নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানি শুরু হয়েছে। আজ বুধবার রাষ্ট্রপক্ষ শুনানি শুরু করেছে। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান বৃহস্পতিবার আবার শুনানির দিন ধার্য করেছেন।
রাষ্ট্রপক্ষে ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আবু আব্দুল্লাহ ভূঁঞা মামলার এজাহার, অভিযোগপত্র ও সাক্ষীদের জবানবন্দি নিয়ে আলোচনা করেন। ১৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য পিপি পড়ে শোনান। এর আগে গত মঙ্গলবার আসামিরা আত্মপক্ষ সমর্থন করেন। এরপর ট্রাইব্যুনাল যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য করেন। শুনানির সময় কারাগারে থাকা ২২ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত করা হয়।
গত ২৩ আগস্ট এই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। ২৯ আগস্ট আসামিরা আত্মপক্ষ সমর্থন করে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন। পরে ৮ সেপ্টেম্বর আবার অভিযোগ গঠন করায় যুক্তিতর্ক শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়। গত বছর ১৫ মার্চ মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হয়। এরপর করোনার কারণে বিচারকাজ বন্ধ ছিল। গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করার পর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। মাত্র কয়েকটি কার্যদিবসের মধ্যে ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত করেন। তিন আসামির পক্ষে মোট ছয়জন সাক্ষ্য দেন।
২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আবরার হত্যা মামলায় ২৫ জনকে আসামি করে চার্জশিট দেওয়া হয়। চার্জশিটভুক্ত সব আসামি বুয়েটের ছাত্র ও ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
মামলার তদন্ত চলাকালীন সময়ে ২১ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে গত বছর ১২ জানুয়ারি অমত্য ইসলাম ওরফে মোর্শেদ নামে একজন আত্মসমর্পণ করেন। তাঁরা সবাই কারাগারে আছেন। অন্য ২১ জন হলেন-মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিওন, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মো. মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মনিরুজ্জামান মনির, মো. আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মাজেদুর রহমান, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা, এ এস এম নাজমুস সাদাত, ইসতিয়াক আহম্মেদ মুন্না, অমিত সাহা, মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত ও এস এম মাহমুদ সেতু।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা কর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরে বাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্তে জানা গেছে, রাত দশটা থেকে একটানা রাত ২টা পর্যন্ত আবরারকে শিবির সন্দেহে পেটানো হয়। ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং দড়ি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। কিলঘুষি, লাথিও মারা হয়। এইভাবে আবরারকে হত্যা করা হয়। এ মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আট আসামি। তাঁরা হলেন ইফতি মোশাররফ হোসেন সকাল, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, অনিক সরকার, মো. মুজাহিদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, এ এস এম নাজমুস শাদাত ও তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানি শুরু হয়েছে। আজ বুধবার রাষ্ট্রপক্ষ শুনানি শুরু করেছে। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান বৃহস্পতিবার আবার শুনানির দিন ধার্য করেছেন।
রাষ্ট্রপক্ষে ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আবু আব্দুল্লাহ ভূঁঞা মামলার এজাহার, অভিযোগপত্র ও সাক্ষীদের জবানবন্দি নিয়ে আলোচনা করেন। ১৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য পিপি পড়ে শোনান। এর আগে গত মঙ্গলবার আসামিরা আত্মপক্ষ সমর্থন করেন। এরপর ট্রাইব্যুনাল যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য করেন। শুনানির সময় কারাগারে থাকা ২২ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত করা হয়।
গত ২৩ আগস্ট এই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। ২৯ আগস্ট আসামিরা আত্মপক্ষ সমর্থন করে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন। পরে ৮ সেপ্টেম্বর আবার অভিযোগ গঠন করায় যুক্তিতর্ক শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়। গত বছর ১৫ মার্চ মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হয়। এরপর করোনার কারণে বিচারকাজ বন্ধ ছিল। গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করার পর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। মাত্র কয়েকটি কার্যদিবসের মধ্যে ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত করেন। তিন আসামির পক্ষে মোট ছয়জন সাক্ষ্য দেন।
২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আবরার হত্যা মামলায় ২৫ জনকে আসামি করে চার্জশিট দেওয়া হয়। চার্জশিটভুক্ত সব আসামি বুয়েটের ছাত্র ও ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
মামলার তদন্ত চলাকালীন সময়ে ২১ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে গত বছর ১২ জানুয়ারি অমত্য ইসলাম ওরফে মোর্শেদ নামে একজন আত্মসমর্পণ করেন। তাঁরা সবাই কারাগারে আছেন। অন্য ২১ জন হলেন-মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিওন, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মো. মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মনিরুজ্জামান মনির, মো. আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মাজেদুর রহমান, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা, এ এস এম নাজমুস সাদাত, ইসতিয়াক আহম্মেদ মুন্না, অমিত সাহা, মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত ও এস এম মাহমুদ সেতু।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা কর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরে বাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্তে জানা গেছে, রাত দশটা থেকে একটানা রাত ২টা পর্যন্ত আবরারকে শিবির সন্দেহে পেটানো হয়। ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং দড়ি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। কিলঘুষি, লাথিও মারা হয়। এইভাবে আবরারকে হত্যা করা হয়। এ মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আট আসামি। তাঁরা হলেন ইফতি মোশাররফ হোসেন সকাল, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, অনিক সরকার, মো. মুজাহিদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, এ এস এম নাজমুস শাদাত ও তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর।
শনিবার (১৪ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাঁকা বাজারে নিজ দোকান বন্ধ করে বাইসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে সরকারি দীঘির পাড় এলাকায় পৌঁছালে তিন ছিনতাইকারী তার গতিরোধ করে এলোপাতাড়ি হাতুড়িপেটা করে তার সঙ্গে থাকা ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। ব্যাগে সাড়ে ৩ লাখ টাকা ও দুটি মোবাইল ফোন ছিল।
৮ মিনিট আগেগত ৯ জুন ৫নং সুগন্ধীপুর ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর বাজার এলাকায় বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজিত মিছিলে সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা চালায়। এতে উপজেলা যুবদলের প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ফয়সাল আহমেদ সোহেল, যুগ্ম আহ্বায়ক মঞ্জুর আহমেদ মামুনসহ একাধিক নেতাকর্মী আহত হন।
১০ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরফলকন এলাকা থেকে নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর জুনাইদ আহমেদ (৮) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে চরফলকন এলাকার একটি কুয়া থেকে ভাসমান অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
৩৯ মিনিট আগেশনিবার (১৪ জুন) খুলনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে সফরের সূচনা হয়। সফরে খুলনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. তৌফিক আহমেদের নেতৃত্বে ৪০ জন প্রশিক্ষণার্থী ও ৪ জন প্রশিক্ষক অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মো. সুজাউদ্দোলাহ, সহযোগী অধ্যাপক মো. আনিসুর রহমান, মো. হাফিজুর রহমান খান এবং সহকারী
১ ঘণ্টা আগে