নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
রাজধানী ঢাকার বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আয়োজিত ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে যোগ দিতে ৩৫০টি বাস নিয়ে রওনা দেন দলটির নারায়ণগঞ্জ শাখার নেতা-কর্মীর। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড মাতুয়াইল হয়ে ঢাকায় প্রবেশের মুখে পুলিশের বেশ কয়েকটি চেকপোস্ট দেখা গেলেও সেখানে এসব গাড়ি থামাতে বা তল্লাশি চালাতে দেখা যায়নি।
শনিবার দুপুর ১২টা থেকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, চাষাঢ়া থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা গাড়িবহর নিয়ে ঢাকায় যাত্রা শুরু করেন। এ সময় এই মহাসড়ক দিয়ে সোনারগাঁও, আড়াইহাজার ও গজারিয়া থেকে আসা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বহনকারী বেশ কিছু গাড়ি ঢাকার দিকে যেতে দেখা যায়। নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জুয়েল হোসেন বলেন, ‘আমরা প্রায় ৩৫০টি গাড়ি নিয়ে সমাবেশে যোগ দিতে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছি।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বহনকারী এসব গাড়ির অধিকাংশের সামনেই শান্তি সমাবেশ লেখা বিভিন্ন ব্যানার ছিল। এ সময় বাস ও গাড়িগুলো থেকে সরকারের পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দিতে শোনা যায়। তবে মহাসড়কে স্থাপিত নিরাপত্তা তল্লাশি চৌকিতে এসব গাড়ি তল্লাশি চালাতে দেখা যায়নি।
তবে এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আমির খসরু বলেন, ‘আমরা সব বাসই তল্লাশি করছি। আওয়ামী লীগের বাস বলে বিনা তল্লাশিতে পার হবে এমন নয়। আমাদের পাশাপাশি ডিএমপিও তল্লাশি করছে।’
চেকপোস্টে জনগণ সহযোগিতা করছে বলে মন্তব্য করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা। আজ শনিবার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড এলাকায় চেকপোস্ট তল্লাশি কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘আমরা যে চেকপোস্ট করেছি, তা রুটিনওয়ার্ক, নিয়মিত কাজের অংশ। তবে বলতে পারেন, আগের চেয়ে এখন চেকিংয়ের মাত্রাটা বেড়েছে। আজ আমরা চেকপোস্ট করেছি যে উদ্দেশ্যে তা হলো—ঢাকায় দুটি সমাবেশ রয়েছে। সমাবেশ যেন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয় এবং কেউ যেন কোনো নাশকতা না করে কিংবা ঢাকা শহরে কেউ যেন বিস্ফোরক দ্রব্য কিছু নিয়ে প্রবেশ করতে না পারে, সে জন্য আমাদের এই কার্যক্রম। পাশাপাশি সাধারণ মানুষ যেন নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারে, সে জন্য আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছি।’
রাজধানী ঢাকার বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আয়োজিত ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে যোগ দিতে ৩৫০টি বাস নিয়ে রওনা দেন দলটির নারায়ণগঞ্জ শাখার নেতা-কর্মীর। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড মাতুয়াইল হয়ে ঢাকায় প্রবেশের মুখে পুলিশের বেশ কয়েকটি চেকপোস্ট দেখা গেলেও সেখানে এসব গাড়ি থামাতে বা তল্লাশি চালাতে দেখা যায়নি।
শনিবার দুপুর ১২টা থেকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, চাষাঢ়া থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা গাড়িবহর নিয়ে ঢাকায় যাত্রা শুরু করেন। এ সময় এই মহাসড়ক দিয়ে সোনারগাঁও, আড়াইহাজার ও গজারিয়া থেকে আসা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বহনকারী বেশ কিছু গাড়ি ঢাকার দিকে যেতে দেখা যায়। নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জুয়েল হোসেন বলেন, ‘আমরা প্রায় ৩৫০টি গাড়ি নিয়ে সমাবেশে যোগ দিতে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছি।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বহনকারী এসব গাড়ির অধিকাংশের সামনেই শান্তি সমাবেশ লেখা বিভিন্ন ব্যানার ছিল। এ সময় বাস ও গাড়িগুলো থেকে সরকারের পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দিতে শোনা যায়। তবে মহাসড়কে স্থাপিত নিরাপত্তা তল্লাশি চৌকিতে এসব গাড়ি তল্লাশি চালাতে দেখা যায়নি।
তবে এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আমির খসরু বলেন, ‘আমরা সব বাসই তল্লাশি করছি। আওয়ামী লীগের বাস বলে বিনা তল্লাশিতে পার হবে এমন নয়। আমাদের পাশাপাশি ডিএমপিও তল্লাশি করছে।’
চেকপোস্টে জনগণ সহযোগিতা করছে বলে মন্তব্য করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) গোলাম মোস্তফা। আজ শনিবার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড এলাকায় চেকপোস্ট তল্লাশি কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘আমরা যে চেকপোস্ট করেছি, তা রুটিনওয়ার্ক, নিয়মিত কাজের অংশ। তবে বলতে পারেন, আগের চেয়ে এখন চেকিংয়ের মাত্রাটা বেড়েছে। আজ আমরা চেকপোস্ট করেছি যে উদ্দেশ্যে তা হলো—ঢাকায় দুটি সমাবেশ রয়েছে। সমাবেশ যেন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয় এবং কেউ যেন কোনো নাশকতা না করে কিংবা ঢাকা শহরে কেউ যেন বিস্ফোরক দ্রব্য কিছু নিয়ে প্রবেশ করতে না পারে, সে জন্য আমাদের এই কার্যক্রম। পাশাপাশি সাধারণ মানুষ যেন নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারে, সে জন্য আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩৪ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১ ঘণ্টা আগে