আল-আমিন রাজু, নারায়ণগঞ্জ থেকে
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। ভোটের দিনটিকে ঘিরে নানা জল্পনা-কল্পনা চলেছে শুরু থেকেই। তবে ভোটগ্রহণের প্রথম ঘণ্টায় কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা।
নিউ চাষাঢ়া এলাকার আদর্শ স্কুলের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনে এসে ভোটের মাঠের নিরাপত্তার কথা জানান নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ চলছে। ভোটারদের নিরাপত্তায় নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছেন। ভোটকেন্দ্রে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে দেওয়া হবে না। সিটি করপোরেশনের প্রতিটি কেন্দ্রে কয়েক স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শতভাগ নিরাপদে ভোটদান হবে।’
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বেশ কিছু কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। যদি কোনো সহিংসতা ঘটে, তখন পুলিশের ভূমিকা কেমন হবে জানতে চাইলে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘কোনো সহিংসতা ঘটলে সেটি সামাল দেওয়ার ট্রেনিং আমাদের আছে। কেউ যদি অশান্তি ঘটানোর চেষ্টা করে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রতিটি কেন্দ্রে কতজন পুলিশ সদস্যকে মোতায়েন করা হয়েছে জানতে চাইলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, ‘প্রতিটি কেন্দ্রে পাঁচজন পুলিশ সদস্য মোতায়েন আছে। পাশাপাশি স্ট্রাইকিং ফোর্স, ১২ জন আনসার সদস্য মোতায়েন আছে। এ ছাড়া ভোটারদের নিরাপত্তায় বিজিবির টহল টিম ও রিজার্ভ ফোর্স, মোবাইল কোর্ট রয়েছে। সব মিলিয়ে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা রয়েছে প্রতিটি ভোটকেন্দ্র।’
ভোটদানে কোনো বাধা নেই জানিয়ে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘ভোটাররা পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দেবেন। সকাল থেকে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা নেই। তাই সবাই নিশ্চিন্তে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দিন। সিটি করপোরেশনের ভোটারদের উদ্দেশে একটি অনুরোধ করতে চাই, স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভোটকেন্দ্রে আসবেন। সঙ্গে করে ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে আসবেন।’
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। ভোটের দিনটিকে ঘিরে নানা জল্পনা-কল্পনা চলেছে শুরু থেকেই। তবে ভোটগ্রহণের প্রথম ঘণ্টায় কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা।
নিউ চাষাঢ়া এলাকার আদর্শ স্কুলের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনে এসে ভোটের মাঠের নিরাপত্তার কথা জানান নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ চলছে। ভোটারদের নিরাপত্তায় নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছেন। ভোটকেন্দ্রে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে দেওয়া হবে না। সিটি করপোরেশনের প্রতিটি কেন্দ্রে কয়েক স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শতভাগ নিরাপদে ভোটদান হবে।’
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বেশ কিছু কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। যদি কোনো সহিংসতা ঘটে, তখন পুলিশের ভূমিকা কেমন হবে জানতে চাইলে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘কোনো সহিংসতা ঘটলে সেটি সামাল দেওয়ার ট্রেনিং আমাদের আছে। কেউ যদি অশান্তি ঘটানোর চেষ্টা করে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রতিটি কেন্দ্রে কতজন পুলিশ সদস্যকে মোতায়েন করা হয়েছে জানতে চাইলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, ‘প্রতিটি কেন্দ্রে পাঁচজন পুলিশ সদস্য মোতায়েন আছে। পাশাপাশি স্ট্রাইকিং ফোর্স, ১২ জন আনসার সদস্য মোতায়েন আছে। এ ছাড়া ভোটারদের নিরাপত্তায় বিজিবির টহল টিম ও রিজার্ভ ফোর্স, মোবাইল কোর্ট রয়েছে। সব মিলিয়ে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা রয়েছে প্রতিটি ভোটকেন্দ্র।’
ভোটদানে কোনো বাধা নেই জানিয়ে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘ভোটাররা পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দেবেন। সকাল থেকে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা নেই। তাই সবাই নিশ্চিন্তে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দিন। সিটি করপোরেশনের ভোটারদের উদ্দেশে একটি অনুরোধ করতে চাই, স্বাস্থ্যবিধি মেনে ভোটকেন্দ্রে আসবেন। সঙ্গে করে ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে আসবেন।’
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২৫ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
৩২ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩৭ মিনিট আগে