নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাংবাদিক সংগঠনের নেতাদের সব কথা তাদের আগে প্রধানমন্ত্রীই বলে দেন বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আজ রোববার দুপুরে ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের (ডিএসইসি) বার্ষিক সাধারণ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সংবাদকর্মীরা দেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিকদের জন্য নানান সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করেছেন। সাংবাদিক সংগঠনের নেতা যারা আছেন, তারা এখন অলংকারের মতো হয়ে গেছেন। কারণ তাদের সব কথা তাদের আগে প্রধানমন্ত্রীই বলে দেন।’
নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের কথা বলা হয়, আরও নানান সমালোচনা করা হয়। কিন্তু অষ্টম ও নবম ওয়েজবোর্ড ঘোষণা করা হয়েছে। সেগুলো বাস্তবায়নের কথা বলা হয় না। একটা রাষ্ট্র সুশৃঙ্খলভাবে চলতে হলে আইনের ভিত্তিতেই চলতে হবে। দেশে কোনো অপরাধী আইনের বাইরে থাকবে না।’
একজন সাব-এডিটর তার মেধা কাজে লাগিয়ে পাঠকদের সামনে সংবাদ উপস্থাপন করেন জানিয়ে খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘তারা সারা দিন-সারা রাত কাজ করে, পরিবারেও অনেকে সময় দিতে পারেন না। বাইরে সংগঠন গোছানোর সুযোগ তাদের কম। তাই সবাইকে আহ্বান জানাই, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সংগঠিত হয়ে হলেও দেশের গণমাধ্যম গঠনে আপনারা কাজ করবেন।’
মুক্তিযুদ্ধের সময় সংবাদকর্মীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন জানিয়ে নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পাকিস্তানি বাহিনীর নির্যাতন ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরোধের খবর সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধকে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয়। কিন্তু বিগত ৫০ বছরেও আমরা সংবাদকর্মীদের যথাযথ স্থান ও মর্যাদা দিতে পারিনি।’
স্বাধীনতার পর গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পর গণমাধ্যম গঠনে চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু তাঁকে হত্যা করা হল। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আর কেউ পত্রিকায় বঙ্গবন্ধু শব্দটাই লিখতে পারেনি। বন্দুকের নলের কাছে তারা জিম্মি হয়ে পড়েছিল। আমরা সত্য থেকে সরে গিয়েছিলাম।’
বার্ষিক সাধারণ সভার আলোচনায় সংগঠনের সভাপতি মামুন ফরাজীর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব দীপ আজাদ প্রমুখ।
সাংবাদিক সংগঠনের নেতাদের সব কথা তাদের আগে প্রধানমন্ত্রীই বলে দেন বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আজ রোববার দুপুরে ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের (ডিএসইসি) বার্ষিক সাধারণ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সংবাদকর্মীরা দেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিকদের জন্য নানান সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করেছেন। সাংবাদিক সংগঠনের নেতা যারা আছেন, তারা এখন অলংকারের মতো হয়ে গেছেন। কারণ তাদের সব কথা তাদের আগে প্রধানমন্ত্রীই বলে দেন।’
নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের কথা বলা হয়, আরও নানান সমালোচনা করা হয়। কিন্তু অষ্টম ও নবম ওয়েজবোর্ড ঘোষণা করা হয়েছে। সেগুলো বাস্তবায়নের কথা বলা হয় না। একটা রাষ্ট্র সুশৃঙ্খলভাবে চলতে হলে আইনের ভিত্তিতেই চলতে হবে। দেশে কোনো অপরাধী আইনের বাইরে থাকবে না।’
একজন সাব-এডিটর তার মেধা কাজে লাগিয়ে পাঠকদের সামনে সংবাদ উপস্থাপন করেন জানিয়ে খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘তারা সারা দিন-সারা রাত কাজ করে, পরিবারেও অনেকে সময় দিতে পারেন না। বাইরে সংগঠন গোছানোর সুযোগ তাদের কম। তাই সবাইকে আহ্বান জানাই, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সংগঠিত হয়ে হলেও দেশের গণমাধ্যম গঠনে আপনারা কাজ করবেন।’
মুক্তিযুদ্ধের সময় সংবাদকর্মীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন জানিয়ে নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পাকিস্তানি বাহিনীর নির্যাতন ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরোধের খবর সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধকে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয়। কিন্তু বিগত ৫০ বছরেও আমরা সংবাদকর্মীদের যথাযথ স্থান ও মর্যাদা দিতে পারিনি।’
স্বাধীনতার পর গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পর গণমাধ্যম গঠনে চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু তাঁকে হত্যা করা হল। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আর কেউ পত্রিকায় বঙ্গবন্ধু শব্দটাই লিখতে পারেনি। বন্দুকের নলের কাছে তারা জিম্মি হয়ে পড়েছিল। আমরা সত্য থেকে সরে গিয়েছিলাম।’
বার্ষিক সাধারণ সভার আলোচনায় সংগঠনের সভাপতি মামুন ফরাজীর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব দীপ আজাদ প্রমুখ।
কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার জয়সিদ্ধি ইউনিয়নের আলগাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা, তিন হাজার মানুষের ‘শেষ ঠিকানার কারিগর’ সেই মো. মনু মিয়া (৬৭) আর নেই। শনিবার (২৮ জুন) সকাল ১০টায় নিজ বাড়িতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
৩ মিনিট আগেনোয়াখালীর চাটখিল উপজেলায় ৬ষ্ঠ শ্রেণির এক মাদ্রাসাছাত্রীকে (১১) ধর্ষণের অভিযোগে সাখাওয়াত উল্লাহ (৩৮) নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষককে পিটুনি দিয়ে যৌথবাহিনীর হাতে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা।
১১ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের রৌমারীতে ভারতীয় সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি হলহলিয়া নদীতে অজ্ঞাত এক নারীর অর্ধগলিত লাশ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার (২৭ জুন) রাত ৮টার দিকে উপজেলার দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের পূর্ব ইটালুকান্দা এলাকার সীমান্তঘেঁষা হলহলিয়া নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
২১ মিনিট আগেআমরা শাহজাদপুরের বাস মালিক শ্রমিকদের অন্যায় ও অনিয়মের কথা জানিয়ে এর স্থায়ী সমাধান চাই। তৎক্ষনাৎ না হলেও দ্রুতই এর স্থায়ী সমাধান করা হবে, এমন আশ্বাসে আজ শনিবার সকাল ৬টায় আমরা বাস ছেড়েছি। স্বাভাবিকভাবেই বাসগুলো যাচ্ছে, এখনো পর্যন্ত কোনো সমস্যা হয়নি। তবে অবশ্যই এর একটি সুষ্ঠু সমাধান হতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে