নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফিলিস্তিনের গাজা, ভারত এবং রোহিঙ্গাসহ সারা বিশ্বের নিপীড়িত মুসলিমের পক্ষে সংহতি জানাতে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবকে কেন্দ্র করে আশপাশের এলাকায় হাজারো মানুষের জমায়েত হয়েছে। এই জমায়েত থেকে ৬ দফা দাবি জানানো হয়। পাশাপাশি উপস্থিত মানুষদের তিনটি অঙ্গীকার করানো হয়।
আজ শনিবার এই জমায়েতের আয়োজন করে আধিপত্যবাদবিরোধী মুসলিম ঐক্য মঞ্চ। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) তাদের সংহতি সমাবেশ করার অনুমতি দিলেও তারা ভোর থেকে প্রেসক্লাবের আশপাশে এলাকায় জড়ো হতে থাকে। পরে মানুষের সমাগম বেশি হওয়ার একপর্যায়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
ডিএমপির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই জমায়েতে অন্তত ৪৫–৫০ হাজার মানুষ এসেছিলেন। এতে সকাল সাড়ে ৬টা থেকে বেলা সোয়া ১১টা পর্যন্ত প্রেসক্লাবের আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ ছিল।
সংহতি সমাবেশ থেকে আধিপত্যবাদবিরোধী মুসলিম ঐক্য মঞ্চ ছয়টি দাবি জানায়। তাদের দাবিগুলো হচ্ছে—জাতিসংঘের সরাসরি হস্তক্ষেপে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করতে হবে; ইসরায়েলের হামলায় ফিলিস্তিনের যত কাঠামোগত ক্ষতি হয়েছে, সবকিছুর আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে; ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের সরাসরি হস্তক্ষেপে ইতিমধ্যে যত হত্যা হয়েছে, সব হত্যাকাণ্ড ও হামলার তদন্তপূর্বক বিচার নিশ্চিত করতে হবে; ইন্ডিয়ার লোকসভায় পাস হওয়া অসাংবিধানিক ও মুসলিমবিরোধী ওয়াক্ফ বিল লোকসভায় বাতিল ঘোষণা করতে হবে; ৫ আগস্ট থেকে এই পর্যন্ত মাজারে যত হামলা ও অগ্নিসংযোগ হয়েছে, সবগুলো ঘটনায় বিভাগীয় তদন্ত কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে এবং সব রাজনৈতিক দলের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
সমাবেশ থেকে জমায়েত মানুষদের তিনটি অঙ্গীকার করানো হয়। অঙ্গীকার তিনটি হলো—ইসরায়েল, ভারতসহ সব প্রকার বৈশ্বিক আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ভূমিকা জারি রাখব; পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগসহ সব প্রকার দেশীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই জারি রাখব এবং বাংলাদেশের মুসলমানদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সমাজ, সংস্কৃতি ও গোষ্ঠীর স্বার্থে যেকোনো সময় যেকোনো মূল্যে আমরা ময়দানে নামতে প্রস্তুত থাকব।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘ফিলিস্তিনের মজলুম মুসলমানদের ওপর ইসরায়েলের চরম বর্বরতা ও নৃশংসতা আর সহ্য করা যায় না। ইসরায়েলের এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার ভূমিকা জারি রাখার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি। যত দিন আমাদের প্রাণ থাকবে, ফিলিস্তিনের মজলুম মুসলমানদের পক্ষে কথা বলা আমরা বন্ধ করব না।’
তাঁরা বলেন, ‘ইন্ডিয়ার সংখ্যালঘু মুসলমানদের মেরুদণ্ড ভেঙে দিতে সম্প্রতি ইন্ডিয়ার লোকসভায় অসাংবিধানিক ও মুসলিমবিরোধী ওয়াক্ফ বিল পাস হয়েছে। এই সমাবেশ থেকে এই ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। বাংলাদেশের মুসলমান নাগরিক হিসেবে আমাদের ইমানি দায়িত্ব ইন্ডিয়ার নির্যাতিত সংখ্যালঘু মুসলমানদের পাশে দাঁড়ানো। এই দায়িত্ববোধ থেকে মজলুম মুসলমানদের পক্ষে আজকে যেভাবে দাঁড়িয়েছি, ভবিষ্যতেও দাঁড়াতে পিছপা হব না।’
বক্তরা আরও বলেন, ফিলিস্তিন ও ইন্ডিয়ার মুসলমানদের মতোই আরাকানের মুসলমানেরাও নির্যাতিত, নিপীড়িত, নিষ্পেষিত। পতিত স্বৈরাচারী সরকার তাদের নিয়ে ব্যবসা করেছে, কোনো সমাধান করে নাই। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস তাঁর আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে রোহিঙ্গা মুসলমানদের তাদের জন্মভূমি, মাতৃভূমিতে ফেরানোর চেষ্টা করছেন।
মাজারে হামলাকারীদের হুঁশিয়ারি করে বলেন, সারা দেশে ৫ আগস্ট থেকে এই পর্যন্ত অসংখ্য মাজারে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়েছে। এগুলো সুস্পষ্ট জুলুম ও অমানবিক কর্মকাণ্ড।
তাঁরা বলেন, ‘কেবল বাংলাদেশেই নয়, ইন্ডিয়াতেও প্রচুর পরিমাণে মাজার ও খানকায় হামলা হয়েছে। সংখ্যালঘু মুসলমানদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের ওপর ইন্ডিয়ার রাষ্ট্রীয় জুলুমের বিরুদ্ধে আমরা তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি। পরে আর কোনো মাজার বা খানকায় যদি হামলা হয়, বাংলাদেশ থেকে আমরা তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলব।’ পরে দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে সংহতি সমাবেশ শেষ হয়।
আধিপত্যবাদবিরোধী মুসলিম ঐক্য মঞ্চের সভাপতি ও মুসুরি খোলা দরবার শরীফের পীর শাহ্ হাসানুজ্জামান এই সংহতি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন।
এতে বক্তব্য দেন ইসলামি বক্তা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ও এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক হাসান আরিফ। আরও বক্তব্য দেন আয়োজক কমিটির উপাধ্যক্ষ মুফতি আবুল কাশেম মোহাম্মদ ফজলুল হক, আনম মাসউদ হোসাইন আল কাদেরী, অধ্যক্ষ আবু জাফর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, সৈয়দ মুহাম্মদ হাসান আল আযহারী প্রমুখ।
ফিলিস্তিনের গাজা, ভারত এবং রোহিঙ্গাসহ সারা বিশ্বের নিপীড়িত মুসলিমের পক্ষে সংহতি জানাতে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবকে কেন্দ্র করে আশপাশের এলাকায় হাজারো মানুষের জমায়েত হয়েছে। এই জমায়েত থেকে ৬ দফা দাবি জানানো হয়। পাশাপাশি উপস্থিত মানুষদের তিনটি অঙ্গীকার করানো হয়।
আজ শনিবার এই জমায়েতের আয়োজন করে আধিপত্যবাদবিরোধী মুসলিম ঐক্য মঞ্চ। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) তাদের সংহতি সমাবেশ করার অনুমতি দিলেও তারা ভোর থেকে প্রেসক্লাবের আশপাশে এলাকায় জড়ো হতে থাকে। পরে মানুষের সমাগম বেশি হওয়ার একপর্যায়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
ডিএমপির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই জমায়েতে অন্তত ৪৫–৫০ হাজার মানুষ এসেছিলেন। এতে সকাল সাড়ে ৬টা থেকে বেলা সোয়া ১১টা পর্যন্ত প্রেসক্লাবের আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ ছিল।
সংহতি সমাবেশ থেকে আধিপত্যবাদবিরোধী মুসলিম ঐক্য মঞ্চ ছয়টি দাবি জানায়। তাদের দাবিগুলো হচ্ছে—জাতিসংঘের সরাসরি হস্তক্ষেপে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করতে হবে; ইসরায়েলের হামলায় ফিলিস্তিনের যত কাঠামোগত ক্ষতি হয়েছে, সবকিছুর আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে; ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের সরাসরি হস্তক্ষেপে ইতিমধ্যে যত হত্যা হয়েছে, সব হত্যাকাণ্ড ও হামলার তদন্তপূর্বক বিচার নিশ্চিত করতে হবে; ইন্ডিয়ার লোকসভায় পাস হওয়া অসাংবিধানিক ও মুসলিমবিরোধী ওয়াক্ফ বিল লোকসভায় বাতিল ঘোষণা করতে হবে; ৫ আগস্ট থেকে এই পর্যন্ত মাজারে যত হামলা ও অগ্নিসংযোগ হয়েছে, সবগুলো ঘটনায় বিভাগীয় তদন্ত কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে এবং সব রাজনৈতিক দলের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
সমাবেশ থেকে জমায়েত মানুষদের তিনটি অঙ্গীকার করানো হয়। অঙ্গীকার তিনটি হলো—ইসরায়েল, ভারতসহ সব প্রকার বৈশ্বিক আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ভূমিকা জারি রাখব; পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগসহ সব প্রকার দেশীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই জারি রাখব এবং বাংলাদেশের মুসলমানদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সমাজ, সংস্কৃতি ও গোষ্ঠীর স্বার্থে যেকোনো সময় যেকোনো মূল্যে আমরা ময়দানে নামতে প্রস্তুত থাকব।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘ফিলিস্তিনের মজলুম মুসলমানদের ওপর ইসরায়েলের চরম বর্বরতা ও নৃশংসতা আর সহ্য করা যায় না। ইসরায়েলের এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার ভূমিকা জারি রাখার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি। যত দিন আমাদের প্রাণ থাকবে, ফিলিস্তিনের মজলুম মুসলমানদের পক্ষে কথা বলা আমরা বন্ধ করব না।’
তাঁরা বলেন, ‘ইন্ডিয়ার সংখ্যালঘু মুসলমানদের মেরুদণ্ড ভেঙে দিতে সম্প্রতি ইন্ডিয়ার লোকসভায় অসাংবিধানিক ও মুসলিমবিরোধী ওয়াক্ফ বিল পাস হয়েছে। এই সমাবেশ থেকে এই ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। বাংলাদেশের মুসলমান নাগরিক হিসেবে আমাদের ইমানি দায়িত্ব ইন্ডিয়ার নির্যাতিত সংখ্যালঘু মুসলমানদের পাশে দাঁড়ানো। এই দায়িত্ববোধ থেকে মজলুম মুসলমানদের পক্ষে আজকে যেভাবে দাঁড়িয়েছি, ভবিষ্যতেও দাঁড়াতে পিছপা হব না।’
বক্তরা আরও বলেন, ফিলিস্তিন ও ইন্ডিয়ার মুসলমানদের মতোই আরাকানের মুসলমানেরাও নির্যাতিত, নিপীড়িত, নিষ্পেষিত। পতিত স্বৈরাচারী সরকার তাদের নিয়ে ব্যবসা করেছে, কোনো সমাধান করে নাই। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস তাঁর আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে রোহিঙ্গা মুসলমানদের তাদের জন্মভূমি, মাতৃভূমিতে ফেরানোর চেষ্টা করছেন।
মাজারে হামলাকারীদের হুঁশিয়ারি করে বলেন, সারা দেশে ৫ আগস্ট থেকে এই পর্যন্ত অসংখ্য মাজারে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়েছে। এগুলো সুস্পষ্ট জুলুম ও অমানবিক কর্মকাণ্ড।
তাঁরা বলেন, ‘কেবল বাংলাদেশেই নয়, ইন্ডিয়াতেও প্রচুর পরিমাণে মাজার ও খানকায় হামলা হয়েছে। সংখ্যালঘু মুসলমানদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের ওপর ইন্ডিয়ার রাষ্ট্রীয় জুলুমের বিরুদ্ধে আমরা তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি। পরে আর কোনো মাজার বা খানকায় যদি হামলা হয়, বাংলাদেশ থেকে আমরা তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলব।’ পরে দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে সংহতি সমাবেশ শেষ হয়।
আধিপত্যবাদবিরোধী মুসলিম ঐক্য মঞ্চের সভাপতি ও মুসুরি খোলা দরবার শরীফের পীর শাহ্ হাসানুজ্জামান এই সংহতি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন।
এতে বক্তব্য দেন ইসলামি বক্তা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ও এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক হাসান আরিফ। আরও বক্তব্য দেন আয়োজক কমিটির উপাধ্যক্ষ মুফতি আবুল কাশেম মোহাম্মদ ফজলুল হক, আনম মাসউদ হোসাইন আল কাদেরী, অধ্যক্ষ আবু জাফর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, সৈয়দ মুহাম্মদ হাসান আল আযহারী প্রমুখ।
ময়মনসিংহ শহরের হরিকিশোর রায়ের ২০০ বছরের পুরোনো স্মৃতিবিজড়িত একটি বাড়ি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। তাঁর নামানুসারেই রাস্তার নামকরণ করা হয়েছিল হরিকিশোর রায় রোড। বাড়িটি ভেঙে নতুন ভবন করার উদ্যোগ নেয় শিশু একাডেমি। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কর্মকর্তারা।
৩১ মিনিট আগেসাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের সম্পত্তি কেন ক্রোক করা হবে না, তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ঋণখেলাপির দায়ে ব্যাংক এশিয়ার করা মামলায় চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত-১-এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন আজ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে (৪৩) বিবস্ত্র করে এলোপাতাড়ি পেটানোর পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে সিমেন্টের ব্লক দিয়ে আঘাত করা হয়। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত নৃশংস নির্যাতন চালাতে থাকেন মাহমুদুল হাসান মহিন, সহযোগী মোহাম্মদ নান্নু কাজীসহ (৩৩) আসামিরা। নান্নু কাজীকে
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর তানোর থানার সামনে থেকে এক যুবককে ধরে প্রেসক্লাবে নিয়ে তল্লাশি করেছেন একদল সাংবাদিক ও স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি। পরে মাদকদ্রব্য রাখার অভিযোগ তুলে তাঁকে পুলিশে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। পুলিশে না দেওয়ার জন্য দাবি করা হয় মোটা অঙ্কের টাকা। দিতে রাজি না হলে ওই যুবককে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ওই যুবক
২ ঘণ্টা আগে