভা ও প্রেজেন্টেশনের সময় কানসহ মুখমণ্ডল খোলা রাখার বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের জারি করা নোটিশের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি রক্ষা না করায় উপাচার্যের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের একাংশ।
আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশের মাধ্যমে এই অনাস্থা জানান সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা। প্রতিবাদ সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের নারী শিক্ষার্থীদের একাংশ অংশ নেন।
সমাবেশে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেন, হিজাব পরিহিতাদের শিক্ষার পরিবেশকে বিঘ্নিত করার প্রয়াসে বাংলা ডিপার্টমেন্টের দেওয়া নোটিশের বিষয়ে উপাচার্য পদক্ষেপ গ্রহণে ব্যর্থতা তাঁদের হতাশ ও ক্ষুব্ধ করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ কর্তৃক পরীক্ষা, ভাইভা ও প্রেজেন্টেশনের সময় কানসহ মুখমণ্ডল খোলা রাখার নির্দেশ দিয়ে যে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছিল, সেদিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করার লক্ষ্যে গত ২৬ ডিসেম্বর তাঁরা পাঁচ দফা দাবি নিয়ে ভিসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। উপাচার্য তাঁদের দাবিগুলো শুনেছিলেন এবং এগুলোর যৌক্তিকতা উপলব্ধি করে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে আশ্বস্ত করেছিলেন। তাঁদের উপস্থিতিতেই বাংলা ডিপার্টমেন্টের কোনো একজন কর্মকর্তাকে কল করে বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান করতে বলেছিলেন।
শিক্ষার্থীদের বড় একটা অংশের উচ্চশিক্ষার পরিবেশকে নির্বিঘ্ন করতে ঢাবি উপাচার্য সত্যিই অভিভাবকত্বের দায়িত্ববোধ দেখাবেন—এমন প্রত্যাশা থাকলেও তা হয়নি। এমনটা উল্লেখ করে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এমন ধারণা থেকে আমরা নিশ্চিন্ত হয়ে ক্লাসরুমেও ফিরে গিয়েছিলাম। কিন্তু পরীক্ষা ঘনিয়ে আসতেই আমরা দেখতে পেলাম আমাদের সেই বিশ্বাস ও ভরসা ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। বাংলা বিভাগ তার পূর্বের সিদ্ধান্তেই অটল রয়েছে এবং আবারও বিরূপ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে আমাদের শিক্ষাজীবন হুমকির মুখে পড়েছে। আমরা স্পষ্টভাবে আমাদের হতাশা ও ক্ষোভের কথা জানাচ্ছি এবং অভিভাবকত্বের জায়গায় ভিসি স্যারের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করছি।’
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা প্রত্যাশা জানিয়ে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় তাঁদের প্রতি অব্যাহত এই অন্যায়ের ইতি টানতে উদ্যোগী হবে। তাঁরা আশা করেন, বিশ্ববিদ্যালয় ধর্মীয় অধিকার ক্ষুণ্ন করার মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন সুস্পষ্ট ঘটনাগুলোর তদন্তপূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং হেনস্তার শিকার শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার নির্বিঘ্ন পরিবেশ তৈরিতে সচেষ্ট হবে। অন্যথায় তাঁরা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দ্বারস্থ হতে বাধ্য হবেন।
পরীক্ষা, ভাইভা ও প্রেজেন্টেশনের সময় কানসহ মুখমণ্ডল খোলা রাখার বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের জারি করা নোটিশের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি রক্ষা না করায় উপাচার্যের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের একাংশ।
আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশের মাধ্যমে এই অনাস্থা জানান সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা। প্রতিবাদ সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের নারী শিক্ষার্থীদের একাংশ অংশ নেন।
সমাবেশে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেন, হিজাব পরিহিতাদের শিক্ষার পরিবেশকে বিঘ্নিত করার প্রয়াসে বাংলা ডিপার্টমেন্টের দেওয়া নোটিশের বিষয়ে উপাচার্য পদক্ষেপ গ্রহণে ব্যর্থতা তাঁদের হতাশ ও ক্ষুব্ধ করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ কর্তৃক পরীক্ষা, ভাইভা ও প্রেজেন্টেশনের সময় কানসহ মুখমণ্ডল খোলা রাখার নির্দেশ দিয়ে যে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছিল, সেদিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করার লক্ষ্যে গত ২৬ ডিসেম্বর তাঁরা পাঁচ দফা দাবি নিয়ে ভিসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। উপাচার্য তাঁদের দাবিগুলো শুনেছিলেন এবং এগুলোর যৌক্তিকতা উপলব্ধি করে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে আশ্বস্ত করেছিলেন। তাঁদের উপস্থিতিতেই বাংলা ডিপার্টমেন্টের কোনো একজন কর্মকর্তাকে কল করে বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান করতে বলেছিলেন।
শিক্ষার্থীদের বড় একটা অংশের উচ্চশিক্ষার পরিবেশকে নির্বিঘ্ন করতে ঢাবি উপাচার্য সত্যিই অভিভাবকত্বের দায়িত্ববোধ দেখাবেন—এমন প্রত্যাশা থাকলেও তা হয়নি। এমনটা উল্লেখ করে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এমন ধারণা থেকে আমরা নিশ্চিন্ত হয়ে ক্লাসরুমেও ফিরে গিয়েছিলাম। কিন্তু পরীক্ষা ঘনিয়ে আসতেই আমরা দেখতে পেলাম আমাদের সেই বিশ্বাস ও ভরসা ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। বাংলা বিভাগ তার পূর্বের সিদ্ধান্তেই অটল রয়েছে এবং আবারও বিরূপ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে আমাদের শিক্ষাজীবন হুমকির মুখে পড়েছে। আমরা স্পষ্টভাবে আমাদের হতাশা ও ক্ষোভের কথা জানাচ্ছি এবং অভিভাবকত্বের জায়গায় ভিসি স্যারের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করছি।’
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা প্রত্যাশা জানিয়ে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় তাঁদের প্রতি অব্যাহত এই অন্যায়ের ইতি টানতে উদ্যোগী হবে। তাঁরা আশা করেন, বিশ্ববিদ্যালয় ধর্মীয় অধিকার ক্ষুণ্ন করার মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন সুস্পষ্ট ঘটনাগুলোর তদন্তপূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং হেনস্তার শিকার শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার নির্বিঘ্ন পরিবেশ তৈরিতে সচেষ্ট হবে। অন্যথায় তাঁরা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দ্বারস্থ হতে বাধ্য হবেন।
ছুরিকাঘাতে নিহত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যর গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে চলছে শোকের মাতম। তাঁর মৃত্যুর খবর পেয়ে দলীয় নেতা-কর্মীরা ও এলাকাবাসী তাঁর বাড়িতে জড়ো হচ্ছেন। সাম্যর মৃত্যু যেন কেউই মেনে নিতে পারছেন না।
২ মিনিট আগেটাঙ্গাইলে বিন্দুবাসিনী বালক উচ্চবিদ্যালয়ের ২০২৫ সালের বিবিএফসি ফুটবল টুর্নামেন্টের ট্রফি উন্মোচন অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার দর্শক-শ্রোতাকে মাতিয়ে রাখেন ব্যান্ড তারকা জেমস। গতকাল বুধবার রাতে শহরের শহীদ মারুফ স্টেডিয়ামে এই অনুষ্ঠান হয়। এদিকে অনুষ্ঠানে শতাধিক মোবাইল ফোন চুরির অভিযোগ উঠেছে।
৫ মিনিট আগেগ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. দিদার (৩২), রায়হান উদ্দিন জাবেদ (২০), আরমান ওরফে ছনু মিয়া (২৫), মো. সাকিব (২৩), তাহসিন (২৪), সুমন (২৪) ও আব্দুল খালেক (৩৮)। পুলিশ জানিয়েছে, সংঘর্ষের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৬০ জনের বেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে গত ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত ৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৬ মিনিট আগেময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে আবদুল মতিন (৭৪) নামে এক বৃদ্ধকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা স্বজনদের। আজ বুধবার সকালে উপজেলার ভুবনকুড়া ইউনিয়নের লক্ষ্মীকুড়া এলাকা থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে...
৭ মিনিট আগে