নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও মাদারীপুর প্রতিনিধি
পদ্মা সেতু চালুর পরেও শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌ রুট চালু থাকবে বলে জানিয়েছেন নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আজ শনিবার মাদারীপুর ঘাট থেকে ঢাকায় যাওয়ার পথে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে সাংবাদিকদের এ কথা জানান নৌ প্রতিমন্ত্রী।
সারা দেশে ফেরির চাহিদা রয়েছে জানিয়ে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আরও ১২টি নতুন ফেরি সংগ্রহ করা হচ্ছে। পদ্মা সেতু চালু হলেও শিমুলিয়া ঘাটে মানুষের চাহিদা বেড়ে যাবে। নদীকেন্দ্রিক পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠবে।’
শিমুলিয়ায় পর্যটনকেন্দ্রিক ইকো জোন গড়ে তোলা হবে জানিয়ে নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নদীকে থামিয়ে রাখা যাবে না। নদী প্রবাহমান। নদীকে ঘিরে জীবন-জীবিকা অব্যাহত থাকবে। কেউ বেকার থাকবে না।’
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে কেউ বেকার থাকবে না; বরং কর্মসংস্থান হবে। গত ১৩ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে নৌ, সড়ক, রেল ও আকাশপথে যোগাযোগব্যবস্থায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথের উন্নয়ন করা হচ্ছে।’
৩৭টি নদীবন্দর এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর উন্নয়ন, ৬ লেন ও ৪ লেনের সড়ক, আকাশপথে কানাডাসহ আন্তর্জাতিক রুটে বিমান চলাচল হচ্ছে। যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথিবীর দক্ষ প্রশাসকদের মধ্যে একজন। লিডারশিপে অন্যতম। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গর্বের পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে ঘিরে যে উৎসব হবে; দেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে তা হয়নি। ১০ লাখের বেশি মানুষের সমাবেশ ঘটবে। দেশের ১৭ কোটি মানুষের দৃষ্টি থাকবে উৎসবের দিকে।’
এর আগে আজ শনিবার সকাল ৯টার দিকে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল মাদারীপুরের শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটসহ সংশ্লিষ্ট স্থান পরিদর্শন করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীসহ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর গোলাম সাদেক, জেলা পরিষদ প্রশাসক মুনির চৌধুরী, জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন, পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল প্রমুখ।
নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ঐতিহাসিক জনসভার মূল সমন্বয়ক চিফ হুইপ মহোদয়। তিনি যেভাবে নির্দেশনা দিচ্ছেন, সেভাবেই নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় কাজ করছে। আজও চিফ হুইপ মহোদয় ঘাট ব্যবস্থাপনা দেখিয়ে দিলেন। তিন শতাধাক বড়-মাঝারি লঞ্চ এই জনসভায় আসবে। সেগুলোর ব্যবস্থাপনার বিষয়ে নির্দেশনা দিলেন।’
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেন, ‘জনসভাস্থলে ৩০ জুন পর্যন্ত বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। এর সঙ্গে সারা দেশেই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। আরও চমক থাকবে। জনসভা সফল করতে প্রতিদিনই আমাদের মন্ত্রী ও নেতৃবৃন্দ আসছেন। ১০ লাখের বেশি মানুষ জনসভায় আসবে। তাদের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে তাঁরা কাজ করছেন।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
পদ্মা সেতু চালুর পরেও শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌ রুট চালু থাকবে বলে জানিয়েছেন নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আজ শনিবার মাদারীপুর ঘাট থেকে ঢাকায় যাওয়ার পথে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে সাংবাদিকদের এ কথা জানান নৌ প্রতিমন্ত্রী।
সারা দেশে ফেরির চাহিদা রয়েছে জানিয়ে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আরও ১২টি নতুন ফেরি সংগ্রহ করা হচ্ছে। পদ্মা সেতু চালু হলেও শিমুলিয়া ঘাটে মানুষের চাহিদা বেড়ে যাবে। নদীকেন্দ্রিক পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠবে।’
শিমুলিয়ায় পর্যটনকেন্দ্রিক ইকো জোন গড়ে তোলা হবে জানিয়ে নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নদীকে থামিয়ে রাখা যাবে না। নদী প্রবাহমান। নদীকে ঘিরে জীবন-জীবিকা অব্যাহত থাকবে। কেউ বেকার থাকবে না।’
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে কেউ বেকার থাকবে না; বরং কর্মসংস্থান হবে। গত ১৩ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে নৌ, সড়ক, রেল ও আকাশপথে যোগাযোগব্যবস্থায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথের উন্নয়ন করা হচ্ছে।’
৩৭টি নদীবন্দর এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর উন্নয়ন, ৬ লেন ও ৪ লেনের সড়ক, আকাশপথে কানাডাসহ আন্তর্জাতিক রুটে বিমান চলাচল হচ্ছে। যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথিবীর দক্ষ প্রশাসকদের মধ্যে একজন। লিডারশিপে অন্যতম। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গর্বের পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে ঘিরে যে উৎসব হবে; দেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে তা হয়নি। ১০ লাখের বেশি মানুষের সমাবেশ ঘটবে। দেশের ১৭ কোটি মানুষের দৃষ্টি থাকবে উৎসবের দিকে।’
এর আগে আজ শনিবার সকাল ৯টার দিকে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল মাদারীপুরের শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটসহ সংশ্লিষ্ট স্থান পরিদর্শন করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীসহ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর গোলাম সাদেক, জেলা পরিষদ প্রশাসক মুনির চৌধুরী, জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন, পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল প্রমুখ।
নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ঐতিহাসিক জনসভার মূল সমন্বয়ক চিফ হুইপ মহোদয়। তিনি যেভাবে নির্দেশনা দিচ্ছেন, সেভাবেই নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় কাজ করছে। আজও চিফ হুইপ মহোদয় ঘাট ব্যবস্থাপনা দেখিয়ে দিলেন। তিন শতাধাক বড়-মাঝারি লঞ্চ এই জনসভায় আসবে। সেগুলোর ব্যবস্থাপনার বিষয়ে নির্দেশনা দিলেন।’
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেন, ‘জনসভাস্থলে ৩০ জুন পর্যন্ত বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। এর সঙ্গে সারা দেশেই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। আরও চমক থাকবে। জনসভা সফল করতে প্রতিদিনই আমাদের মন্ত্রী ও নেতৃবৃন্দ আসছেন। ১০ লাখের বেশি মানুষ জনসভায় আসবে। তাদের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে তাঁরা কাজ করছেন।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান ভূঁইয়া লুটুলকে গ্রেপ্তার করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ২০ মিনিটে তিনি চীন থেকে দেশে ফেরার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে শুক্রবার সকালে তাঁকে গোপালগঞ্জ সদর থানা–পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
২৪ মিনিট আগেরাতে রিয়া মনিকে কেন্দ্র করে দীর্ঘক্ষণ দুই বন্ধুর মধ্যে আলাপ হয়। এরপর তারা পৃথক বিছানায় ঘুমিয়ে পড়েন। শুক্রবার ১১টার দিকে হিরো আলমকে ঘুম থেকে ডেকে না পেয়ে তার বন্ধু উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠেন। এ সময় হিরো আলমের বালিশের পাশে ঘুমের ওষুধ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এরপরই তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
৩৮ মিনিট আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ট্রেনে কাটা পড়ে নয়ন রায় (২০) নামের মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি। আজ শুক্রবার সকালে ফুলবাড়ী রেলস্টেশন থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার উত্তরে রেলওয়ে ২০ নম্বর ব্রিজ এলাকার পাশে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগেএনসিপির বান্দরবান জেলা সমন্বয় কমিটি গঠনের পর নেতারা চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করতে যান। এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী শহিদুর রহমান সোহেল বলেন, ‘সাক্ষাতে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছিল। একপর্যায়ে চেয়ারম্যান বলেন, বান্দরবানে “জুলাই আন্দোলন” নামে কোনো আন্দোলন হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে