শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে প্রথমবারের মতো বাসায় ডিম পেড়ে তা থেকে বাচ্চার জন্ম দিল গ্রিন ম্যাকাও পাখি। পার্কের পাখিশালায় ম্যাকাও গ্যালারিতে ডিম থেকে বাচ্চা ফুটিয়েছে ম্যাকাও যুগল। দেশে প্রথমবারের মতো আমাজন জঙ্গলের উন্মুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা পাখি সাফারি পার্কে একটি বাচ্চার জন্ম দেওয়ায় এ ভিন্ন আনন্দ বিরাজ করছে সবার মাঝে।
পার্ক কর্তৃপক্ষের ধারণা, সপ্তাহখানেক আগে বাচ্চাটির জন্ম হয়েছে। তবে সদ্য ফোটা বাচ্চাটির লিঙ্গ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ বলছে, বহুদিন চেষ্টা করে উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করায় এ সফলতা পাওয়া গেল। তাদের দাবি, সবার প্রচেষ্টায় এ সফলতা। আরও বেশ কিছু পাখি ডিম দিতে পারে বাচ্চাও ফোটাতে পারে। তাদের দিকে আলাদা নজরদারি করা হচ্ছে। মেটিং করা পাখিগুলোকে দর্শনার্থীদের বিরক্ত করা থেকে নিরাপদ অবস্থানে রাখা হয়েছে। আর এতেই প্রথমবার সফলতা এসেছে। আরও উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে পার্কের পাখিশালায়।
এ বিষয়ে পাখি বিশেষজ্ঞ শিবলী সাদিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের জানা মতে, দেশে এটাই প্রথম কোনো ম্যাকাও পাখি বাচ্চা ফোটাল। ব্রাজিলের আমাজন ফরেস্টে উন্মুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর পাখি ম্যাকাওয়ের বাচ্চা দেওয়ার ঘটনার বিরল দৃষ্টান্ত হলো সাফারি পার্কে। যখনই কোনো পাখি যুগলের মেটিং করা চোখে পড়বে, তখনই সুবিধামতো এদের আলাদা স্থানে নীরবে বসবাসের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।’
জানা যায়, দৃষ্টিনন্দন এ পাখিগুলো দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন জঙ্গলে বসবাস করে। সেখানেই উপযুক্ত পরিবেশে নিয়মিত বাচ্চার জন্ম দেয়। এদের আদি নিবাসও আমাজন জঙ্গল। এদিকে ভেনেজুয়েলা, ব্রাজিল, বলিভিয়া, প্যারাগুয়ে, পেরুর বনাঞ্চলে পাখিগুলোকে অবাধে বিচরণ করতে দেখা যায়। গ্রিন ম্যাকাও ও রেড ম্যাকাও চোখে পড়ে এসব বনের গাছে গাছে। খুব নিরিবিলি পরিবেশ পেলে এরা বাসায় ডিম দেয়। পরে ডিমে নিয়মিত তা দিয়ে বাচ্চা ফোটায়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ওয়াইল্ড লাইফ সুপারভাইজার আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ম্যাকাও বেশ মূল্যবান পাখি। পৃথিবীজুড়েই এদের কদর আকাশ ছোঁয়া। দেখতেও বেশ নান্দনিক, আকর্ষণীয়। আবদ্ধ (ক্যাপটিভে) পরিবেশে ৩০-৫০ বছর বাঁচে ম্যাকাও আর প্রাকৃতিক পরিবেশে বাঁচে ২০-৩০ বছর পর্যন্ত। ফলমূল ও বিভিন্ন ফলের বীজ এদের প্রিয়। পাখির ওজন এক থেকে দেড় কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। ম্যাকাও সাধারণত একসঙ্গে ৩টি ডিম দেয়। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ১ থেকে ২টি বাচ্চার জন্ম হয়। পালা করে বাবা ও মা পাখি ডিমে তা দেয়। ২৮ দিনের মতো তা দিয়ে বাচ্চা ফোটায় পাখি যুগল।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সহকারী বনসংরক্ষক (এসিএফ) রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পার্কে ম্যাকাও পাখির বাচ্চা ফোটার ঘটনা এটাই প্রথম। আগেও ডিম পেড়েছে তবে বাচ্চা ফোটেনি। এটি গ্রিন ম্যাকাও পাখির বাচ্চা। উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারায় এ সফলতা এল।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে প্রথমবারের মতো বাসায় ডিম পেড়ে তা থেকে বাচ্চার জন্ম দিল গ্রিন ম্যাকাও পাখি। পার্কের পাখিশালায় ম্যাকাও গ্যালারিতে ডিম থেকে বাচ্চা ফুটিয়েছে ম্যাকাও যুগল। দেশে প্রথমবারের মতো আমাজন জঙ্গলের উন্মুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা পাখি সাফারি পার্কে একটি বাচ্চার জন্ম দেওয়ায় এ ভিন্ন আনন্দ বিরাজ করছে সবার মাঝে।
পার্ক কর্তৃপক্ষের ধারণা, সপ্তাহখানেক আগে বাচ্চাটির জন্ম হয়েছে। তবে সদ্য ফোটা বাচ্চাটির লিঙ্গ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ বলছে, বহুদিন চেষ্টা করে উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করায় এ সফলতা পাওয়া গেল। তাদের দাবি, সবার প্রচেষ্টায় এ সফলতা। আরও বেশ কিছু পাখি ডিম দিতে পারে বাচ্চাও ফোটাতে পারে। তাদের দিকে আলাদা নজরদারি করা হচ্ছে। মেটিং করা পাখিগুলোকে দর্শনার্থীদের বিরক্ত করা থেকে নিরাপদ অবস্থানে রাখা হয়েছে। আর এতেই প্রথমবার সফলতা এসেছে। আরও উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে পার্কের পাখিশালায়।
এ বিষয়ে পাখি বিশেষজ্ঞ শিবলী সাদিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের জানা মতে, দেশে এটাই প্রথম কোনো ম্যাকাও পাখি বাচ্চা ফোটাল। ব্রাজিলের আমাজন ফরেস্টে উন্মুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর পাখি ম্যাকাওয়ের বাচ্চা দেওয়ার ঘটনার বিরল দৃষ্টান্ত হলো সাফারি পার্কে। যখনই কোনো পাখি যুগলের মেটিং করা চোখে পড়বে, তখনই সুবিধামতো এদের আলাদা স্থানে নীরবে বসবাসের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।’
জানা যায়, দৃষ্টিনন্দন এ পাখিগুলো দক্ষিণ আমেরিকার আমাজন জঙ্গলে বসবাস করে। সেখানেই উপযুক্ত পরিবেশে নিয়মিত বাচ্চার জন্ম দেয়। এদের আদি নিবাসও আমাজন জঙ্গল। এদিকে ভেনেজুয়েলা, ব্রাজিল, বলিভিয়া, প্যারাগুয়ে, পেরুর বনাঞ্চলে পাখিগুলোকে অবাধে বিচরণ করতে দেখা যায়। গ্রিন ম্যাকাও ও রেড ম্যাকাও চোখে পড়ে এসব বনের গাছে গাছে। খুব নিরিবিলি পরিবেশ পেলে এরা বাসায় ডিম দেয়। পরে ডিমে নিয়মিত তা দিয়ে বাচ্চা ফোটায়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ওয়াইল্ড লাইফ সুপারভাইজার আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ম্যাকাও বেশ মূল্যবান পাখি। পৃথিবীজুড়েই এদের কদর আকাশ ছোঁয়া। দেখতেও বেশ নান্দনিক, আকর্ষণীয়। আবদ্ধ (ক্যাপটিভে) পরিবেশে ৩০-৫০ বছর বাঁচে ম্যাকাও আর প্রাকৃতিক পরিবেশে বাঁচে ২০-৩০ বছর পর্যন্ত। ফলমূল ও বিভিন্ন ফলের বীজ এদের প্রিয়। পাখির ওজন এক থেকে দেড় কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। ম্যাকাও সাধারণত একসঙ্গে ৩টি ডিম দেয়। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ১ থেকে ২টি বাচ্চার জন্ম হয়। পালা করে বাবা ও মা পাখি ডিমে তা দেয়। ২৮ দিনের মতো তা দিয়ে বাচ্চা ফোটায় পাখি যুগল।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সহকারী বনসংরক্ষক (এসিএফ) রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পার্কে ম্যাকাও পাখির বাচ্চা ফোটার ঘটনা এটাই প্রথম। আগেও ডিম পেড়েছে তবে বাচ্চা ফোটেনি। এটি গ্রিন ম্যাকাও পাখির বাচ্চা। উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারায় এ সফলতা এল।’
নগরের হালিশহর এইচ-ব্লক জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি প্রফেসর নুরুল আবছার গত শুক্রবার জুমার নামাজের সময় মসজিদে মুসল্লিদের উদ্দেশে তাঁর এক বক্তব্যে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি রমজান মাস ঘিরে এলাকায় পুলিশের টহল ও নজরদারি চেয়ে নিকটবর্তী থানায় একটি আবেদন করেছিলেন
২২ মিনিট আগেনীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীতে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মাছ শিকারের অভিযোগ উঠেছে। ব্যাটারিচালিত মেশিনের সাহায্যে রাতে অসাধু ব্যক্তিরা নদীর বিভিন্ন অংশে মাছ শিকার করছেন। এতে মাছের পোনা, ডিমসহ অন্যান্য জলজ প্রাণীও মারা যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে সরকারি প্রকল্পে বালু ভরাটের নামে নদীতে অবৈধভাবে খননযন্ত্র বসিয়ে বালু লুটের অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে। তিনি রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে খননযন্ত্রে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে অবাধে বালু লুট করছেন।
১ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে ২০০৮ সালে বিভিন্ন খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছিল ২১টি আয়রন সেতু। এই সেতুগুলো নির্মাণে ঠিকাদারির কাজ করেছিলেন হলদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মৃধা। গত আট মাসে এর ১০টি সেতু ভেঙে পড়েছে। এসব সেতু ভেঙে
১ ঘণ্টা আগে