হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) ঢাকা
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের চরাঞ্চলের কৃষক-কৃষাণীরা ঔষধিগুণে ভরা মসলা কালোজিরা সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন। বাজারে দাম বেশি হওয়ায় কালোজিরা চাষে লাভবান হচ্ছেন অনেকে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চরাঞ্চলের লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের হরিহরদিয়া, পাটগ্রাম, গঙ্গাধর্দি, আজিমনগর ইউনিয়নের হাতিঘাটা, বসন্তপুর এলাকায় কৃষাণীরা গাছ থেকে কালোজিরা সংগ্রহ করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
আজিমনগর ইউনিয়নের হাতিঘাটা আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা বারেক আলী বলেন, ‘আমি জিরা ও কালোজিরা দুইডাই চাষ করছি। আমাগো আবহাওয়া কালোজিরা চাষের জন্য খুবই উপযোগী। তবে এবার বৃষ্টির জন্য কিছু ক্ষতি হইছে। আমি দশ পাখি জমিতে কালো জিরা চাষ করছিলাম। ৪০-৪২ মণ কালোজিরা পাইছি। কালো জিরা সাড়ে ৮ থেকে সাড়ে ৯ হাজার করে মণ বিক্রি হচ্ছে।’
লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের হরিহরদিয়া গ্রামের মিলন খা বলেন, ‘৪০ শতাংশ জমিতে সাড়ে চার মনের মতো কালোজিরা পেয়েছি। খরচ হইছে ১৪ হাজারের মতো। প্রতিমণ নয় হাজারের মতো দাম যাচ্ছে। এ বছর প্রথমবারের মতো চাষে ফলন খারাপ হয়নি। সামনে বছর আরও বেশি জমিতে কালোজিরা চাষ করমু।’
গৃহবধূ চায় না বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী দুই পাখি জমিতে কালোজিরা চাষ করেছেন। স্বামী জিরা গাছ ছড়ায় দেয়, ফল বের করে দেয়। আমি রোদে দিই, ঝাইরা কালোজিরা থেকে ময়লা বের করি।’
হরিরামপুর কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল গাফফার জানান, এবার হরিরামপুরে ১৯ হেক্টর জমিতে কালো জিরা চাষ হয়েছে। কম খরচে বেশি মুনাফা লাভের জন্য বিভিন্ন সময়ে কৃষকদের মসলা জাতীয় ফসল চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। চরাঞ্চলে কালো জিরার পাশাপাশি এবার জিরাও চাষ হয়। এ বছর চরাঞ্চলে কৃষকেরা ব্যাপক হারে কালোজিরা চাষ করেছেন। আগামী দিনে এই কালোজিরা কালো সোনা নামে চিহ্নিত হবে।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের চরাঞ্চলের কৃষক-কৃষাণীরা ঔষধিগুণে ভরা মসলা কালোজিরা সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন। বাজারে দাম বেশি হওয়ায় কালোজিরা চাষে লাভবান হচ্ছেন অনেকে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চরাঞ্চলের লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের হরিহরদিয়া, পাটগ্রাম, গঙ্গাধর্দি, আজিমনগর ইউনিয়নের হাতিঘাটা, বসন্তপুর এলাকায় কৃষাণীরা গাছ থেকে কালোজিরা সংগ্রহ করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
আজিমনগর ইউনিয়নের হাতিঘাটা আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা বারেক আলী বলেন, ‘আমি জিরা ও কালোজিরা দুইডাই চাষ করছি। আমাগো আবহাওয়া কালোজিরা চাষের জন্য খুবই উপযোগী। তবে এবার বৃষ্টির জন্য কিছু ক্ষতি হইছে। আমি দশ পাখি জমিতে কালো জিরা চাষ করছিলাম। ৪০-৪২ মণ কালোজিরা পাইছি। কালো জিরা সাড়ে ৮ থেকে সাড়ে ৯ হাজার করে মণ বিক্রি হচ্ছে।’
লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের হরিহরদিয়া গ্রামের মিলন খা বলেন, ‘৪০ শতাংশ জমিতে সাড়ে চার মনের মতো কালোজিরা পেয়েছি। খরচ হইছে ১৪ হাজারের মতো। প্রতিমণ নয় হাজারের মতো দাম যাচ্ছে। এ বছর প্রথমবারের মতো চাষে ফলন খারাপ হয়নি। সামনে বছর আরও বেশি জমিতে কালোজিরা চাষ করমু।’
গৃহবধূ চায় না বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী দুই পাখি জমিতে কালোজিরা চাষ করেছেন। স্বামী জিরা গাছ ছড়ায় দেয়, ফল বের করে দেয়। আমি রোদে দিই, ঝাইরা কালোজিরা থেকে ময়লা বের করি।’
হরিরামপুর কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল গাফফার জানান, এবার হরিরামপুরে ১৯ হেক্টর জমিতে কালো জিরা চাষ হয়েছে। কম খরচে বেশি মুনাফা লাভের জন্য বিভিন্ন সময়ে কৃষকদের মসলা জাতীয় ফসল চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। চরাঞ্চলে কালো জিরার পাশাপাশি এবার জিরাও চাষ হয়। এ বছর চরাঞ্চলে কৃষকেরা ব্যাপক হারে কালোজিরা চাষ করেছেন। আগামী দিনে এই কালোজিরা কালো সোনা নামে চিহ্নিত হবে।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৪ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৪ ঘণ্টা আগে