নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রমনা থানায় দায়ের করা নাশকতার দুই মামলার রায়ে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ৩৬ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দুই বিচারক ভিন্ন ভিন্ন রায়ে এই কারাদণ্ড দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর দণ্ড কার্যকর হবে বলে প্রত্যেকটি রায়ে বলা হয়েছে।
১২ বছর আগের মামলায় ২০ জনের কারাদণ্ড
রাজধানীর রমনা থানায় ১২ বছর আগে দায়ের করা এক মামলায় ২০ বিএনপি ও জামায়াত নেতা-কর্মীকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন আ. রহমান, ফারুক, নুর নবী, কামাল উদ্দিন, সুমন, বেল্লাল হোসেন, ফারুক, একরামুল হক কুসুম, ইউনুস, সাহাবুদ্দিন, রবিন, ফয়সাল ইনাম, খন্দকার আ. রব, সিয়াম মাহমুদ আব্দুল্লাহ, শাহিন ইসলাম, নকিব নাসরুল্লাহ, আ. রহমান, ফাকরে আলম, আ. কাদের ও কবির হোসেন সরকার।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে রমনা থানা এলাকায় নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়।
রমনার আরেক মামলায় ১৬ জনের কারাদণ্ড
২০১৮ সালের ৭ আগস্ট রমনা থানায় দায়ের করা আরেকটি নাশকতার মামলায় বিএনপির ১৬ নেতা-কর্মীকে দুই বছর তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোশারফ হোসেন এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসান, ঢাবি ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আবু তাহের, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সভাপতি মিজানুর রহমান রাজ ও দক্ষিণ ছাত্রদলের সভাপতি জহির উদ্দিন তুহিন, সরকারি তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি তসলিম আহসান মাসুম ও সিদ্ধেশ্বরী স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ছাত্রদল নেতা রিফাত বিন জিয়া।
২০১৮ সালের আগস্টে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা অবৈধ ও বেআইনি মিছিল সমাবেশ করেন। এ সময় পুলিশ বাধা দিলে মিছিলকারীরা পুলিশের ওপর হামলা করে এবং তাদের সরকারি কাজে বাধার সৃষ্টি করে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করার পর তদন্ত শেষে ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
রাজধানীর রমনা থানায় দায়ের করা নাশকতার দুই মামলার রায়ে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ৩৬ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দুই বিচারক ভিন্ন ভিন্ন রায়ে এই কারাদণ্ড দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা পলাতক রয়েছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর দণ্ড কার্যকর হবে বলে প্রত্যেকটি রায়ে বলা হয়েছে।
১২ বছর আগের মামলায় ২০ জনের কারাদণ্ড
রাজধানীর রমনা থানায় ১২ বছর আগে দায়ের করা এক মামলায় ২০ বিএনপি ও জামায়াত নেতা-কর্মীকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন আ. রহমান, ফারুক, নুর নবী, কামাল উদ্দিন, সুমন, বেল্লাল হোসেন, ফারুক, একরামুল হক কুসুম, ইউনুস, সাহাবুদ্দিন, রবিন, ফয়সাল ইনাম, খন্দকার আ. রব, সিয়াম মাহমুদ আব্দুল্লাহ, শাহিন ইসলাম, নকিব নাসরুল্লাহ, আ. রহমান, ফাকরে আলম, আ. কাদের ও কবির হোসেন সরকার।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে রমনা থানা এলাকায় নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়।
রমনার আরেক মামলায় ১৬ জনের কারাদণ্ড
২০১৮ সালের ৭ আগস্ট রমনা থানায় দায়ের করা আরেকটি নাশকতার মামলায় বিএনপির ১৬ নেতা-কর্মীকে দুই বছর তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোশারফ হোসেন এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসান, ঢাবি ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আবু তাহের, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সভাপতি মিজানুর রহমান রাজ ও দক্ষিণ ছাত্রদলের সভাপতি জহির উদ্দিন তুহিন, সরকারি তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি তসলিম আহসান মাসুম ও সিদ্ধেশ্বরী স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ছাত্রদল নেতা রিফাত বিন জিয়া।
২০১৮ সালের আগস্টে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা অবৈধ ও বেআইনি মিছিল সমাবেশ করেন। এ সময় পুলিশ বাধা দিলে মিছিলকারীরা পুলিশের ওপর হামলা করে এবং তাদের সরকারি কাজে বাধার সৃষ্টি করে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করার পর তদন্ত শেষে ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৪ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৫ ঘণ্টা আগে