রাজধানীর পল্লবী ও মিরপুরে ট্রাফিক পুলিশ সদস্য ও সাত পুলিশ বক্সে হামলার ঘটনায় স্থানীয় এক কাউন্সিলর ও দুই ব্যবসায়ীর নাম পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থা। রিমান্ডে থাকা আসামিদের কাছ থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে বলে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সূত্রে জানা গেছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত মোট ৩০ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন।
পল্লবী থানায় দায়ের করা মামলাটি তদন্তভার দেওয়া হয়েছে ডিবিকে। গতকাল রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সদর দপ্তরের নির্দেশনায় থানা-পুলিশ মামলার ডকেট ডিবিকে হস্তান্তর করে।
গত শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) সকালে মিরপুর ১০ নম্বর আদর্শ স্কুলের সামনে একটি ব্যাটারিচালিত রিকশা আটকে রাখেন ট্রাফিক পুলিশ সদস্য মিজানুর। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ২৫ থেকে ৩০ জন রিকশাচালক তাঁর ওপর হামলা চালায়। এ সময় অপর এক ট্রাফিক কর্মকর্তা দৌড়ে পালান। মারধরে মিজানুরের মুখ থেঁতলে যায়। পথচারীরা তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। এ সুযোগে আটকে রাখা রিকশা নিয়ে পালিয়ে যান চালক।
এ ঘটনার পর মিরপুর ১০ নম্বর ট্রাফিক পুলিশ বক্সে হামলা চালায় রিকশাচালকেরা। মিরপুর ১২ নম্বর, কালশী, পূরবী, সাগুফতা, মিরপুর-১ সহ মোট সাতটি ট্রাফিক পুলিশ বক্সে এক জোট হয়ে হামলা চালানো হয়।
ওই রাতেই মিরপুর ট্রাফিক বিভাগের (পল্লবী জোন) ট্রাফিক সার্জেন্ট মীর আসিফুজ্জামান বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা একশ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পল্লবী থানা-পুলিশ গ্রেপ্তার করে ৮ জনকে। এরা হলেন-গোলাম হোসেন, মন্জু হাওলাদার গোলাম সামদানি, শামীম, লিটন, পাপ্পু, আমির ও সানি। মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ ১৩ জনকে এবং গোয়েন্দা পুলিশ গ্রেপ্তার করে ৯ জনকে। তাঁরা হলেন-জনি ইসলাম (২২), রাসেল মিয়া (১৯), সুরুজ (২৩), মো. আক্তার (৪৬), শমসের উদ্দিন (২৪), মো. রনি (২৫), মো. কালিম (২৪), মাসুদ রানা (২০) ও মো. সাম (২৬)।
মিরপুর থানা-পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া ১৩ মধ্যে ১১ জনের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ডিবির হাতে গ্রেপ্তার নয়জনের মধ্যে দুজনের দুই দিন এবং বাকিদের একদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে। আজ সোমবার জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হওয়ার পরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়।
ডিবি মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মানস কুমার পোদ্দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাদের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্তের পরে আরও বিস্তারিত বলা যাবে।
শনিবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশিদ বলেন, ‘ট্রাফিক পুলিশ একজন বয়স্ক ও পঙ্গু ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালককে মারধর করার অপপ্রচার করে হামলা করা হয়। পরে অবৈধ রিকশার মালিক, চালক ও মোটর ব্যবসার সঙ্গে জড়িতরা উত্তেজনা ছড়িয়ে হামলায় ইন্ধন দেয়।’
হারুন বলেন, ‘ব্যাটারি চালিত রিকশা বন্ধে হাইকোর্টের আদেশ বাস্তবায়নে কাজ করছিলেন পুলিশ সদস্যরা। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, কিছু বড় ভাইয়ের ইন্ধনে তারা এ হামলায় অংশ নেয়।’ পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট, সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য এটা করা হয়েছে হলে জানায় ডিবি।’
রাজধানীর পল্লবী ও মিরপুরে ট্রাফিক পুলিশ সদস্য ও সাত পুলিশ বক্সে হামলার ঘটনায় স্থানীয় এক কাউন্সিলর ও দুই ব্যবসায়ীর নাম পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থা। রিমান্ডে থাকা আসামিদের কাছ থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে বলে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সূত্রে জানা গেছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত মোট ৩০ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন।
পল্লবী থানায় দায়ের করা মামলাটি তদন্তভার দেওয়া হয়েছে ডিবিকে। গতকাল রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) সদর দপ্তরের নির্দেশনায় থানা-পুলিশ মামলার ডকেট ডিবিকে হস্তান্তর করে।
গত শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) সকালে মিরপুর ১০ নম্বর আদর্শ স্কুলের সামনে একটি ব্যাটারিচালিত রিকশা আটকে রাখেন ট্রাফিক পুলিশ সদস্য মিজানুর। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ২৫ থেকে ৩০ জন রিকশাচালক তাঁর ওপর হামলা চালায়। এ সময় অপর এক ট্রাফিক কর্মকর্তা দৌড়ে পালান। মারধরে মিজানুরের মুখ থেঁতলে যায়। পথচারীরা তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। এ সুযোগে আটকে রাখা রিকশা নিয়ে পালিয়ে যান চালক।
এ ঘটনার পর মিরপুর ১০ নম্বর ট্রাফিক পুলিশ বক্সে হামলা চালায় রিকশাচালকেরা। মিরপুর ১২ নম্বর, কালশী, পূরবী, সাগুফতা, মিরপুর-১ সহ মোট সাতটি ট্রাফিক পুলিশ বক্সে এক জোট হয়ে হামলা চালানো হয়।
ওই রাতেই মিরপুর ট্রাফিক বিভাগের (পল্লবী জোন) ট্রাফিক সার্জেন্ট মীর আসিফুজ্জামান বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা একশ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পল্লবী থানা-পুলিশ গ্রেপ্তার করে ৮ জনকে। এরা হলেন-গোলাম হোসেন, মন্জু হাওলাদার গোলাম সামদানি, শামীম, লিটন, পাপ্পু, আমির ও সানি। মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ ১৩ জনকে এবং গোয়েন্দা পুলিশ গ্রেপ্তার করে ৯ জনকে। তাঁরা হলেন-জনি ইসলাম (২২), রাসেল মিয়া (১৯), সুরুজ (২৩), মো. আক্তার (৪৬), শমসের উদ্দিন (২৪), মো. রনি (২৫), মো. কালিম (২৪), মাসুদ রানা (২০) ও মো. সাম (২৬)।
মিরপুর থানা-পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া ১৩ মধ্যে ১১ জনের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ডিবির হাতে গ্রেপ্তার নয়জনের মধ্যে দুজনের দুই দিন এবং বাকিদের একদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে। আজ সোমবার জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হওয়ার পরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়।
ডিবি মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মানস কুমার পোদ্দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাদের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, কিছু তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্তের পরে আরও বিস্তারিত বলা যাবে।
শনিবার (১৫ অক্টোবর) রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশিদ বলেন, ‘ট্রাফিক পুলিশ একজন বয়স্ক ও পঙ্গু ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালককে মারধর করার অপপ্রচার করে হামলা করা হয়। পরে অবৈধ রিকশার মালিক, চালক ও মোটর ব্যবসার সঙ্গে জড়িতরা উত্তেজনা ছড়িয়ে হামলায় ইন্ধন দেয়।’
হারুন বলেন, ‘ব্যাটারি চালিত রিকশা বন্ধে হাইকোর্টের আদেশ বাস্তবায়নে কাজ করছিলেন পুলিশ সদস্যরা। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, কিছু বড় ভাইয়ের ইন্ধনে তারা এ হামলায় অংশ নেয়।’ পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট, সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য এটা করা হয়েছে হলে জানায় ডিবি।’
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
২ ঘণ্টা আগে