জহিরুল আলম পিলু, শ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা)
রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন পোস্তগোলা এলাকায় শ্মশান ঘাট কোরবানি পশুর হাটে আজ প্রথম দিনে কিছুটা বেচাকেনা শুরু হয়েছে। পোস্তগোলা থেকে সদরঘাটমুখী বুড়িগঙ্গা নদীর তীর ঘেঁষে গড়ে উঠেছে শ্মশান ঘাট পশুর হাট। ঈদের চার দিন আগে অর্থাৎ আজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে হাটগুলোয় পশু বেচাকেনা। কিন্তু কয়েক দিন আগে থেকেই গরু এসেছে এই হাটে। ক্রেতার সংখ্যাও কম নয়। তবে যে কয়টি গরু আসছে এরমধ্যে ক্রেতাদের বেশি নজর কেড়েছে ফরিদপুরের ‘কালা পাহাড়’ নামে গরুটি।
অস্থায়ী এই পশুর হাট পরিচালনার জন্য ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ৪০টি শর্ত জুড়ে দিয়েছে। এর মধ্যে তাদের নকশা অনুযায়ী নির্দিষ্ট স্থানেই পশু রাখতে হবে। প্রধান সড়কে পশু রাখা যাবে না। অন্যদিকে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি, খেলার মাঠ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠে গরুর হাট বসানো যাবে না বলে শর্তে উল্লেখ আছে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ নিয়ম মানছেন না ইজারাদাররা। নির্দিষ্ট সীমানার বাইরেও বসানো হয়েছে গরুর হাট। হাটটির ইজারাদার মো. মইন উদ্দিন চিশতি।
হাট পরিচালনা কমিটি এখানে আসা ক্রেতা বিক্রেতাদের জন্য বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধার কথা বলছেন। এরমধ্যে ক্রেতাদের জন্য থাকা-খাওয়া ও পানির পর্যাপ্ত সুবিধা, সার্বিক নিরাপত্তা ও পশু চিকিৎসকের ব্যবস্থা, জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিনসহ বেশ কয়েকটি সুযোগ-সুবিধার কথা উল্লেখ করেন।
অন্যদিকে বিক্রেতাদের জন্য রাখা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা। পশু ডেলিভারি দেওয়ার জন্য নিজস্ব পিক আপ, বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে হাসিল পেমেন্টের সুবিধা রয়েছে।
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন থেকে ছোট বড় ৩৫ গরু নিয়ে গতকাল বুধবার এই হাটে আসেন ব্যাপারী আবুল কালাম। তার আনা আকর্ষণীয় গরুটি হলো ‘কালা পাহাড়।’ হাটের প্রবেশ মুখে এক নম্বর কাউন্টারের আশেপাশেই রাখা হয়েছে গরুটি। এটি দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন এবং সেলফি তুলছেন অনেকে।
কালা পাহাড় গরুটির মহাজন আবুল কালাম জানান, ‘গরুটিতে মাংস হবে প্রায় ৩০ মণ। এর দাম চাওয়া হচ্ছে ১০ লক্ষ টাকা। ইতিমধ্যে এক ক্রেতা এর দাম বলেছেন সাড়ে ৬ লাখ টাকা। কালাম জানান, অনেকটা পাহাড়ের মত বিশাল দেহের এই গরুটির রং কালা হওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে ‘কালা পাহাড়।’
গাজীপুরের শ্রীপুর থেকে গত রোববার এই হাটে বড় ধরনের একই সাইজের ২৫টি গরু নিয়ে আসেন ব্যাপারী আলী হোসেন। দ্বিতীয় বারের মতো এই হাটে গরু নিয়ে আসা আলী হোসেন জানান, তার আনা একটি গরুর নাম ‘রাজা ভাই’। গরুটি বড় আকারের ও লাল রঙের। গরুটি খুবই শান্ত। কথা শোনার কারণে একে আদর করে ‘রাজা ভাই’ বলে ডাকা হয়।
এখানে গরু কিনতে আসেন স্থানীয় ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, ঈদের আরও কয়েকদিন বাকি আছে। তবুও আগেই আসলাম। একটি গরু ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা দাম বলেছি। কিন্তু পাইকার দিচ্ছে না। তবে এবার গরুর দাম একটু বেশি মনে হচ্ছে।
বেসরকারি চাকরিজীবী আরেক ক্রেতা সোলায়মান দুটি গরু নিলেন ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে। তিনি জানান, ‘এবার গরুর দাম অনেকটাই কম মনে হচ্ছে।’
এ ব্যাপারে হাট পরিচালনা কমিটির কর্মকর্তা মোহাম্মদ পিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গরুতে হাট ভরে গেছে। আজ থেকে কিছুটা বেচাকেনা শুরু হয়েছে। সকাল থেকে বেলা তিনটা পর্যন্ত প্রায় দুই শতাধিক গরু বিক্রি হয়েছে। আমরা সিটি করপোরেশনের শর্ত মোতাবেক হাট পরিচালনা করছি।’
রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন পোস্তগোলা এলাকায় শ্মশান ঘাট কোরবানি পশুর হাটে আজ প্রথম দিনে কিছুটা বেচাকেনা শুরু হয়েছে। পোস্তগোলা থেকে সদরঘাটমুখী বুড়িগঙ্গা নদীর তীর ঘেঁষে গড়ে উঠেছে শ্মশান ঘাট পশুর হাট। ঈদের চার দিন আগে অর্থাৎ আজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে হাটগুলোয় পশু বেচাকেনা। কিন্তু কয়েক দিন আগে থেকেই গরু এসেছে এই হাটে। ক্রেতার সংখ্যাও কম নয়। তবে যে কয়টি গরু আসছে এরমধ্যে ক্রেতাদের বেশি নজর কেড়েছে ফরিদপুরের ‘কালা পাহাড়’ নামে গরুটি।
অস্থায়ী এই পশুর হাট পরিচালনার জন্য ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ৪০টি শর্ত জুড়ে দিয়েছে। এর মধ্যে তাদের নকশা অনুযায়ী নির্দিষ্ট স্থানেই পশু রাখতে হবে। প্রধান সড়কে পশু রাখা যাবে না। অন্যদিকে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি, খেলার মাঠ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠে গরুর হাট বসানো যাবে না বলে শর্তে উল্লেখ আছে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ নিয়ম মানছেন না ইজারাদাররা। নির্দিষ্ট সীমানার বাইরেও বসানো হয়েছে গরুর হাট। হাটটির ইজারাদার মো. মইন উদ্দিন চিশতি।
হাট পরিচালনা কমিটি এখানে আসা ক্রেতা বিক্রেতাদের জন্য বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধার কথা বলছেন। এরমধ্যে ক্রেতাদের জন্য থাকা-খাওয়া ও পানির পর্যাপ্ত সুবিধা, সার্বিক নিরাপত্তা ও পশু চিকিৎসকের ব্যবস্থা, জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিনসহ বেশ কয়েকটি সুযোগ-সুবিধার কথা উল্লেখ করেন।
অন্যদিকে বিক্রেতাদের জন্য রাখা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা। পশু ডেলিভারি দেওয়ার জন্য নিজস্ব পিক আপ, বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে হাসিল পেমেন্টের সুবিধা রয়েছে।
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন থেকে ছোট বড় ৩৫ গরু নিয়ে গতকাল বুধবার এই হাটে আসেন ব্যাপারী আবুল কালাম। তার আনা আকর্ষণীয় গরুটি হলো ‘কালা পাহাড়।’ হাটের প্রবেশ মুখে এক নম্বর কাউন্টারের আশেপাশেই রাখা হয়েছে গরুটি। এটি দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন এবং সেলফি তুলছেন অনেকে।
কালা পাহাড় গরুটির মহাজন আবুল কালাম জানান, ‘গরুটিতে মাংস হবে প্রায় ৩০ মণ। এর দাম চাওয়া হচ্ছে ১০ লক্ষ টাকা। ইতিমধ্যে এক ক্রেতা এর দাম বলেছেন সাড়ে ৬ লাখ টাকা। কালাম জানান, অনেকটা পাহাড়ের মত বিশাল দেহের এই গরুটির রং কালা হওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে ‘কালা পাহাড়।’
গাজীপুরের শ্রীপুর থেকে গত রোববার এই হাটে বড় ধরনের একই সাইজের ২৫টি গরু নিয়ে আসেন ব্যাপারী আলী হোসেন। দ্বিতীয় বারের মতো এই হাটে গরু নিয়ে আসা আলী হোসেন জানান, তার আনা একটি গরুর নাম ‘রাজা ভাই’। গরুটি বড় আকারের ও লাল রঙের। গরুটি খুবই শান্ত। কথা শোনার কারণে একে আদর করে ‘রাজা ভাই’ বলে ডাকা হয়।
এখানে গরু কিনতে আসেন স্থানীয় ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, ঈদের আরও কয়েকদিন বাকি আছে। তবুও আগেই আসলাম। একটি গরু ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা দাম বলেছি। কিন্তু পাইকার দিচ্ছে না। তবে এবার গরুর দাম একটু বেশি মনে হচ্ছে।
বেসরকারি চাকরিজীবী আরেক ক্রেতা সোলায়মান দুটি গরু নিলেন ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে। তিনি জানান, ‘এবার গরুর দাম অনেকটাই কম মনে হচ্ছে।’
এ ব্যাপারে হাট পরিচালনা কমিটির কর্মকর্তা মোহাম্মদ পিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গরুতে হাট ভরে গেছে। আজ থেকে কিছুটা বেচাকেনা শুরু হয়েছে। সকাল থেকে বেলা তিনটা পর্যন্ত প্রায় দুই শতাধিক গরু বিক্রি হয়েছে। আমরা সিটি করপোরেশনের শর্ত মোতাবেক হাট পরিচালনা করছি।’
বরিশালের হিজলায় প্রায় দেড় কোটি টাকার হাট-বাজার ইজারা কার্যক্রম প্রস্তুত করতে গিয়ে শিডিউল জমাই দিতে পারেনি ঠিকাদারেরা। স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষ উপজেলার ২০টি হাট-বাজারের শিডিউল প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় নামে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি তারা।
১ ঘণ্টা আগেবিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
১ ঘণ্টা আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
২ ঘণ্টা আগেবিশাল সমুদ্রসৈকত। তারই এক পাশের মাটি কেটে বানানো হচ্ছে বাড়ি। কেউ আবার বাড়ির আদলে পুকুর কেটে রেখেছে। অনেকে মাটি কেটে নিজেদের সীমানা তৈরি করেছে। গত ৫ আগস্ট রাজনীতির পটপরিবর্তনের পর পর্যটন সম্ভাবনাময় এলাকা নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপ সৈকতের চিত্র এটি। সেখানে চলছে সৈকতের জায়গা দখলের
২ ঘণ্টা আগে