নিজস্ব প্রতিবেদক
দেশে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা গেছে, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মারা গেছেন ৭৭ জন। যা এ পর্যন্ত দেশে করোনায় সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এমন পরিস্থিতিতে লকডাউনের দিকে হাটছে সরকার।
করোনা মোকাবিলা ও লকডাউন বাস্তবায়নে রাজধানী ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন কতটুকু প্রস্তুত? এ প্রসঙ্গে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জোবাইদুর রহমান বলেন, করোনা প্রতিরোধে আমরা নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। আগামী ১৪ এপ্রিলের মধ্যে মহাখালী করোনা আইসোলেশন সেন্টারকে করোনা হাসপাতালে রূপান্তর করা হবে। ৯ এপ্রিল থেকে টেলিমেডিসিন সেবা চালু করা হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে ৫ এপ্রিল থেকে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা মাস্ক, স্যানিটাইজার জনসাধারণের মাঝে বিতরণ করছি। নিয়মিত ব্লিচিং পাউডার স্প্রে করছি। যা যেকোন জীবাণু ধ্বংসে কার্যকর। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে আমরা খাদ্য সহায়তাও দিবো।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আমিন উল্লাহ নূরী বলেন, করোনা প্রতিরোধে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন লকডাউনের পূর্বেই রাত আটটার মধ্যে দোকানপাট বন্ধে প্রচারণা চালিয়েছিল। দোকানপাট বন্ধে কঠোরভাবে আমাদের আঞ্চলিক টিমের সাথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। এছাড়া দক্ষিণ সিটি নগরবাসীকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে। আমরা কাউন্সিলরদের নির্দেশ দিয়েছি জনসচেতনতা বাড়ানোর জন্য।
তিনি বলেন, দক্ষিণ সিটি এলাকায় করোনার যে টিকা প্রদান করা হচ্ছে সেটির তত্ত্বাবধানে আছে সিটি কর্পোরেশন। করোনার টিকা প্রদানের সেন্টারগুলোতে টিকা পৌঁছে দিচ্ছে সিটি কর্পোরেশন।
জনস্বাস্থ্যবিদ ডা. লেলিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সিটি কর্পোরেশন করোনা মোকাবিলায় যে পদক্ষেপ নিয়েছে তা যথেষ্ট নয়। করোনা প্রতিরোধে একটি বড় কৌশল হলো জনসম্পৃক্ততা। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে কখনও জনগণকে মাস্ক পরতে বাধ্য করা সম্ভব না। জনসম্পৃক্ততা তৈরি করার জন্য বিভিন্ন এলাকায় তদারকি কমিটি করা যেতে পারে। এই কমিটি ঘরে ঘরে গিয়ে মাস্ক পরার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরবে।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন , এখন যেহেতু অফিস–আদালত চলছে তাই সিটি কর্পোরেশন কঠোরভাবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে। কিন্তু যদি পুরোপুরি লকডাউন দেওয়া হয় তাহলে সিটি কর্পোরেশন মানুষকে সর্বাত্মক সাহায্য সহযোগিতা করবে বলে আমি মনে করি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির বলেন, লকডাউন বাস্তবায়নে সিটি কর্পোরেশনের গুরুত্ব অনেক। সিটি কর্পোরেশন তাদের অধীনে থাকা বাজারগুলোর মূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এছাড়া বাজারে স্বাস্থ্যবিধি নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত তদারকি করতে পারে। এছাড়া সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতা পৌঁছে দিতে পারে।
দেশে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা গেছে, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মারা গেছেন ৭৭ জন। যা এ পর্যন্ত দেশে করোনায় সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এমন পরিস্থিতিতে লকডাউনের দিকে হাটছে সরকার।
করোনা মোকাবিলা ও লকডাউন বাস্তবায়নে রাজধানী ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন কতটুকু প্রস্তুত? এ প্রসঙ্গে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জোবাইদুর রহমান বলেন, করোনা প্রতিরোধে আমরা নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। আগামী ১৪ এপ্রিলের মধ্যে মহাখালী করোনা আইসোলেশন সেন্টারকে করোনা হাসপাতালে রূপান্তর করা হবে। ৯ এপ্রিল থেকে টেলিমেডিসিন সেবা চালু করা হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে ৫ এপ্রিল থেকে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা মাস্ক, স্যানিটাইজার জনসাধারণের মাঝে বিতরণ করছি। নিয়মিত ব্লিচিং পাউডার স্প্রে করছি। যা যেকোন জীবাণু ধ্বংসে কার্যকর। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে আমরা খাদ্য সহায়তাও দিবো।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আমিন উল্লাহ নূরী বলেন, করোনা প্রতিরোধে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন লকডাউনের পূর্বেই রাত আটটার মধ্যে দোকানপাট বন্ধে প্রচারণা চালিয়েছিল। দোকানপাট বন্ধে কঠোরভাবে আমাদের আঞ্চলিক টিমের সাথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। এছাড়া দক্ষিণ সিটি নগরবাসীকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে। আমরা কাউন্সিলরদের নির্দেশ দিয়েছি জনসচেতনতা বাড়ানোর জন্য।
তিনি বলেন, দক্ষিণ সিটি এলাকায় করোনার যে টিকা প্রদান করা হচ্ছে সেটির তত্ত্বাবধানে আছে সিটি কর্পোরেশন। করোনার টিকা প্রদানের সেন্টারগুলোতে টিকা পৌঁছে দিচ্ছে সিটি কর্পোরেশন।
জনস্বাস্থ্যবিদ ডা. লেলিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সিটি কর্পোরেশন করোনা মোকাবিলায় যে পদক্ষেপ নিয়েছে তা যথেষ্ট নয়। করোনা প্রতিরোধে একটি বড় কৌশল হলো জনসম্পৃক্ততা। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে কখনও জনগণকে মাস্ক পরতে বাধ্য করা সম্ভব না। জনসম্পৃক্ততা তৈরি করার জন্য বিভিন্ন এলাকায় তদারকি কমিটি করা যেতে পারে। এই কমিটি ঘরে ঘরে গিয়ে মাস্ক পরার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরবে।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন , এখন যেহেতু অফিস–আদালত চলছে তাই সিটি কর্পোরেশন কঠোরভাবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করছে। কিন্তু যদি পুরোপুরি লকডাউন দেওয়া হয় তাহলে সিটি কর্পোরেশন মানুষকে সর্বাত্মক সাহায্য সহযোগিতা করবে বলে আমি মনে করি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির বলেন, লকডাউন বাস্তবায়নে সিটি কর্পোরেশনের গুরুত্ব অনেক। সিটি কর্পোরেশন তাদের অধীনে থাকা বাজারগুলোর মূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এছাড়া বাজারে স্বাস্থ্যবিধি নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত তদারকি করতে পারে। এছাড়া সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতা পৌঁছে দিতে পারে।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৬ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৬ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৭ ঘণ্টা আগে