ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে যমুনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে একটি চক্রের বিরুদ্ধে। উপজেলার মুন্সিগান্দি মৌজায় এই বালু তোলার কারণে পাশের চর পয়লা গ্রাম বিলীন হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে। এ নিয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বর্ষা মৌসুমে পানি বৃদ্ধির ফলে এমনিতেই নদীভাঙন দেখা দিয়েছে। তার ওপর বালু উত্তোলনের ফলে নদীর পাড় আরও দুর্বল হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন মাঝরাত থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত ড্রেজার ব্যবহার করে বালু তোলা হচ্ছে। এটি বন্ধ করা না হলে পুরো চর পয়লা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে দুই শতাধিক পরিবার বসতভিটা হারাবে।
এ বিষয়ে এলাকাবাসীর পক্ষে চর পয়লা গ্রামের বাসিন্দা মো. সিদ্দিক মিয়া ৮ জুলাই জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। এতে বলা হয়, সরকারিভাবে যমুনার রাহাতপুরে বালু উত্তোলনের ইজারা থাকলেও সংশ্লিষ্ট চক্রটি সেটি না মেনে মুন্সিগান্দি মৌজার অংশে ড্রেজার বসিয়ে বালু তুলছে। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে দীর্ঘদিন ধরে এই কার্যক্রম চলছে।
সিদ্দিক বলেন, ‘আমাদের বাড়িঘরের একেবারে কাছ থেকে বালু তোলা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ভাঙন শুরু হয়েছে। এখনই ব্যবস্থা না নিলে পুরো গ্রাম নদীতে চলে যাবে।’
চর পয়লা গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করে জানান, বালু উত্তোলনকারী চক্রটি রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় থাকার কারণে অনেক শক্তিশালী। প্রতিবাদ জানালে চক্রের সদস্যরা ভয়ভীতি দেখান, নানাভাবে হয়রানি করেন।
এ নিয়ে কথা হলে স্থানীয় তেওতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অবগত করেছি।’
অভিযোগের ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মো. মানোয়ার হোসেন মোল্লা জানান, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট ইউএনও এবং সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে যমুনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে একটি চক্রের বিরুদ্ধে। উপজেলার মুন্সিগান্দি মৌজায় এই বালু তোলার কারণে পাশের চর পয়লা গ্রাম বিলীন হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে। এ নিয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বর্ষা মৌসুমে পানি বৃদ্ধির ফলে এমনিতেই নদীভাঙন দেখা দিয়েছে। তার ওপর বালু উত্তোলনের ফলে নদীর পাড় আরও দুর্বল হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন মাঝরাত থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত ড্রেজার ব্যবহার করে বালু তোলা হচ্ছে। এটি বন্ধ করা না হলে পুরো চর পয়লা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে দুই শতাধিক পরিবার বসতভিটা হারাবে।
এ বিষয়ে এলাকাবাসীর পক্ষে চর পয়লা গ্রামের বাসিন্দা মো. সিদ্দিক মিয়া ৮ জুলাই জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন। এতে বলা হয়, সরকারিভাবে যমুনার রাহাতপুরে বালু উত্তোলনের ইজারা থাকলেও সংশ্লিষ্ট চক্রটি সেটি না মেনে মুন্সিগান্দি মৌজার অংশে ড্রেজার বসিয়ে বালু তুলছে। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে দীর্ঘদিন ধরে এই কার্যক্রম চলছে।
সিদ্দিক বলেন, ‘আমাদের বাড়িঘরের একেবারে কাছ থেকে বালু তোলা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ভাঙন শুরু হয়েছে। এখনই ব্যবস্থা না নিলে পুরো গ্রাম নদীতে চলে যাবে।’
চর পয়লা গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করে জানান, বালু উত্তোলনকারী চক্রটি রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় থাকার কারণে অনেক শক্তিশালী। প্রতিবাদ জানালে চক্রের সদস্যরা ভয়ভীতি দেখান, নানাভাবে হয়রানি করেন।
এ নিয়ে কথা হলে স্থানীয় তেওতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অবগত করেছি।’
অভিযোগের ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মো. মানোয়ার হোসেন মোল্লা জানান, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট ইউএনও এবং সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৭০ লাখ ১২ হাজার টাকা ব্যয়ে ব্রিজটি নির্মাণ করেন পাশ্ববর্তী হাইমচর উপজেলার এক ঠিকাদার। যদিও ব্রিজের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় এক বছর আগে, এবং ঠিকাদার চূড়ান্ত বিলও গ্রহণ করে গেছেন, তবে সংযোগ সড়ক অসম্পূর্ণ থাকায় ব্রিজটি এখনও যানবাহন চলাচলের উপযোগী হয়নি।
৮ মিনিট আগেগত ১ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক আদেশে সদর হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সচালক মো. জামাল হোসেন এবং সিভিল সার্জনের চালক মো. আবু বকর ছিদ্দিককে ভোলায় বদলি করা হয়। কিন্তু তাঁদের বদলির পর সদর হাসপাতালে কোনো বিকল্প চালক না দিয়ে আদেশ কার্যকর করায় হাসপাতালের জরুরি পরিবহনসেবা সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
৩৩ মিনিট আগেসেদিনের সেই দুঃসহ স্মৃতি এখনো বয়ে বেড়ান স্বজনেরা। ছেলের ছবি বুকে নিয়ে নিরবে-নিভৃতে কাঁদেন গর্ভধারিণী মা। দিনটি এলেই শোকে বিহ্বল হয়ে পড়েন স্বজন, সহপাঠী ও শিক্ষকরা। এখন স্মৃতি বলতে শুধু ছবির সেই বাঁধানো ফ্রেম। পুত্রহারা বাবা-মা সেই ছবি নিয়ে বুক চাপড়াতে চাপড়াতে আহাজারি করেন।
৩৭ মিনিট আগে২০২০ সালে তাঁরা থাইল্যান্ড থেকে আমদানি করেন ৪০০টি রামবুটানের চারা। শুরুতে অতিরিক্ত রাসায়নিক ব্যবহারের কারণে কিছু চারা মারা গেলেও বর্তমানে বাগানে ২১২টি গাছ রয়েছে। ২০২৩ সালে এই বাগানে প্রথম ফলন আসে।
১ ঘণ্টা আগে