হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ)
বাজারের দোকানে দোকানে ঘুরে টাকা তুলছে এক হাতি। আর হাতির পিঠে থাকা মাহুত নানা রকমের শব্দ করে ও নির্দেশ দিয়ে হাতিকে পরিচালনা করছেন। টাকার জন্য হাতি তার শুঁড় এগিয়ে দিচ্ছে দোকানদারের দিকে। আবার কখনো মূল সড়কের যানবাহনের যাত্রীদের দিকে। কোনো দোকানদার নিজের ইচ্ছায়, আবার কেউ কেউ ভয়ে হাতির শুঁড়ে গুঁজে দিচ্ছেন টাকা। একই অবস্থা যাত্রীদের। কম টাকাতে খুশি নয় ওই হাতি আর তার মাহুত। কমপক্ষে ১০০ টাকা ছাড়া কোনোভাবেই শান্ত হয় না হাতি। ১০০ টাকা দিলেই হাতির হাত থেকে মুক্তি মেলে দোকানদার এবং পথচারীদের।
প্রতিদিন এমন ঘটনা ঘটছে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার লেছড়াগঞ্জ বাজার, কাণ্ঠাপাড়া বাজারসহ বিভিন্ন বাজারে।
সরেজমিনে বুধবার ও বৃহস্পতিবার উপজেলার লেছড়াগঞ্জ এবং কান্ঠাপাড়া বাজারে গিয়ে এ ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। ভুক্তভোগী অনেকেই হাতি দিয়ে টাকা আদায়ের এই প্রক্রিয়াকে চাঁদাবাজি হিসেবে অভিযোগ করেছেন। হাতির এমন টাকা তোলার ঘটনায় রীতিমতো বিরক্ত এলাকার লোকজন। ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও বাধ্য হয়ে টাকা দিতে হচ্ছে ওই এলাকার দোকানদার এবং পথচারীদের।
হ্যালো বাইক চালক বাদল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলার বিভিন্ন সড়কে আমাদের হ্যালো বাইক, অটো বাইকসহ বিভিন্ন যানবাহন দাঁড় করিয়ে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি করছে এই মাহুত। টাকা কি হাতির মাহুতের বাপদাদারা কামাইছে। সকলের কাছ থেকে জোর করে টাকা আদায় করছে ওই মাহুত। এর আগে এক নারী এবং শিশু যাত্রী ভয়ে প্রস্রাব করে দিছে, তারপরও ওই নারীর কাছ থেকে জোর করে ১০০ টাকা নেওয়া হয়।’
কাণ্ঠাপাড়া বাজারে মিষ্টি দোকানদার সুফল মন্ডল বলেন, ‘টাকার পরিমাণ কম হলে হাতি আবার নারাজ হয়। তখন মাহুতের শব্দ আর শুঁড়ের নাড়ানাড়ির ভয়ে আরেকটু বড় নোট দিয়ে হাতিকে বিদায় করতে হয়।’
হাতির মাহুত শাওন বলেন, ‘আমার বাড়ি বরিশাল লঞ্চ ঘাটে। আমি ঢাকা থেকে আসছি। দোকানদাররা যা দেয় তাই নেই। জোর করে কারও থেকে কোনো টাকা আদায় করি না।’
হরিরামপুর থানার ওসি সৈয়দ মিজানুর ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টা আমার জানা ছিল না। এখন বিষয়টা জানলাম। ফোর্স পাঠিয়ে এর একটি স্থায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
বাজারের দোকানে দোকানে ঘুরে টাকা তুলছে এক হাতি। আর হাতির পিঠে থাকা মাহুত নানা রকমের শব্দ করে ও নির্দেশ দিয়ে হাতিকে পরিচালনা করছেন। টাকার জন্য হাতি তার শুঁড় এগিয়ে দিচ্ছে দোকানদারের দিকে। আবার কখনো মূল সড়কের যানবাহনের যাত্রীদের দিকে। কোনো দোকানদার নিজের ইচ্ছায়, আবার কেউ কেউ ভয়ে হাতির শুঁড়ে গুঁজে দিচ্ছেন টাকা। একই অবস্থা যাত্রীদের। কম টাকাতে খুশি নয় ওই হাতি আর তার মাহুত। কমপক্ষে ১০০ টাকা ছাড়া কোনোভাবেই শান্ত হয় না হাতি। ১০০ টাকা দিলেই হাতির হাত থেকে মুক্তি মেলে দোকানদার এবং পথচারীদের।
প্রতিদিন এমন ঘটনা ঘটছে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার লেছড়াগঞ্জ বাজার, কাণ্ঠাপাড়া বাজারসহ বিভিন্ন বাজারে।
সরেজমিনে বুধবার ও বৃহস্পতিবার উপজেলার লেছড়াগঞ্জ এবং কান্ঠাপাড়া বাজারে গিয়ে এ ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। ভুক্তভোগী অনেকেই হাতি দিয়ে টাকা আদায়ের এই প্রক্রিয়াকে চাঁদাবাজি হিসেবে অভিযোগ করেছেন। হাতির এমন টাকা তোলার ঘটনায় রীতিমতো বিরক্ত এলাকার লোকজন। ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও বাধ্য হয়ে টাকা দিতে হচ্ছে ওই এলাকার দোকানদার এবং পথচারীদের।
হ্যালো বাইক চালক বাদল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলার বিভিন্ন সড়কে আমাদের হ্যালো বাইক, অটো বাইকসহ বিভিন্ন যানবাহন দাঁড় করিয়ে হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি করছে এই মাহুত। টাকা কি হাতির মাহুতের বাপদাদারা কামাইছে। সকলের কাছ থেকে জোর করে টাকা আদায় করছে ওই মাহুত। এর আগে এক নারী এবং শিশু যাত্রী ভয়ে প্রস্রাব করে দিছে, তারপরও ওই নারীর কাছ থেকে জোর করে ১০০ টাকা নেওয়া হয়।’
কাণ্ঠাপাড়া বাজারে মিষ্টি দোকানদার সুফল মন্ডল বলেন, ‘টাকার পরিমাণ কম হলে হাতি আবার নারাজ হয়। তখন মাহুতের শব্দ আর শুঁড়ের নাড়ানাড়ির ভয়ে আরেকটু বড় নোট দিয়ে হাতিকে বিদায় করতে হয়।’
হাতির মাহুত শাওন বলেন, ‘আমার বাড়ি বরিশাল লঞ্চ ঘাটে। আমি ঢাকা থেকে আসছি। দোকানদাররা যা দেয় তাই নেই। জোর করে কারও থেকে কোনো টাকা আদায় করি না।’
হরিরামপুর থানার ওসি সৈয়দ মিজানুর ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টা আমার জানা ছিল না। এখন বিষয়টা জানলাম। ফোর্স পাঠিয়ে এর একটি স্থায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
গৌরনদী উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক বদিউজ্জামান মিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গৌরনদীতে কোনো গডফাদার নেই। স্বপন ভাই হয়তো আ.লীগ আমলে যেসব কুখ্যাত ব্যক্তিরা ছিল, তাঁদের প্রসঙ্গ টেনেছেন। আর কুদ্দুস ভাই হয়তো মনোকষ্ট থেকে এসব বলছেন। তবে মনোনয়ন চূড়ান্ত হলে এসব বিরোধ কেটে যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
৩ মিনিট আগেবিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান বলেছেন, অনেক কষ্টের বিনিময়ে দেশে একটি রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে। সেই পরিবেশ থেকেই গণঅভ্যুত্থান ঘটেছে। এ অভ্যুত্থানে যাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁদের অবদান অস্বীকার করার সুযোগ নেই। তাঁদের স্মরণে রাখতে হবে।
৪৪ মিনিট আগেসবচেয়ে নাজুক অবস্থায় রয়েছে মহিষখোচা থেকে বুড়িরবাজার পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ক। এটি আদিতমারী উপজেলার অর্থনৈতিক কেন্দ্র মহিষখোচাকে লালমনিরহাট–বুড়িমারী মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত করে।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিনের পুরোনো বসতি হলেও এ পথে এখনো উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। সড়কটি কাঁচা থাকায় বর্ষা এলেই পরিণত হয় কাদা-পথে। এ সময় এই পথ হয়ে কৃষিপণ্য পরিবহন, শিক্ষার্থীদের যাতায়াত কিংবা অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নেওয়া—সবই হয়ে ওঠে দুঃসাধ্য।
২ ঘণ্টা আগে