নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে অপ্রচলিত খাবার মাশরুমের জনপ্রিয়তা দিনদিন বাড়ছে। ২০০৬ সালে দেশে মাশরুম উৎপাদন হয়েছে মাত্র তিন হাজার টন। চলতি বছর মাশরুম উৎপাদন হয়েছে ৪২ হাজার টন, যার আর্থিক মূল্য ৮০০ কোটি টাকার বেশি। অর্থাৎ দেড় যুগে দেশে মাশরুম উৎপাদন বেড়েছে ৩৯ হাজার টন।
সংশ্লিষ্ট কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, অপ্রচলিত ফসল হওয়ায় মাশরুম নিয়ে মানুষের তেমন আগ্রহ ছিল না। তবে সরকারি সহযোগিতার কারণে দেশে মাশরুমে চাষ ও বাজার দুটোই বাড়ছে।
পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ খাবার হিসেবে দেশে মাশরুম চাষ উৎসাহিত করতে জানুয়ারি ২০২৩ সালে ৯৭ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প নিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ডিসেম্বর ২০২৭ সালে। প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রকল্প শুরুর সময় দেশে বার্ষিক মাশরুম উৎপাদন হতো ৪০ হাজার টন। প্রকল্প শুরুর পর সারা দেশে মাশরুম চাষে আরও গতি আসে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ‘মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ’ প্রকল্পটি সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। প্রকল্প এলাকা ধরা হয়েছে সাভারের মাশরুম সম্প্রসারণ ইনস্টিটিউট, সারা দেশের ৩৪টি মাশরুম উপকেন্দ্র বা হর্টিকালচার সেন্টারসহ ৬৪টি জেলার ১৬০ উপজেলা এবং ১৫টি মেট্রোপলিটন থানা এলাকাকে।
সারা দেশের তুলনায় চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকা ও সিলেট অঞ্চলে তুলনামূলক বেশি মাশরুম চাষ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক আখতার জাহান কাঁকন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আলু, পটল, বেগুনের মতো মাশরুম সবজি হিসেবে রান্না করা যায়। অপ্রচলিত ফসল হওয়ায় দেশে মাশরুম চাষ অনেক কম হতো। তবে এখন মাশরুম চাষ ও খাওয়ার পরিমাণ দুটোই বাড়ছে। মাছ-মাংসের মতো মাশরুম পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার।’
আখতার জাহান কাঁকন আরও বলেন, ‘মাশরুম কীভাবে খাওয়া যায়, তা অনেক মানুষ জানে না। খাওয়ার পদ্ধতি ও মাশরুম চাষের নিয়ম আমরা প্রদর্শনীতে উপস্থাপন করছি। মাশরুম যে হালাল খাবার তা জানানোর চেষ্টা করছি।’
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, পুষ্টির চাহিদা পূরণ ও স্থানীয় মানুষকে জানাতে মাশরুম উৎপাদন প্রদর্শনী স্থাপন করা হয়েছে। এ পর্যন্ত বিভিন্ন জেলায় ১৮০ জন উদ্যোক্তা ও তার আওতায় ৩০ জন করে দলভুক্ত চাষিকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। উদ্যোক্তার ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষিত করা হয়েছে যাতে উদ্যোক্তাকে প্রতিনিয়ত সহযোগিতা করতে পারেন।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুষ্টিগুণ বিবেচনায় দেশের ১৭ কোটি মানুষের খাদ্যাভ্যাসে প্রতিদিন মাত্র ২৫ গ্রাম মাশরুম যুক্ত করলে বছরে ১৫ লাখ ৫১ হাজার ২৫০ মে টন মাশরুম প্রয়োজন হবে। আর ১০ শতাংশ মানুষও যদি মাশরুম খান তাহলে প্রতিদিন ৪৫০ টন মাশরুমের দরকার হবে।
দেশে অপ্রচলিত খাবার মাশরুমের জনপ্রিয়তা দিনদিন বাড়ছে। ২০০৬ সালে দেশে মাশরুম উৎপাদন হয়েছে মাত্র তিন হাজার টন। চলতি বছর মাশরুম উৎপাদন হয়েছে ৪২ হাজার টন, যার আর্থিক মূল্য ৮০০ কোটি টাকার বেশি। অর্থাৎ দেড় যুগে দেশে মাশরুম উৎপাদন বেড়েছে ৩৯ হাজার টন।
সংশ্লিষ্ট কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, অপ্রচলিত ফসল হওয়ায় মাশরুম নিয়ে মানুষের তেমন আগ্রহ ছিল না। তবে সরকারি সহযোগিতার কারণে দেশে মাশরুমে চাষ ও বাজার দুটোই বাড়ছে।
পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ খাবার হিসেবে দেশে মাশরুম চাষ উৎসাহিত করতে জানুয়ারি ২০২৩ সালে ৯৭ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প নিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ডিসেম্বর ২০২৭ সালে। প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রকল্প শুরুর সময় দেশে বার্ষিক মাশরুম উৎপাদন হতো ৪০ হাজার টন। প্রকল্প শুরুর পর সারা দেশে মাশরুম চাষে আরও গতি আসে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ‘মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ’ প্রকল্পটি সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। প্রকল্প এলাকা ধরা হয়েছে সাভারের মাশরুম সম্প্রসারণ ইনস্টিটিউট, সারা দেশের ৩৪টি মাশরুম উপকেন্দ্র বা হর্টিকালচার সেন্টারসহ ৬৪টি জেলার ১৬০ উপজেলা এবং ১৫টি মেট্রোপলিটন থানা এলাকাকে।
সারা দেশের তুলনায় চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকা ও সিলেট অঞ্চলে তুলনামূলক বেশি মাশরুম চাষ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক আখতার জাহান কাঁকন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আলু, পটল, বেগুনের মতো মাশরুম সবজি হিসেবে রান্না করা যায়। অপ্রচলিত ফসল হওয়ায় দেশে মাশরুম চাষ অনেক কম হতো। তবে এখন মাশরুম চাষ ও খাওয়ার পরিমাণ দুটোই বাড়ছে। মাছ-মাংসের মতো মাশরুম পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার।’
আখতার জাহান কাঁকন আরও বলেন, ‘মাশরুম কীভাবে খাওয়া যায়, তা অনেক মানুষ জানে না। খাওয়ার পদ্ধতি ও মাশরুম চাষের নিয়ম আমরা প্রদর্শনীতে উপস্থাপন করছি। মাশরুম যে হালাল খাবার তা জানানোর চেষ্টা করছি।’
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, পুষ্টির চাহিদা পূরণ ও স্থানীয় মানুষকে জানাতে মাশরুম উৎপাদন প্রদর্শনী স্থাপন করা হয়েছে। এ পর্যন্ত বিভিন্ন জেলায় ১৮০ জন উদ্যোক্তা ও তার আওতায় ৩০ জন করে দলভুক্ত চাষিকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। উদ্যোক্তার ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষিত করা হয়েছে যাতে উদ্যোক্তাকে প্রতিনিয়ত সহযোগিতা করতে পারেন।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুষ্টিগুণ বিবেচনায় দেশের ১৭ কোটি মানুষের খাদ্যাভ্যাসে প্রতিদিন মাত্র ২৫ গ্রাম মাশরুম যুক্ত করলে বছরে ১৫ লাখ ৫১ হাজার ২৫০ মে টন মাশরুম প্রয়োজন হবে। আর ১০ শতাংশ মানুষও যদি মাশরুম খান তাহলে প্রতিদিন ৪৫০ টন মাশরুমের দরকার হবে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৪ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে