নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
মদ্যপ যুবক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের ঝগড়া থামাতে আসায় নৈশপ্রহরী রুবেলকে (৩০) গুলি করে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মদ্যপ অবস্থায় গুলি করে হত্যার অভিযোগ ওঠা যুবকের নাম রুবেল হোসেন।
ঈদের দিন গতকাল সোমবার রাত ১১টার দিকে ঢাকার সাভারের নামাবাজার এলাকার বাঁশপট্টি মহল্লায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত রুবেল ভোলার চরফ্যাশনের নূর মোহাম্মদ খলিফার ছেলে। তিনি স্ত্রীকে নিয়ে সাভারের বাঁশপট্টি এলাকায় থাকতেন এবং নৈশপ্রহরীর চাকরি করতেন।
নিহতের স্ত্রী রাহিমা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী দুই মাস আগে বাঁশপট্টি এলাকায় নৈশপ্রহরীর কাজ নেন। সোমবার রাত ১১টার দিকে আমার স্বামীর মোবাইল ফোনে কল আসে। এরপর তিনি বাসা থেকে বের হয়ে যান। কিছু সময় পরেই খবর পাই, আমার স্বামীকে কে বা কারা গুলি করছে। তিনি বাঁশপট্টি এলাকায় পড়ে আছেন। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। এরপর তাঁকে চিকিৎসার জন্য এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে ডাক্তারেরা দেখে জানান, আমার স্বামী মারা গেছেন।’
রাহিমা বেগম আরও বলেন, ‘ঘটনার পরে জানতে পারি বাঁশপট্টি এলাকার ব্যবসায়ী মনির হোসেনের জামাতা রুবেল হোসেন আমার স্বামীকে গুলি করে হত্যা করেছেন। তাঁর সঙ্গে সোহাগ ও শামীম নামের আরও দুজন ছিলেন।’
এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক হরনাথ সরকার অর্ণব বলেন, ‘রুবেলকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাঁর মুখে গভীর ক্ষত রয়েছে। ক্ষতটা বুলেটের বলে মনে হচ্ছে।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সোমবার রাত ১১টার দিকে ব্যবসায়ী মনির হোসেনের জামাতা রুবেল মদ্যপ অবস্থায় তাঁর চাচাশ্বশুর মুক্তার হোসেনকে (মনিরের ছোট ভাই) গালিগালাজ করতে থাকেন। এ নিয়ে রুবেল ও স্থানীয় কয়েকজনের মধ্যে ঝগড়া হয়। এ সময় কেউ একজন নৈশপ্রহরী রুবেলকে ফোনকলে ডেকে আনেন। নৈশপ্রহরী রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাঁদের নিভৃত করার চেষ্টা করেন। তখন মনির হোসেনের জামাতা রুবেল উত্তেজিত হয়ে তাঁকে (নৈশপ্রহরী) গুলি করেন।
আজ মঙ্গলবার সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কী কারণে নৈশপ্রহরী রুবেলকে হত্যা করা হয়েছে এবং কারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, প্রাথমিকভাবে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে অনেকের নাম আসছে। আমাদের টিম কাজ করছে। খুব শিগগির সব জানা যাবে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।’
মদ্যপ যুবক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের ঝগড়া থামাতে আসায় নৈশপ্রহরী রুবেলকে (৩০) গুলি করে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মদ্যপ অবস্থায় গুলি করে হত্যার অভিযোগ ওঠা যুবকের নাম রুবেল হোসেন।
ঈদের দিন গতকাল সোমবার রাত ১১টার দিকে ঢাকার সাভারের নামাবাজার এলাকার বাঁশপট্টি মহল্লায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। নিহত রুবেল ভোলার চরফ্যাশনের নূর মোহাম্মদ খলিফার ছেলে। তিনি স্ত্রীকে নিয়ে সাভারের বাঁশপট্টি এলাকায় থাকতেন এবং নৈশপ্রহরীর চাকরি করতেন।
নিহতের স্ত্রী রাহিমা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী দুই মাস আগে বাঁশপট্টি এলাকায় নৈশপ্রহরীর কাজ নেন। সোমবার রাত ১১টার দিকে আমার স্বামীর মোবাইল ফোনে কল আসে। এরপর তিনি বাসা থেকে বের হয়ে যান। কিছু সময় পরেই খবর পাই, আমার স্বামীকে কে বা কারা গুলি করছে। তিনি বাঁশপট্টি এলাকায় পড়ে আছেন। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। এরপর তাঁকে চিকিৎসার জন্য এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে ডাক্তারেরা দেখে জানান, আমার স্বামী মারা গেছেন।’
রাহিমা বেগম আরও বলেন, ‘ঘটনার পরে জানতে পারি বাঁশপট্টি এলাকার ব্যবসায়ী মনির হোসেনের জামাতা রুবেল হোসেন আমার স্বামীকে গুলি করে হত্যা করেছেন। তাঁর সঙ্গে সোহাগ ও শামীম নামের আরও দুজন ছিলেন।’
এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক হরনাথ সরকার অর্ণব বলেন, ‘রুবেলকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাঁর মুখে গভীর ক্ষত রয়েছে। ক্ষতটা বুলেটের বলে মনে হচ্ছে।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সোমবার রাত ১১টার দিকে ব্যবসায়ী মনির হোসেনের জামাতা রুবেল মদ্যপ অবস্থায় তাঁর চাচাশ্বশুর মুক্তার হোসেনকে (মনিরের ছোট ভাই) গালিগালাজ করতে থাকেন। এ নিয়ে রুবেল ও স্থানীয় কয়েকজনের মধ্যে ঝগড়া হয়। এ সময় কেউ একজন নৈশপ্রহরী রুবেলকে ফোনকলে ডেকে আনেন। নৈশপ্রহরী রুবেল ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাঁদের নিভৃত করার চেষ্টা করেন। তখন মনির হোসেনের জামাতা রুবেল উত্তেজিত হয়ে তাঁকে (নৈশপ্রহরী) গুলি করেন।
আজ মঙ্গলবার সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কী কারণে নৈশপ্রহরী রুবেলকে হত্যা করা হয়েছে এবং কারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, প্রাথমিকভাবে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে অনেকের নাম আসছে। আমাদের টিম কাজ করছে। খুব শিগগির সব জানা যাবে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে