পলাশ (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ৬৪ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়েই নেই প্রধান শিক্ষক। সহকারী শিক্ষকেরা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করছেন স্থানীয় অভিভাবকেরা। এদিকে ১৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক চলতি দায়িত্বে রয়েছেন বলে জানান উপজেলা শিক্ষা অফিস।
অন্যদিকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস বলছেন, সরকারি নিয়োগের মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করতে হবে অথবা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে তাঁদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় ৬৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে ৩৩টি প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য আছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের অফিস সহকারী ৩ জনের মধ্যে রয়েছে ১ জন।
উপজেলার ডাঙ্গা ইউনিয়নের খিলপাড়া, তালতলা, কেন্দুয়াব, জয়নগর ও চরসিন্দুরের আলীনগর, সুলতানপুর এবং চলনা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঘুরে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের অভাবে চূড়ান্তভাবে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম।
কয়েকজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে আলাপকালে জানা যায়, যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষক দায়িত্ব পালন করছেন। সেই সহকারী শিক্ষকেরা প্রশাসনিক কাজ করতে গিয়ে ক্লাসে নিয়মিত অংশ নিতে পারেন না। এতে বাকি শিক্ষকদের ওপর চাপ পড়ছে এবং কোনোমতে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। তা ছাড়া অনেক সহকারী শিক্ষকেরা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককেই তেমন মূল্যায়ন না করায় চরমভাবে পাঠদান কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন কেউ কেউ।
তা ছাড়া চরসিন্দুরের চলনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাতজন শিক্ষকের স্থলে চারজন ও আলীনগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছয়জন শিক্ষকের স্থলে তিনজন শিক্ষক দায়িত্ব পালন করছে। উপজেলার প্রায় বেশ কয়েকটি প্রাথমিক বিদ্যালয়েই শিক্ষকের সংকট রয়েছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
দক্ষিণ দেওড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির পলাশ উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মো. সুলতান উদ্দিন বলেন, ৬ থেকে ৭ বছর ধরে সহকারী থেকে প্রধান শিক্ষক পদে কোনো পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে না। তাই এমন সংকট দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পলাশ উপজেলার সহকারী শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ জহুরুল ইসলাম ও দিলরুবা ইয়াসমিন জানান, ৩৩টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নেই। তবে ১৫ টি স্কুলে প্রধান শিক্ষক চলতি দায়িত্বে রয়েছেন। সরকারি নিয়োগের মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করতে হবে অথবা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে তাঁদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই বলে জানান তাঁরা।
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ৬৪ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়েই নেই প্রধান শিক্ষক। সহকারী শিক্ষকেরা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে বলে মনে করছেন স্থানীয় অভিভাবকেরা। এদিকে ১৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক চলতি দায়িত্বে রয়েছেন বলে জানান উপজেলা শিক্ষা অফিস।
অন্যদিকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস বলছেন, সরকারি নিয়োগের মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করতে হবে অথবা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে তাঁদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় ৬৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে ৩৩টি প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য আছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের অফিস সহকারী ৩ জনের মধ্যে রয়েছে ১ জন।
উপজেলার ডাঙ্গা ইউনিয়নের খিলপাড়া, তালতলা, কেন্দুয়াব, জয়নগর ও চরসিন্দুরের আলীনগর, সুলতানপুর এবং চলনা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঘুরে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের অভাবে চূড়ান্তভাবে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম।
কয়েকজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে আলাপকালে জানা যায়, যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষক দায়িত্ব পালন করছেন। সেই সহকারী শিক্ষকেরা প্রশাসনিক কাজ করতে গিয়ে ক্লাসে নিয়মিত অংশ নিতে পারেন না। এতে বাকি শিক্ষকদের ওপর চাপ পড়ছে এবং কোনোমতে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। তা ছাড়া অনেক সহকারী শিক্ষকেরা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককেই তেমন মূল্যায়ন না করায় চরমভাবে পাঠদান কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন কেউ কেউ।
তা ছাড়া চরসিন্দুরের চলনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাতজন শিক্ষকের স্থলে চারজন ও আলীনগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছয়জন শিক্ষকের স্থলে তিনজন শিক্ষক দায়িত্ব পালন করছে। উপজেলার প্রায় বেশ কয়েকটি প্রাথমিক বিদ্যালয়েই শিক্ষকের সংকট রয়েছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
দক্ষিণ দেওড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির পলাশ উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মো. সুলতান উদ্দিন বলেন, ৬ থেকে ৭ বছর ধরে সহকারী থেকে প্রধান শিক্ষক পদে কোনো পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে না। তাই এমন সংকট দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পলাশ উপজেলার সহকারী শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ জহুরুল ইসলাম ও দিলরুবা ইয়াসমিন জানান, ৩৩টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নেই। তবে ১৫ টি স্কুলে প্রধান শিক্ষক চলতি দায়িত্বে রয়েছেন। সরকারি নিয়োগের মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করতে হবে অথবা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে তাঁদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই বলে জানান তাঁরা।
শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগেঈদের চার দিন পর মেয়ের বিয়ে, তাই ঈদের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার অটোচালক জানে আলম। করেছেন আত্মীয়–স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনাও। হঠাৎ ঈদের দিন সকালে লাগা আগুন থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেও সংসারের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
৫ মিনিট আগেবিকেল পর্যন্ত বগুড়া শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চামড়া বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন স্থানে নিয়ে বসে আছেন। কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় তাঁরা চামড়া বিক্রি করতে পারছেন না।
৭ মিনিট আগেসুন্দরগঞ্জে প্রতিবেশীর হামলায় আহত মো. ইলিয়াস হোসেন (৪২) নামের এক বিএনপি নেতা মারা গেছেন। আজ শনিবার বিকেলের দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
৩১ মিনিট আগে