কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আকন্দ এবং পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে উচ্চ হারে ট্যাক্স আরোপ করে এক ব্যবসায়ীকে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে সাবেক পৌর মেয়রকে লিগ্যাল নোটিশসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিলে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিনকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের গৌরাঙ্গবাজারে অনলাইন নিউজ পোর্টাল কিশোরগঞ্জ নিউজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ করা হয়। নাসির উদ্দিন পাকুন্দিয়া পৌরসভার বীর পাকুন্দিয়া এলাকার বাসিন্দা এবং পাকুন্দিয়া বাজারের ব্যবসায়ী।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিন বলেন, পাকুন্দিয়া পৌরসভা অফিশিয়ালি তৃতীয় শ্রেণির একটি পৌরসভা। এ পৌরসভার বাসিন্দা হিসেবে বসবাস করা ছাড়াও ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করে আসছেন তিনি। বসতবাড়ি ও একটি দোকানঘরের বিপরীতে তাঁর দুটি হোল্ডিং ছিল। এর মধ্যে বসতবাড়ির ২৩২ নম্বর হোল্ডিংয়ের বিপরীতে তিনি ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ১৯২ টাকা ধার্য কর পরিশোধ করেন। যৌক্তিক হারে বৃদ্ধির মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে ২০১৯-২০ অর্থবছর পর্যন্ত ৭০০ টাকা ধার্য কর তিনি পরিশোধ করেন। একইভাবে তাঁর দোকানের ৩৭৩ নম্বর হোল্ডিংয়ের বিপরীতে তিনি ২০১৬-১৭ অর্থ ২২০ টাকা ধার্য কর পরিশোধ করেন।
নাসির উদ্দিনের অভিযোগ, ২০২০ সালের ২ নভেম্বর পাকুন্দিয়া পৌরসভার নির্বাচনে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আকন্দ মেয়র নির্বাচিত হন। এরপরই উদ্দেশ্যমূলকভাবে ২৩২ নম্বর হোল্ডিংয়ের ৭০০ টাকার কর বাড়িয়ে ১১ হাজার ৬৮৭ টাকা ধার্য করা হয়। ৩৭৩ নম্বর হোল্ডিংয়ের ২২০ টাকার কর বাড়িয়ে ২১ হাজার টাকা ধার্য করা হয়। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে উদ্বোধন করা আরেকটি দোকানঘরের ৪৮৬ নম্বর হোল্ডিংয়ের বিপরীতে কর ধার্য করা হয় ২০ হাজার ৭৩৮ টাকা। এমন অযৌক্তিক কর আরোপের বিষয়ে পৌর কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে নতুন করে বেকায়দায় পড়েন তিনি।
মেয়র নজরুল ইসলাম আকন্দের নির্দেশে নাসিরের ২৩২ নম্বর হোল্ডিংয়ের নম্বর পরিবর্তন করে ২৩২/১ নম্বর লিখে বার্ষিক ৪৬ হাজার ২০০ টাকা কর ধার্য করে হোল্ডিং ট্যাক্সের কাগজ পাঠানো হয়। এসব নিয়ে আপত্তি জানালে ২০২৩ সালের ১ জুন পৌর মেয়রের স্বাক্ষরে ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৮৯৪ টাকার বকেয়া পৌরকরের হিসাব দিয়ে তাগিদপত্র পাঠানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি আইনজীবীর মাধ্যমে পৌর মেয়রকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। কিন্তু এর তোয়াক্কা না করে পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শফিকুর রহমান দলবল নিয়ে তাঁর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে প্রভাব খাটিয়ে ২ লাখ টাকা আদায় করেন।
ব্যবসায়ী নাসির বলেন, সম্প্রতি সাবেক পৌর মেয়র নজরুল এবং পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা শফিকুর রহমানের এসব অপকৌশল ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনসহ বিভিন্ন দপ্তরে তিনি অভিযোগ দেন। এ কারণে পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শফিকুর রহমান তাঁকে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছেন। এ ছাড়া তিনি উচ্চ হারে হোল্ডিং করের কাগজ পাঠিয়ে হয়রানি করা ছাড়াও তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধের পাঁয়তারা করছেন। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এসবের প্রতিকার দাবি করেছেন ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিন।
এ ব্যাপারে পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শফিকুর রহমান বলেন, ‘সাধারণত কর নির্ধারকেরা সরেজমিন পরিদর্শন করে কর নির্ধারণ করে থাকেন। ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন তাঁর করের ব্যাপারে আপত্তি জানালে এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গসহ মেয়র মহোদয় সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। এরপরও ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন পৌরকর পরিশোধ না করায় তাঁর কাছে ক্রোকি পরোয়ানা পাঠানো হয়েছিল। এ পরিস্থিতিতে আংশিক কর তিনি ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করেছেন। কর নির্ধারণ করা আমার কাজ নয়। এখানে আমার ব্যক্তিগত কোনো স্বার্থও নেই। সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিতে এবং সম্মানহানির উদ্দেশ্য থেকে ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন তথ্য গোপন করে এখন বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছেন।’
এ বিষয়ে কথা বলতে পাকুন্দিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আকন্দের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করে তা ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পাকুন্দিয়া পৌরসভার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মামুন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কাছে পরিপত্র আছে, সে অনুযায়ী যে কর নির্ধারণ করার কথা তার বাইরে করে থাকলে তিনি লিখিত আপত্তি দিতে পারেন। আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখব। আমি সরেজমিনেও বিষয়টি দেখব। পরিপত্র অনুযায়ী যেটা নির্ধারণ হওয়ার কথা, সেটাই নির্ধারণ হবে।’
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আকন্দ এবং পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে উচ্চ হারে ট্যাক্স আরোপ করে এক ব্যবসায়ীকে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে সাবেক পৌর মেয়রকে লিগ্যাল নোটিশসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিলে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিনকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের গৌরাঙ্গবাজারে অনলাইন নিউজ পোর্টাল কিশোরগঞ্জ নিউজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ করা হয়। নাসির উদ্দিন পাকুন্দিয়া পৌরসভার বীর পাকুন্দিয়া এলাকার বাসিন্দা এবং পাকুন্দিয়া বাজারের ব্যবসায়ী।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিন বলেন, পাকুন্দিয়া পৌরসভা অফিশিয়ালি তৃতীয় শ্রেণির একটি পৌরসভা। এ পৌরসভার বাসিন্দা হিসেবে বসবাস করা ছাড়াও ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করে আসছেন তিনি। বসতবাড়ি ও একটি দোকানঘরের বিপরীতে তাঁর দুটি হোল্ডিং ছিল। এর মধ্যে বসতবাড়ির ২৩২ নম্বর হোল্ডিংয়ের বিপরীতে তিনি ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ১৯২ টাকা ধার্য কর পরিশোধ করেন। যৌক্তিক হারে বৃদ্ধির মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে ২০১৯-২০ অর্থবছর পর্যন্ত ৭০০ টাকা ধার্য কর তিনি পরিশোধ করেন। একইভাবে তাঁর দোকানের ৩৭৩ নম্বর হোল্ডিংয়ের বিপরীতে তিনি ২০১৬-১৭ অর্থ ২২০ টাকা ধার্য কর পরিশোধ করেন।
নাসির উদ্দিনের অভিযোগ, ২০২০ সালের ২ নভেম্বর পাকুন্দিয়া পৌরসভার নির্বাচনে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আকন্দ মেয়র নির্বাচিত হন। এরপরই উদ্দেশ্যমূলকভাবে ২৩২ নম্বর হোল্ডিংয়ের ৭০০ টাকার কর বাড়িয়ে ১১ হাজার ৬৮৭ টাকা ধার্য করা হয়। ৩৭৩ নম্বর হোল্ডিংয়ের ২২০ টাকার কর বাড়িয়ে ২১ হাজার টাকা ধার্য করা হয়। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে উদ্বোধন করা আরেকটি দোকানঘরের ৪৮৬ নম্বর হোল্ডিংয়ের বিপরীতে কর ধার্য করা হয় ২০ হাজার ৭৩৮ টাকা। এমন অযৌক্তিক কর আরোপের বিষয়ে পৌর কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে নতুন করে বেকায়দায় পড়েন তিনি।
মেয়র নজরুল ইসলাম আকন্দের নির্দেশে নাসিরের ২৩২ নম্বর হোল্ডিংয়ের নম্বর পরিবর্তন করে ২৩২/১ নম্বর লিখে বার্ষিক ৪৬ হাজার ২০০ টাকা কর ধার্য করে হোল্ডিং ট্যাক্সের কাগজ পাঠানো হয়। এসব নিয়ে আপত্তি জানালে ২০২৩ সালের ১ জুন পৌর মেয়রের স্বাক্ষরে ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৮৯৪ টাকার বকেয়া পৌরকরের হিসাব দিয়ে তাগিদপত্র পাঠানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি আইনজীবীর মাধ্যমে পৌর মেয়রকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। কিন্তু এর তোয়াক্কা না করে পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শফিকুর রহমান দলবল নিয়ে তাঁর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে প্রভাব খাটিয়ে ২ লাখ টাকা আদায় করেন।
ব্যবসায়ী নাসির বলেন, সম্প্রতি সাবেক পৌর মেয়র নজরুল এবং পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা শফিকুর রহমানের এসব অপকৌশল ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনসহ বিভিন্ন দপ্তরে তিনি অভিযোগ দেন। এ কারণে পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শফিকুর রহমান তাঁকে নানাভাবে হুমকি দিচ্ছেন। এ ছাড়া তিনি উচ্চ হারে হোল্ডিং করের কাগজ পাঠিয়ে হয়রানি করা ছাড়াও তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধের পাঁয়তারা করছেন। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এসবের প্রতিকার দাবি করেছেন ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিন।
এ ব্যাপারে পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শফিকুর রহমান বলেন, ‘সাধারণত কর নির্ধারকেরা সরেজমিন পরিদর্শন করে কর নির্ধারণ করে থাকেন। ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন তাঁর করের ব্যাপারে আপত্তি জানালে এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গসহ মেয়র মহোদয় সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। এরপরও ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন পৌরকর পরিশোধ না করায় তাঁর কাছে ক্রোকি পরোয়ানা পাঠানো হয়েছিল। এ পরিস্থিতিতে আংশিক কর তিনি ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করেছেন। কর নির্ধারণ করা আমার কাজ নয়। এখানে আমার ব্যক্তিগত কোনো স্বার্থও নেই। সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিতে এবং সম্মানহানির উদ্দেশ্য থেকে ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন তথ্য গোপন করে এখন বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছেন।’
এ বিষয়ে কথা বলতে পাকুন্দিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আকন্দের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করে তা ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পাকুন্দিয়া পৌরসভার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মামুন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কাছে পরিপত্র আছে, সে অনুযায়ী যে কর নির্ধারণ করার কথা তার বাইরে করে থাকলে তিনি লিখিত আপত্তি দিতে পারেন। আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখব। আমি সরেজমিনেও বিষয়টি দেখব। পরিপত্র অনুযায়ী যেটা নির্ধারণ হওয়ার কথা, সেটাই নির্ধারণ হবে।’
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
৪ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
৪ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
৪ ঘণ্টা আগে