আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দেশের অন্যতম দুটি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—উইটন ও গাইডেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুল প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করল আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও গবেষণাভিত্তিক অক্সফোর্ড-একিউএ প্রাক্ -প্রাথমিক শিক্ষাক্রম। এই কারিকুলাম দুই থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের জন্য প্রণীত একটি কাঠামোবদ্ধ ও গবেষণাভিত্তিক পাঠ্যক্রম। এটি যুক্তরাজ্যের স্বীকৃত প্রাথমিক স্তরের শিক্ষাকাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সফলভাবে প্রয়োগ হচ্ছে।
অক্সফোর্ড-একিউএর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই পাঠ্যক্রমে শিশুর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সাতটি মূল ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বিকাশে কাজ করে এই কারিকুলাম। সেগুলো হচ্ছে—ব্যক্তিগত, সামাজিক ও মানসিক বিকাশ, ভাষা ও যোগাযোগ দক্ষতা, শারীরিক দক্ষতা, সাহিত্য ও পঠন অভ্যাস, প্রাথমিক গণিত ও যৌক্তিক চিন্তা, পরিবেশ ও বিশ্ব সম্পর্কে জ্ঞান, শিল্প ও সৃজনশীলতা। পাঠ্যক্রমের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হলো—শিশুকেন্দ্রিক অনুসন্ধানভিত্তিক শিক্ষাপদ্ধতি এবং আন্তর্জাতিক মানের মূল্যায়ন কাঠামো। শিশুরা এখানে শেখে আনন্দের মাধ্যমে, নিজের গতিতে ও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে, যা শিশুর বিকাশে বিশ্বমানের ভিত্তি।
২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত উইটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত এই প্রতিষ্ঠানে প্লে-গ্রুপ থেকে ‘এ’ লেভেল পর্যন্ত পাঠদান করা হয় কেমব্রিজ ইন্টারন্যাশনাল কারিকুলাম অনুসারে। শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমে রয়েছে ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, আইসিটি, আরবি ভাষা, ইসলামি স্টাডিজ এবং উচ্চতর পর্যায়ে সামাজিক ও মানবিক বিষয়াবলি।
এই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবছর কেমব্রিজ ‘ও’ লেভেল ও ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা অসাধারণ সাফল্য অর্জন করছে। এখানে রয়েছে সম্পূর্ণ হিফজুল কোরআন কর্মসূচি। প্রতিবছর শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ কোরআন মুখস্থ করে। এ ছাড়া বিশুদ্ধ আরবি ভাষা চর্চা, ইসলামি জীবনব্যবস্থার শিক্ষা ও নৈতিকতা গঠনে কার্যকর কর্মসূচিও রয়েছে। জীবনদক্ষতা, বক্তব্য উপস্থাপন, বিতর্ক, রোবট নির্মাণ ও নেতৃত্ব গঠনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও রয়েছে।
২০২১ সালে রাজধানীর গুলশানে যাত্রা শুরু করে গাইডেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। এটি উইটনের আদর্শ ও মান অনুসরণ করে গঠিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে প্লে-গ্রুপ থেকে ‘এ’ লেভেল পর্যন্ত ধর্মীয় ও আন্তর্জাতিক পাঠ্যক্রমের সমন্বয়ে পাঠদান করা হয়। প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে হিফজুল কোরআন বিভাগ, বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা (এসটিইএম), ব্যক্তিত্ব উন্নয়ন, চিত্রকলাসহ সৃজনশীল কার্যক্রম ও নৈতিকতা শিক্ষা, যা শিশুদের শরীর, মন ও আত্মার পূর্ণ বিকাশ নিশ্চিত করে।
সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত উইটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অডিটরিয়ামে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও গবেষণাভিত্তিক অক্সফোর্ড-একিউএ প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষা কারিকুলাম উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্য থেকে আগত অক্সফোর্ড-একিউএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যান্ড্রু কুম্ব। এতে সভাপতিত্ব করেন উইটন ও গাইডেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রধান ড. আবদুল্লাহ জামান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অক্সফোর্ড-একিউএর প্রশিক্ষণ ও সহায়তা টিমপ্রধান ম্যাট ম্যাকগ্রেগর, বাংলাদেশ ও নেপালের কান্ট্রি ডিরেক্টর শাহিন রেজা, উইটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল (জুনিয়র স্কুল) সৈয়দা মিরা তাবাসসুম, উইটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের আর্লি ইয়ার্স অ্যান্ড জুনিয়র স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল মহসিনা শারমিন নিশাত, পারভীন কাদের ও গাইডেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল কর্নেল আলাউল কবির।
দেশের অন্যতম দুটি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—উইটন ও গাইডেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুল প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করল আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও গবেষণাভিত্তিক অক্সফোর্ড-একিউএ প্রাক্ -প্রাথমিক শিক্ষাক্রম। এই কারিকুলাম দুই থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের জন্য প্রণীত একটি কাঠামোবদ্ধ ও গবেষণাভিত্তিক পাঠ্যক্রম। এটি যুক্তরাজ্যের স্বীকৃত প্রাথমিক স্তরের শিক্ষাকাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সফলভাবে প্রয়োগ হচ্ছে।
অক্সফোর্ড-একিউএর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই পাঠ্যক্রমে শিশুর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সাতটি মূল ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বিকাশে কাজ করে এই কারিকুলাম। সেগুলো হচ্ছে—ব্যক্তিগত, সামাজিক ও মানসিক বিকাশ, ভাষা ও যোগাযোগ দক্ষতা, শারীরিক দক্ষতা, সাহিত্য ও পঠন অভ্যাস, প্রাথমিক গণিত ও যৌক্তিক চিন্তা, পরিবেশ ও বিশ্ব সম্পর্কে জ্ঞান, শিল্প ও সৃজনশীলতা। পাঠ্যক্রমের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হলো—শিশুকেন্দ্রিক অনুসন্ধানভিত্তিক শিক্ষাপদ্ধতি এবং আন্তর্জাতিক মানের মূল্যায়ন কাঠামো। শিশুরা এখানে শেখে আনন্দের মাধ্যমে, নিজের গতিতে ও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে, যা শিশুর বিকাশে বিশ্বমানের ভিত্তি।
২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত উইটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত এই প্রতিষ্ঠানে প্লে-গ্রুপ থেকে ‘এ’ লেভেল পর্যন্ত পাঠদান করা হয় কেমব্রিজ ইন্টারন্যাশনাল কারিকুলাম অনুসারে। শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমে রয়েছে ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, আইসিটি, আরবি ভাষা, ইসলামি স্টাডিজ এবং উচ্চতর পর্যায়ে সামাজিক ও মানবিক বিষয়াবলি।
এই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবছর কেমব্রিজ ‘ও’ লেভেল ও ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা অসাধারণ সাফল্য অর্জন করছে। এখানে রয়েছে সম্পূর্ণ হিফজুল কোরআন কর্মসূচি। প্রতিবছর শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ কোরআন মুখস্থ করে। এ ছাড়া বিশুদ্ধ আরবি ভাষা চর্চা, ইসলামি জীবনব্যবস্থার শিক্ষা ও নৈতিকতা গঠনে কার্যকর কর্মসূচিও রয়েছে। জীবনদক্ষতা, বক্তব্য উপস্থাপন, বিতর্ক, রোবট নির্মাণ ও নেতৃত্ব গঠনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও রয়েছে।
২০২১ সালে রাজধানীর গুলশানে যাত্রা শুরু করে গাইডেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। এটি উইটনের আদর্শ ও মান অনুসরণ করে গঠিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে প্লে-গ্রুপ থেকে ‘এ’ লেভেল পর্যন্ত ধর্মীয় ও আন্তর্জাতিক পাঠ্যক্রমের সমন্বয়ে পাঠদান করা হয়। প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে হিফজুল কোরআন বিভাগ, বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা (এসটিইএম), ব্যক্তিত্ব উন্নয়ন, চিত্রকলাসহ সৃজনশীল কার্যক্রম ও নৈতিকতা শিক্ষা, যা শিশুদের শরীর, মন ও আত্মার পূর্ণ বিকাশ নিশ্চিত করে।
সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত উইটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অডিটরিয়ামে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও গবেষণাভিত্তিক অক্সফোর্ড-একিউএ প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষা কারিকুলাম উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্য থেকে আগত অক্সফোর্ড-একিউএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যান্ড্রু কুম্ব। এতে সভাপতিত্ব করেন উইটন ও গাইডেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রধান ড. আবদুল্লাহ জামান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অক্সফোর্ড-একিউএর প্রশিক্ষণ ও সহায়তা টিমপ্রধান ম্যাট ম্যাকগ্রেগর, বাংলাদেশ ও নেপালের কান্ট্রি ডিরেক্টর শাহিন রেজা, উইটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল (জুনিয়র স্কুল) সৈয়দা মিরা তাবাসসুম, উইটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের আর্লি ইয়ার্স অ্যান্ড জুনিয়র স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল মহসিনা শারমিন নিশাত, পারভীন কাদের ও গাইডেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল কর্নেল আলাউল কবির।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের যাত্রীদের যানবাহনে ওঠানামার সুবিধার্থে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে নির্মাণ করা ১২টি যাত্রীছাউনি বেহাল হয়ে পড়েছে। অধিকাংশ ছাউনির ধাতব কাঠামো খুলে নেওয়া হয়েছে। কোনো কোনোটিতে চলছে ইট-বালুর ব্যবসা। কোথাও আবার মাইক্রোস্ট্যান্ড ও দোকান বানানো হয়েছে। সরেজমিনে এমন চিত্রই দেখা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের শিবালয়ে যমুনা ও ইছামতী নদী সংযুক্ত কান্তাবতী নদীর মাঝে বাঁধ দিয়ে পানিপ্রবাহ বন্ধ করে মাটি কাটা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, রাজনৈতিক পরিচয়ে স্থানীয় একটি চক্র অবৈধভাবে নদীর মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শহরের আধুনিক পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থার জন্য ২০১৮ সালে শুরু হওয়া প্রথম প্রকল্পটি সাত বছর পার করেও এখনো অসম্পূর্ণ। মাত্র ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে দুই দফা সময় বাড়ানো হলেও এবার নতুন সংকটে পড়েছে প্রকল্পটি। দীর্ঘ পাঁচ মাসের পাওনা পরিশোধ না করায় গতকাল মঙ্গলবার থেকে প্রকল্পের পাইপ বসানোর...
১ ঘণ্টা আগেযশোরের চৌগাছায় একটি বটগাছ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (২০ মে) বিকেলে মশ্যমপুর দর্গাতলা মাঠ এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কাটা গাছের ডাল ও গুঁড়ি এখনো মাঠে পড়ে রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে