নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আদেশ বাস্তবায়ন না করায় কক্সবাজারের জেলা প্রশাসককে ভর্ৎসনা করেছেন হাইকোর্ট। আদালত ডিসির উদ্দেশে বলেছেন, ‘সমুদ্র সৈকত এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সৌন্দর্য রক্ষায় আপনার পারফরমেন্স শুধু জিরো নয়, নেগেটিভও। বারবার বলার পরও আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করেননি। আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন না করলে আপনার ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে। এই ঝুঁকিতে যাবেন না। সারা পৃথিবী এই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের দিকে তাকিয়ে আছে। একে আমরা ইউটিলাইজ করতে পারছি না। কক্সবাজারের সৌন্দর্য রক্ষায় ভূমিকা রাখুন। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করুন, সুন্দর ব্যবস্থাপনা করুন। মানুষ আপনাকে মনে রাখবে। আদালতের আদেশ না মানার কোনো সুযোগ নেই।’
আদালত অবমাননার অভিযোগে তলবের প্রেক্ষিতে আজ বুধবার কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মামুনুর রশিদ হাজির হলে বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের বেঞ্চ এসব কথা বলেন। ডিসি আদালতকে বলেন, ‘আমি কিছু অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছি। এখন আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করব।’
আদালত বলেন, ‘শুধু করব বললেই হবে না, আপনাকে করতেই হবে। আদালতের আদেশ না মানলে আপনার ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে।’ শুনানি শেষে আদালত তাকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেন। এ ছাড়া অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে আগামী ৯ নভেম্বরের মধ্যে ডিসিকে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দেন আদালত।
কক্সবাজারের ডিসির পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোমতাজ উদ্দিন ফকির ও রিট আবেদনের পক্ষে মনজিল মোরসেদ শুনানি করেন। ডিসির আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে হাইকোর্ট বলেন, আমরা কখনও ঢালাওভাবে কারও বিরুদ্ধে কনটেম্পট (আদালত অবমাননা) করি না। তাকে (ডিসি) অনেকবার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতের মনোভাব জানিয়েছেন। এরপরও তিনি আদেশ মানেননি। এই কারণে তাকে তলব করেছি।
উচ্চ আদালতের নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করার অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ অনুযায়ী বুধবার সকালে হাইকোর্টে হাজির হন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মামুনুর রশিদ। আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন না হওয়ায় তিনি লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনাও করেন। এর আগে গত ২৫ আগস্ট আদালত অবমাননার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ডিসিকে তলব করেন।
মনজিল মোরসেদ সাংবাদিকদের বলেন, ডেপুটি কমিশনার আদালতে হাজির হয়ে বলেছেন, তারা চার শর বেশি স্থাপনা উচ্ছেদ করেছেন। কিছু স্থাপনার মালিক আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে আবেদন করে বলেছিল, তারা নিজেরা ৩১ অক্টোবরের মধ্যে অপসারণ করে নেবে। যার কারণে সেগুলো উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়নি। এখন এসব স্থাপনা উচ্ছেদ করে ৯ নভেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
আদেশ বাস্তবায়ন না করায় কক্সবাজারের জেলা প্রশাসককে ভর্ৎসনা করেছেন হাইকোর্ট। আদালত ডিসির উদ্দেশে বলেছেন, ‘সমুদ্র সৈকত এলাকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সৌন্দর্য রক্ষায় আপনার পারফরমেন্স শুধু জিরো নয়, নেগেটিভও। বারবার বলার পরও আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করেননি। আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন না করলে আপনার ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে। এই ঝুঁকিতে যাবেন না। সারা পৃথিবী এই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের দিকে তাকিয়ে আছে। একে আমরা ইউটিলাইজ করতে পারছি না। কক্সবাজারের সৌন্দর্য রক্ষায় ভূমিকা রাখুন। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করুন, সুন্দর ব্যবস্থাপনা করুন। মানুষ আপনাকে মনে রাখবে। আদালতের আদেশ না মানার কোনো সুযোগ নেই।’
আদালত অবমাননার অভিযোগে তলবের প্রেক্ষিতে আজ বুধবার কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মামুনুর রশিদ হাজির হলে বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের বেঞ্চ এসব কথা বলেন। ডিসি আদালতকে বলেন, ‘আমি কিছু অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছি। এখন আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করব।’
আদালত বলেন, ‘শুধু করব বললেই হবে না, আপনাকে করতেই হবে। আদালতের আদেশ না মানলে আপনার ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে।’ শুনানি শেষে আদালত তাকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেন। এ ছাড়া অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে আগামী ৯ নভেম্বরের মধ্যে ডিসিকে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দেন আদালত।
কক্সবাজারের ডিসির পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোমতাজ উদ্দিন ফকির ও রিট আবেদনের পক্ষে মনজিল মোরসেদ শুনানি করেন। ডিসির আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে হাইকোর্ট বলেন, আমরা কখনও ঢালাওভাবে কারও বিরুদ্ধে কনটেম্পট (আদালত অবমাননা) করি না। তাকে (ডিসি) অনেকবার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতের মনোভাব জানিয়েছেন। এরপরও তিনি আদেশ মানেননি। এই কারণে তাকে তলব করেছি।
উচ্চ আদালতের নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করার অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ অনুযায়ী বুধবার সকালে হাইকোর্টে হাজির হন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মামুনুর রশিদ। আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন না হওয়ায় তিনি লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনাও করেন। এর আগে গত ২৫ আগস্ট আদালত অবমাননার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ডিসিকে তলব করেন।
মনজিল মোরসেদ সাংবাদিকদের বলেন, ডেপুটি কমিশনার আদালতে হাজির হয়ে বলেছেন, তারা চার শর বেশি স্থাপনা উচ্ছেদ করেছেন। কিছু স্থাপনার মালিক আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে আবেদন করে বলেছিল, তারা নিজেরা ৩১ অক্টোবরের মধ্যে অপসারণ করে নেবে। যার কারণে সেগুলো উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়নি। এখন এসব স্থাপনা উচ্ছেদ করে ৯ নভেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এ ছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
১ মিনিট আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
৩৯ মিনিট আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
৪৪ মিনিট আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগে