নিজস্ব প্রতিবেদক
আসছে বৈশাখ। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে শুরু হয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রস্তুতি। করোনা মহামারির কারণে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ। তাই শিক্ষক–শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর চারুকলার চেনা দৃশ্যটি নেই। চারুকলা অনুষদের জয়নুল গ্যালারি–১–এর ভেতরে অনেকটা নিভৃতেই চলছে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন। বাইরে দেয়ালচিত্রের জন্য গেলবারের চিত্রকর্ম মুছে প্রস্তুত করা হলেও এখনও রঙের কোনো আঁচড় পড়েনি।
চরুকলার গেট দিয়ে ঢোকার সময়ই চোখ চলে গেল বাইরের সাদা দেয়ালের দিকে। লোক মোটিফে রাঙানো এই চেনা দেয়ালই যেন পরিবর্তিত পরিস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিল। প্রতিবারই বৈশাখের আগে আগে আগেরবারের দেয়ালচিত্র মুছে নতুন দেয়ালচিত্রের জন্য একে প্রস্তুত করা হয়। কিন্তু এই অবস্থাটি থাকে খুবই অল্প সময়ের জন্য। এবার আরও আগেই আগের চিত্র মোছা হলেও এখনো পড়েনি সেখানে কোনো তুলির আঁচড়। চারুকলা অনুষদের এককালের প্রশস্ত সড়কের উপর দৃষ্টি আটকে দেওয়া মেট্রোরেলের কাঠামোগুলো যখন সঙ্গত হলো, তখন তা সত্যিকার অর্থেই বিষাদের আবহ তৈরি করে।
একদিকে করোনা পরিস্থিতি, অন্যদিকে উন্নয়নের দেয়াল। এ দুইয়ের মাঝেই যেন আটকে পড়েছে তাবৎ মঙ্গলাকাঙ্ক্ষা। সে যাই হোক, করোনা পরিস্থিতির কারণে এবার মঙ্গল শোভাযাত্রা হবে সীমিত পরিসরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও অংশগ্রহণ এবার নেই বললেই চলে। আয়োজনের প্রথম দিন গতকাল মঙ্গলবার দেয়ালচিত্রের কোনো কাজ না হলেও মুখোশ তৈরির কাজ করেছেন অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকেরা। আজ বুধবারও জয়নুল গ্যালারির ভেতরে বেশ কয়েকজন শিক্ষককে দেখা গেল মুখোশ তৈরির কাজ করতে।
গ্যালারির ভেতরে কাজে ব্যস্ত শিক্ষকদের সঙ্গে কথা হলো। সিরামিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. রবিউল ইসলাম বললেন, ‘এবার শোভাযাত্রা পরিভ্রমণ করবে না। স্থির থাকবে। মঙ্গল শোভাযাত্রাকে অব্যাহত রাখা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে সীমিত পরিসরেই এ শোভাযাত্রা করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ হিসেবে একশটি মুখোশ তৈরি করা হচ্ছে। শিক্ষক–শিক্ষার্থী মিলিয়ে শতজন শত মুখোশ পরে চারুকলার ভেতরেই অবস্থান করবেন। এবার বড় কোনো কাঠামো হচ্ছে না। এই মুখোশগুলো থাকবে।’
এবার অবশ্য প্রচলিত উপাদানগুলোর বদলে নতুন উপাদান দিয়ে মুখোশ তৈরি করা হচ্ছে। গত বছর করোনা পরিস্থিতিতে দেশে যখন জরুরি সুরক্ষা সরঞ্জাম ফেসশিল্ডের অভাব দেখা দিল, তখন চারুকলার শিক্ষকেরা চাঁদা তুলে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম কিনে ফেসশিল্ড তৈরি করে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালের চিকিৎসকদের মধ্যে তা বিতরণ করেছেন। সেই ফেসশিল্ড তৈরির সরঞ্জাম স্বচ্ছ প্লাস্টিকের উপরই এবার মুখোশ আঁকার কাজ করছেন শিক্ষকেরা। সঙ্গে থাকছে গেলবারের প্রচলিত পন্থায় তৈরি বড় মুখোশগুলোও। থাকছে কাগজের তৈরি কাঠামো ও মুকুট।
মুখোশ তৈরির উপাদান হিসেবে ফেসশিল্ডের উপাদানকে বেছে নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে প্রাচ্যকলা অনুষদের সহকারী অধ্যাপক দীপ্তি দত্ত বললেন, ‘গেলবার সুরক্ষা উপাদান হিসেবে ফেসশিল্ড তৈরির জন্য এগুলো আনা হয়েছিল। এবার এই একই উপাদানকে মুখোশ তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে একটি বার্তা থাকবে যে, করোনার এই সময়ে এই সুরক্ষানীতি যেন আমরা সবাই মেনে চলি।’
মুখোশসহ প্রয়োজনীয় অন্য উপাদানগুলো তৈরিতে ব্যস্ত শিক্ষকদের মধ্যেই হঠাৎ করে গ্যালারিতে এসে ঢুকলেন ড্রয়িং অ্যান্ড পেইন্টিং বিভাগের অধ্যাপক শিশির ভট্টাচার্য। এসেই সবাইকে তাগাদা দিতে শুরু করলেন। স্মরণ করিয়ে দিতে থাকলেন, সময় একেবারেই নেই। কে কী করেছে বা করছে তারও খোঁজ নিতে থাকলেন। গ্যালারির দেয়ালের সঙ্গে হেলান দিয়ে রাখা গেলবারের মুখোশগুলো দেখিয়ে সেগুলো সাজিয়ে রাখার জন্য নির্দেশ দিলেন এক ছাত্রকে।
এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন অনেকগুলো দিক থেকেই অন্যবারের চেয়ে আলাদা। এবারই প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রার পোস্টার নির্বাচন করা হয়েছে কর্মশালার মাধ্যমে। এই কর্মশালাও আবার হয়েছে চারুকলার বাইরে। এশিয়াটিক সোসাইটিতে হওয়া সেই কর্মশালায় অংশ নিয়েছিলেন ২৫ জন। ১৯৮৯ সালে ঢাকায় প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রার পোস্টার ডিজাইনার শিল্পী তরুণ ঘোষের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এই কর্মশালা থেকে শিল্পী মো. আনিসুজ্জামান সোহেলের করা পোস্টার চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়। সীমিত পরিসরে অনুষ্ঠেয় এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার স্লোগান ঠিক করা হয়েছে—‘কাল ভয়ঙ্করের বেশে এবার ঐ আসে সুন্দর।’ এই সুন্দরকে বরণের জন্য আগের জমকালো আয়োজন নেই। বিশেষত শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতি এক ভীষণ শূন্যতার আবহ তৈরি করে রেখেছে।
রবিউল ইসলাম জানালেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বলে শিক্ষার্থীদের ডাকছি না এখনো। এখানে এখন পর্যন্ত দুজন শিক্ষার্থী যুক্ত হয়েছে। দেয়ালের কাজে আরও কয়েকজন থাকবে। আপাতত কাউকে ডাকছি না। তবে প্রয়োজন হলে পরে ডাকা হবে।’
আসছে বৈশাখ। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে শুরু হয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রস্তুতি। করোনা মহামারির কারণে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ। তাই শিক্ষক–শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর চারুকলার চেনা দৃশ্যটি নেই। চারুকলা অনুষদের জয়নুল গ্যালারি–১–এর ভেতরে অনেকটা নিভৃতেই চলছে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন। বাইরে দেয়ালচিত্রের জন্য গেলবারের চিত্রকর্ম মুছে প্রস্তুত করা হলেও এখনও রঙের কোনো আঁচড় পড়েনি।
চরুকলার গেট দিয়ে ঢোকার সময়ই চোখ চলে গেল বাইরের সাদা দেয়ালের দিকে। লোক মোটিফে রাঙানো এই চেনা দেয়ালই যেন পরিবর্তিত পরিস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিল। প্রতিবারই বৈশাখের আগে আগে আগেরবারের দেয়ালচিত্র মুছে নতুন দেয়ালচিত্রের জন্য একে প্রস্তুত করা হয়। কিন্তু এই অবস্থাটি থাকে খুবই অল্প সময়ের জন্য। এবার আরও আগেই আগের চিত্র মোছা হলেও এখনো পড়েনি সেখানে কোনো তুলির আঁচড়। চারুকলা অনুষদের এককালের প্রশস্ত সড়কের উপর দৃষ্টি আটকে দেওয়া মেট্রোরেলের কাঠামোগুলো যখন সঙ্গত হলো, তখন তা সত্যিকার অর্থেই বিষাদের আবহ তৈরি করে।
একদিকে করোনা পরিস্থিতি, অন্যদিকে উন্নয়নের দেয়াল। এ দুইয়ের মাঝেই যেন আটকে পড়েছে তাবৎ মঙ্গলাকাঙ্ক্ষা। সে যাই হোক, করোনা পরিস্থিতির কারণে এবার মঙ্গল শোভাযাত্রা হবে সীমিত পরিসরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও অংশগ্রহণ এবার নেই বললেই চলে। আয়োজনের প্রথম দিন গতকাল মঙ্গলবার দেয়ালচিত্রের কোনো কাজ না হলেও মুখোশ তৈরির কাজ করেছেন অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকেরা। আজ বুধবারও জয়নুল গ্যালারির ভেতরে বেশ কয়েকজন শিক্ষককে দেখা গেল মুখোশ তৈরির কাজ করতে।
গ্যালারির ভেতরে কাজে ব্যস্ত শিক্ষকদের সঙ্গে কথা হলো। সিরামিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. রবিউল ইসলাম বললেন, ‘এবার শোভাযাত্রা পরিভ্রমণ করবে না। স্থির থাকবে। মঙ্গল শোভাযাত্রাকে অব্যাহত রাখা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে সীমিত পরিসরেই এ শোভাযাত্রা করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ হিসেবে একশটি মুখোশ তৈরি করা হচ্ছে। শিক্ষক–শিক্ষার্থী মিলিয়ে শতজন শত মুখোশ পরে চারুকলার ভেতরেই অবস্থান করবেন। এবার বড় কোনো কাঠামো হচ্ছে না। এই মুখোশগুলো থাকবে।’
এবার অবশ্য প্রচলিত উপাদানগুলোর বদলে নতুন উপাদান দিয়ে মুখোশ তৈরি করা হচ্ছে। গত বছর করোনা পরিস্থিতিতে দেশে যখন জরুরি সুরক্ষা সরঞ্জাম ফেসশিল্ডের অভাব দেখা দিল, তখন চারুকলার শিক্ষকেরা চাঁদা তুলে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম কিনে ফেসশিল্ড তৈরি করে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালের চিকিৎসকদের মধ্যে তা বিতরণ করেছেন। সেই ফেসশিল্ড তৈরির সরঞ্জাম স্বচ্ছ প্লাস্টিকের উপরই এবার মুখোশ আঁকার কাজ করছেন শিক্ষকেরা। সঙ্গে থাকছে গেলবারের প্রচলিত পন্থায় তৈরি বড় মুখোশগুলোও। থাকছে কাগজের তৈরি কাঠামো ও মুকুট।
মুখোশ তৈরির উপাদান হিসেবে ফেসশিল্ডের উপাদানকে বেছে নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে প্রাচ্যকলা অনুষদের সহকারী অধ্যাপক দীপ্তি দত্ত বললেন, ‘গেলবার সুরক্ষা উপাদান হিসেবে ফেসশিল্ড তৈরির জন্য এগুলো আনা হয়েছিল। এবার এই একই উপাদানকে মুখোশ তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে একটি বার্তা থাকবে যে, করোনার এই সময়ে এই সুরক্ষানীতি যেন আমরা সবাই মেনে চলি।’
মুখোশসহ প্রয়োজনীয় অন্য উপাদানগুলো তৈরিতে ব্যস্ত শিক্ষকদের মধ্যেই হঠাৎ করে গ্যালারিতে এসে ঢুকলেন ড্রয়িং অ্যান্ড পেইন্টিং বিভাগের অধ্যাপক শিশির ভট্টাচার্য। এসেই সবাইকে তাগাদা দিতে শুরু করলেন। স্মরণ করিয়ে দিতে থাকলেন, সময় একেবারেই নেই। কে কী করেছে বা করছে তারও খোঁজ নিতে থাকলেন। গ্যালারির দেয়ালের সঙ্গে হেলান দিয়ে রাখা গেলবারের মুখোশগুলো দেখিয়ে সেগুলো সাজিয়ে রাখার জন্য নির্দেশ দিলেন এক ছাত্রকে।
এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন অনেকগুলো দিক থেকেই অন্যবারের চেয়ে আলাদা। এবারই প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রার পোস্টার নির্বাচন করা হয়েছে কর্মশালার মাধ্যমে। এই কর্মশালাও আবার হয়েছে চারুকলার বাইরে। এশিয়াটিক সোসাইটিতে হওয়া সেই কর্মশালায় অংশ নিয়েছিলেন ২৫ জন। ১৯৮৯ সালে ঢাকায় প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রার পোস্টার ডিজাইনার শিল্পী তরুণ ঘোষের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এই কর্মশালা থেকে শিল্পী মো. আনিসুজ্জামান সোহেলের করা পোস্টার চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়। সীমিত পরিসরে অনুষ্ঠেয় এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার স্লোগান ঠিক করা হয়েছে—‘কাল ভয়ঙ্করের বেশে এবার ঐ আসে সুন্দর।’ এই সুন্দরকে বরণের জন্য আগের জমকালো আয়োজন নেই। বিশেষত শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতি এক ভীষণ শূন্যতার আবহ তৈরি করে রেখেছে।
রবিউল ইসলাম জানালেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বলে শিক্ষার্থীদের ডাকছি না এখনো। এখানে এখন পর্যন্ত দুজন শিক্ষার্থী যুক্ত হয়েছে। দেয়ালের কাজে আরও কয়েকজন থাকবে। আপাতত কাউকে ডাকছি না। তবে প্রয়োজন হলে পরে ডাকা হবে।’
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে