ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর সবুজবাগের রাজারবাগের একটি বাসা থেকে এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওই শিক্ষার্থীর নাম উর্মি আক্তার (১৭)। সে এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল।
আজ শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে সবুজবাগ রাজারবাগ বাগপাড়ার বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়।
সবুজবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবির দেবনাথ বলেন, ‘দুপুরে খবর পেয়ে রাজাবাগের ওই বাসা থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করি। সে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ঝুলেছিল।’
এসআই আরও বলেন, আগামীকাল থেকে ওই শিক্ষার্থীর এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। সে খুব টেনশনে ছিল। গতকাল রাত থেকে না খেয়ে ছিল। আজ সকাল ১০টার দিকে উর্মির মা ভাত খেতে বলে। কিন্তু সে ভাত না খেয়ে বলে, দরজা লাগিয়ে পড়বে। কিছুক্ষণ পর কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে দেখে সে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ঝুলে আছে। আত্মহত্যার কারণ এখনো জানা যায়নি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মৃত উর্মির চাচা সোহেল জমাদার বলেন, তাঁদের বাড়ি বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার চুনারচড় গ্রামে। উর্মির পরিবার বর্তমানে সবুজবাগ রাজারবাগ বাগপাড়া এলাকার একটি তিনতলা বাসার নিচতলায় ভাড়া থাকে। বাবা সুমন জমাদার বেসরকারি কোম্পানির গাড়ি চালক। উর্মি স্থানীয় অভয় বিনোদিনী উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। আগামীকালই তার এসএসসি পরীক্ষা ছিল। তিন বোনের মধ্যে উর্মি ছিল সবার বড়।
উর্মির চাচা আরও বলেন, উর্মির এক বান্ধবীর মাধ্যমে জানতে পারি, উর্মির একটি ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গতকাল রাতে ওই ছেলের সঙ্গে উর্মির ঝগড়া হয়। এরপর থেকে না খেয়ে ছিল। সকালে উর্মির মা রতনা বেগম বারবার খেতে বললেও সে কিছুই খায়নি। পড়ার কথা বলে দরজা বন্ধ করে দেয়। এরপর গলায় ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করে।
রাজধানীর সবুজবাগের রাজারবাগের একটি বাসা থেকে এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওই শিক্ষার্থীর নাম উর্মি আক্তার (১৭)। সে এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল।
আজ শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে সবুজবাগ রাজারবাগ বাগপাড়ার বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়।
সবুজবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবির দেবনাথ বলেন, ‘দুপুরে খবর পেয়ে রাজাবাগের ওই বাসা থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করি। সে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ঝুলেছিল।’
এসআই আরও বলেন, আগামীকাল থেকে ওই শিক্ষার্থীর এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। সে খুব টেনশনে ছিল। গতকাল রাত থেকে না খেয়ে ছিল। আজ সকাল ১০টার দিকে উর্মির মা ভাত খেতে বলে। কিন্তু সে ভাত না খেয়ে বলে, দরজা লাগিয়ে পড়বে। কিছুক্ষণ পর কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে দেখে সে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ঝুলে আছে। আত্মহত্যার কারণ এখনো জানা যায়নি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মৃত উর্মির চাচা সোহেল জমাদার বলেন, তাঁদের বাড়ি বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার চুনারচড় গ্রামে। উর্মির পরিবার বর্তমানে সবুজবাগ রাজারবাগ বাগপাড়া এলাকার একটি তিনতলা বাসার নিচতলায় ভাড়া থাকে। বাবা সুমন জমাদার বেসরকারি কোম্পানির গাড়ি চালক। উর্মি স্থানীয় অভয় বিনোদিনী উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। আগামীকালই তার এসএসসি পরীক্ষা ছিল। তিন বোনের মধ্যে উর্মি ছিল সবার বড়।
উর্মির চাচা আরও বলেন, উর্মির এক বান্ধবীর মাধ্যমে জানতে পারি, উর্মির একটি ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গতকাল রাতে ওই ছেলের সঙ্গে উর্মির ঝগড়া হয়। এরপর থেকে না খেয়ে ছিল। সকালে উর্মির মা রতনা বেগম বারবার খেতে বললেও সে কিছুই খায়নি। পড়ার কথা বলে দরজা বন্ধ করে দেয়। এরপর গলায় ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৭ মিনিট আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
১ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে