দেশের একমাত্র উৎপাদনশীল দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি। খনিটি দেশের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখলেও ভাগ্যের উন্নয়ন হয়নি খনি এলাকার বাসিন্দাদের। এ যেন বাতির নিচেই অন্ধকার। খনিতে ২০-২৫ বছর ধরে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ২৭৬ জন কর্মচারী চাকরি করলেও খনি কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় আজও তাঁদের চাকরি স্থায়ী হয়নি...
বর্তমানে এই আউটসোর্সিং কর্মচারীর সংখ্যা ২৭৬ জন। এর মধ্যে ২০০৮ সালে কিছু জনকে স্থায়ী করা হলেও ২০০৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত আর কাউকে স্থায়ী করা হয়নি। অথচ এই সময়ের মধ্যে চারবার কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ১৫৪ জন স্থায়ী কর্মকর্তা থাকলেও কর্মচারী রয়েছেন মাত্র ২২ জন।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক ৫২৫ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। তিনটি ইউনিটের মধ্যে আজ সোমবার (২১ জুলাই) সন্ধ্যা থেকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে তৃতীয় ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়; যা থেকে প্রতিদিন ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়ে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছিল।
দেশের একমাত্র ভূগর্ভস্থ বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির বিরুপ প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসিরা ক্ষতিপূরণের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন। ক্ষতিপূরণ না পেয়ে আবারও আন্দোলনে ফিরেছে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁশপুকুর কাজীপাড়া ও চৌহাটি গ্রামের বাসিন্দারা। জমি অধিগ্রহণ না করা পর্যন্ত খনি কর্তৃপক্ষের অবাধ প্রবেশ ঠেকাতে জমিত