জবি প্রতিনিধি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ম্যুরাল নির্মাণ বা স্কেচ তৈরির বিষয়ে প্রশাসনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের দাবি, খালেদা জিয়ার নামফলক থাকতে পারে, তবে ছবি সংবলিত (ম্যুরাল বা স্কেচ) কোনো নির্মাণ থাকা যাবে না। সেই সঙ্গে আজকের মধ্যেই প্রশাসনের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনে এই দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন জবি শিক্ষার্থীরা।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নামফলক ও ম্যুরাল তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন। তবে পরবর্তীতে শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে নকশা পরিবর্তন করে নামফলক ও স্কেচ তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম ফ্যাসিবাদের পতনের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের যিনি নতুন ভিসি হবেন, তিনি ’২৪-এর আন্দোলনের স্পিরিট ধারণ করবেন। তবে বর্তমান উপাচার্যের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে আমরা আশাহত হয়েছি। আমরা দেখতে পাচ্ছি, তিনি পূর্বের ফ্যাসিবাদের আমলের ভিসিদের পথেই হাঁটছেন। যে আন্দোলনের উদ্দেশ্যই ছিল লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি দূরীকরণ, উপাচার্যসহ পুরো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সেই লেজুড়বৃত্তির দিকেই হাঁটছেন।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ২০ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রায় ১১ ফুট দৈর্ঘ্যের ম্যুরাল স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি খালেদার জিয়ার অবদান আমরা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। আমরা চাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অবশ্যই তাঁর কোনো স্মৃতি থাকুক। বিগত সরকারের আমলে তাঁর নামের যে নামফলক ভেঙে ফেলা হয়েছে, সেটা সুন্দরভাবে গড়ে তোলাই হতে পারে তাঁর স্মৃতি রক্ষার জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সেই পূর্বের মতো ম্যুরাল নির্মাণ করে ব্যক্তিপূজার রীতি চালু করতে চাইছে।’
ম্যুরালের পরিবর্তে স্কেচ নির্মাণের সিদ্ধান্তে তাঁরা বলেন, ‘আমরা শুধু নামফলক চাই। সেখানে কোনো ছবি, মূর্তি বা স্কেচ থাকবে না। প্রয়োজনে মূল ফটক সংস্কার করে বড় করে নামফলক থাকতে পারে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে হুঁশিয়ারি দিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যদি আজকের মধ্যে এই ম্যুরাল স্থাপনের সিদ্ধান্ত থেকে সরে না আসে, তবে কঠোর অবস্থানে যাবে শিক্ষার্থীরা। আগামীকাল (বুধবার) এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের গণস্বাক্ষর নেওয়া হবে এবং রোববার সেই গণস্বাক্ষরসহ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নামে শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর অভিযোগ দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ১৩তম আবর্তনের শিক্ষার্থী রাকিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা শুধু নামফলক চাই। সেখানে কোনো ছবি, মূর্তি বা স্কেচ থাকবে না। প্রয়োজনে মূল ফটক সংস্কার করে সেখানে বড় করে নাম ফলক থাকতে পারে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক বলেন, ‘ডিজাইন পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন ছোট স্কেচ হবে।’
শিক্ষার্থীদের উপদেষ্টা বরাবর অভিযোগ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁদের (শিক্ষার্থী) দাবি দ্রুত মেনে নিয়েছি। তাদের এ বিষয়ে একটু যৌক্তিক হওয়া দরকার।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ম্যুরাল নির্মাণ বা স্কেচ তৈরির বিষয়ে প্রশাসনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের দাবি, খালেদা জিয়ার নামফলক থাকতে পারে, তবে ছবি সংবলিত (ম্যুরাল বা স্কেচ) কোনো নির্মাণ থাকা যাবে না। সেই সঙ্গে আজকের মধ্যেই প্রশাসনের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনে এই দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন জবি শিক্ষার্থীরা।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নামফলক ও ম্যুরাল তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন। তবে পরবর্তীতে শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে নকশা পরিবর্তন করে নামফলক ও স্কেচ তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম ফ্যাসিবাদের পতনের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের যিনি নতুন ভিসি হবেন, তিনি ’২৪-এর আন্দোলনের স্পিরিট ধারণ করবেন। তবে বর্তমান উপাচার্যের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে আমরা আশাহত হয়েছি। আমরা দেখতে পাচ্ছি, তিনি পূর্বের ফ্যাসিবাদের আমলের ভিসিদের পথেই হাঁটছেন। যে আন্দোলনের উদ্দেশ্যই ছিল লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি দূরীকরণ, উপাচার্যসহ পুরো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সেই লেজুড়বৃত্তির দিকেই হাঁটছেন।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ২০ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রায় ১১ ফুট দৈর্ঘ্যের ম্যুরাল স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি খালেদার জিয়ার অবদান আমরা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। আমরা চাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অবশ্যই তাঁর কোনো স্মৃতি থাকুক। বিগত সরকারের আমলে তাঁর নামের যে নামফলক ভেঙে ফেলা হয়েছে, সেটা সুন্দরভাবে গড়ে তোলাই হতে পারে তাঁর স্মৃতি রক্ষার জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সেই পূর্বের মতো ম্যুরাল নির্মাণ করে ব্যক্তিপূজার রীতি চালু করতে চাইছে।’
ম্যুরালের পরিবর্তে স্কেচ নির্মাণের সিদ্ধান্তে তাঁরা বলেন, ‘আমরা শুধু নামফলক চাই। সেখানে কোনো ছবি, মূর্তি বা স্কেচ থাকবে না। প্রয়োজনে মূল ফটক সংস্কার করে বড় করে নামফলক থাকতে পারে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে হুঁশিয়ারি দিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যদি আজকের মধ্যে এই ম্যুরাল স্থাপনের সিদ্ধান্ত থেকে সরে না আসে, তবে কঠোর অবস্থানে যাবে শিক্ষার্থীরা। আগামীকাল (বুধবার) এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের গণস্বাক্ষর নেওয়া হবে এবং রোববার সেই গণস্বাক্ষরসহ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নামে শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর অভিযোগ দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ১৩তম আবর্তনের শিক্ষার্থী রাকিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা শুধু নামফলক চাই। সেখানে কোনো ছবি, মূর্তি বা স্কেচ থাকবে না। প্রয়োজনে মূল ফটক সংস্কার করে সেখানে বড় করে নাম ফলক থাকতে পারে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক বলেন, ‘ডিজাইন পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন ছোট স্কেচ হবে।’
শিক্ষার্থীদের উপদেষ্টা বরাবর অভিযোগ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁদের (শিক্ষার্থী) দাবি দ্রুত মেনে নিয়েছি। তাদের এ বিষয়ে একটু যৌক্তিক হওয়া দরকার।’
বগুড়ার শেরপুরে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে তাঁর অফিস কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার খামারকান্দি ইউনিয়নের রামেশ্বরপুর শামছুল উলুম বালিকা দাখিল মাদ্রাসায়।
১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধীদের কয়েকজন জুলাই-বিপ্লবের গ্রাফিতি মুছে ফেলা নিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি মকলেছুর রহমান বাবলু ও সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া পিন্টুকে নিয়ে উসকানিমূলক মন্তব্য করলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
৫ মিনিট আগেখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের এক দফা দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বেলা সাড়ে ৩টা থেকে ছাত্রকল্যাণ কেন্দ্র চত্বরে শিক্ষার্থীরা অনশনে বসেন। তাঁদের অনশন থেকে সরে এসে আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধানের আহ্বান জানাচ্ছেন
২০ মিনিট আগেজাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল টি এম জোবায়ের ও তাঁর স্ত্রী মিসেস ফাহমুদা মাসুদের চারটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
২৩ মিনিট আগে