নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতা আমরা কোনোভাবেই ক্ষুণ্ন হতে দেব না। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সব সময় অক্ষুণ্ন থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে আজ শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, ‘এটি সমাধান করার জন্য আমরা সচেষ্ট। বার ও বেঞ্চ একটি সংসারের মতো। এ রকম ঘটনা ঘটা অস্বাভাবিক কিছু না। তবে এটা আমাদের কাম্য নয়। যারা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তারাই এর সমাধান করবেন বলে আমার বিশ্বাস।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুই বিচারক থেকে যাবেন কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধান বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টের জিএ কমিটি বিচারকদের বদলি করেন। তাই এই বিষয়ে আমি কিছু বলব না।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা আমরা কোনোভাবেই ক্ষুণ্ন হতে দেব না। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সব সময় অক্ষুণ্ন থাকবে। কারও চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না।’
এর আগে অতিরিক্ত জেলা জজদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আইনমন্ত্রী বলেন, ‘কারও দাবির মুখে কোনো বিচারককে বদলি করা হবে না। এতে ন্যায়বিচার ব্যাহত হবে। বিচারকের প্রতি সম্মানটা স্বাভাবিকভাবে আসা উচিত। বার ও বেঞ্চের ভালো সম্পর্ক ছাড়া সাধারণ মানুষ ন্যায় বিচার পায় না। সম্প্রতি বার ও বেঞ্চের মধ্যে কিছুটা অসহিষ্ণুতা লক্ষ্য করছি, এটা কাম্য নয়। বিচারকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করলে আইনজীবী ক্ষতিগ্রস্ত না হলেও তার ক্লায়েন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হন। এটা আইনজীবীদের মাথায় রাখতে হবে।’ সমস্যা সমাধানে বিচারকদের বড় ভাইয়ের ভূমিকা পালন করতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ন্যায়বিচার—খাদ্য ও বস্ত্রের মতোই জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য। খাদ্য ছাড়া যেমন জীবন বেঁচে থাকতে পারে না, বস্ত্র ছাড়া যেমন মানুষ জনসম্মুখে বের হতে পারে না, তেমনি ন্যায়বিচার ছাড়া মানুষ সমাজে শান্তিতে বসবাস করতে পারে না। ন্যায়বিচারের অনুপস্থিতিতে সমাজে বিশৃঙ্খলা, সামাজিক অস্থিরতা দেখা দেয়। অস্থিতিশীল সমাজ মানেই অস্থিতিশীল রাষ্ট্র। এরূপ রাষ্ট্রের সঙ্গে বিদেশি রাষ্ট্রসমূহ বন্ধুত্ব করতে অনীহা দেখায়, বিনিয়োগ করতে ভয় পায়। পরিণতিতে ওই রাষ্ট্র বিশ্ব সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, উন্নয়ন বিঘ্নিত হয়। কোনো দেশে সামাজিক শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা ও শক্তিশালী আর্থসামাজিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হলে বিচার যথাসম্ভব দ্রুতগতিতে হওয়া এবং ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক।’
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানার সভাপতিত্ব অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) শেখ আশফাকুর রহমান বক্তব্য দেন।
বিচার বিভাগের স্বাধীনতা আমরা কোনোভাবেই ক্ষুণ্ন হতে দেব না। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সব সময় অক্ষুণ্ন থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে আজ শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, ‘এটি সমাধান করার জন্য আমরা সচেষ্ট। বার ও বেঞ্চ একটি সংসারের মতো। এ রকম ঘটনা ঘটা অস্বাভাবিক কিছু না। তবে এটা আমাদের কাম্য নয়। যারা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তারাই এর সমাধান করবেন বলে আমার বিশ্বাস।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুই বিচারক থেকে যাবেন কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধান বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টের জিএ কমিটি বিচারকদের বদলি করেন। তাই এই বিষয়ে আমি কিছু বলব না।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা আমরা কোনোভাবেই ক্ষুণ্ন হতে দেব না। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সব সময় অক্ষুণ্ন থাকবে। কারও চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না।’
এর আগে অতিরিক্ত জেলা জজদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আইনমন্ত্রী বলেন, ‘কারও দাবির মুখে কোনো বিচারককে বদলি করা হবে না। এতে ন্যায়বিচার ব্যাহত হবে। বিচারকের প্রতি সম্মানটা স্বাভাবিকভাবে আসা উচিত। বার ও বেঞ্চের ভালো সম্পর্ক ছাড়া সাধারণ মানুষ ন্যায় বিচার পায় না। সম্প্রতি বার ও বেঞ্চের মধ্যে কিছুটা অসহিষ্ণুতা লক্ষ্য করছি, এটা কাম্য নয়। বিচারকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করলে আইনজীবী ক্ষতিগ্রস্ত না হলেও তার ক্লায়েন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হন। এটা আইনজীবীদের মাথায় রাখতে হবে।’ সমস্যা সমাধানে বিচারকদের বড় ভাইয়ের ভূমিকা পালন করতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ন্যায়বিচার—খাদ্য ও বস্ত্রের মতোই জীবনধারণের জন্য অপরিহার্য। খাদ্য ছাড়া যেমন জীবন বেঁচে থাকতে পারে না, বস্ত্র ছাড়া যেমন মানুষ জনসম্মুখে বের হতে পারে না, তেমনি ন্যায়বিচার ছাড়া মানুষ সমাজে শান্তিতে বসবাস করতে পারে না। ন্যায়বিচারের অনুপস্থিতিতে সমাজে বিশৃঙ্খলা, সামাজিক অস্থিরতা দেখা দেয়। অস্থিতিশীল সমাজ মানেই অস্থিতিশীল রাষ্ট্র। এরূপ রাষ্ট্রের সঙ্গে বিদেশি রাষ্ট্রসমূহ বন্ধুত্ব করতে অনীহা দেখায়, বিনিয়োগ করতে ভয় পায়। পরিণতিতে ওই রাষ্ট্র বিশ্ব সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, উন্নয়ন বিঘ্নিত হয়। কোনো দেশে সামাজিক শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা ও শক্তিশালী আর্থসামাজিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হলে বিচার যথাসম্ভব দ্রুতগতিতে হওয়া এবং ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক।’
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানার সভাপতিত্ব অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) শেখ আশফাকুর রহমান বক্তব্য দেন।
চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। পতেঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মুহাম্মদ সুলতান আহসান উদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২৪ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে কেমিক্যাল গোডাউন ও পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত ১৬ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়।
২৫ মিনিট আগেআইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে বরগুনার বেতাগী উপজেলার চান্দখালীর আল্লাহু চত্বর এলাকায় যৌথ বাহিনী চেকপোস্ট পরিচালনা করেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর পর্যন্ত এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জুম্মান খান।
৩৫ মিনিট আগেপটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কাছিপাড়া ইউনিয়নের উত্তর পাকডাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী নাহিদের (৭) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে