মঞ্জুর রহমান, মানিকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ওষুধ, কেমিকেল-রিয়েজেন্ট, গজ-ব্যান্ডেজসহ বিভিন্ন সরঞ্জামের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। গত জুলাই-আগস্টের পর ক্রয়প্রক্রিয়ায় বিলম্ব এবং সঠিক সময়ে সরবরাহ না পাওয়ায় এ সংকট বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে কয়েক মাস ধরে ৫০০ শয্যার এ হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এসব আনুষঙ্গিক সরঞ্জাম না থাকায় মানিকগঞ্জসহ আশপাশের জেলা থেকে প্রতিদিন আসা রোগীদের চিকিৎসাসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
জানা গেছে, মানিকগঞ্জ-৩ (সদর ও সাটুরিয়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জাহিদ মালেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকাকালে তাঁর বাবা প্রয়াত এম এ কর্নেল মালেকের (কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ) নামে হাসপাতালটি গড়ে তোলেন। সম্প্রতি সরকার এর নাম পরিবর্তন করে রাখে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। প্রতিদিন হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রায় ১ হাজার রোগী টিকিটের মাধ্যমে চিকিৎসা নিলেও ইনডোরে শতাধিক রোগী ভর্তি থাকছেন। হাসপাতালটি নির্মিত হওয়ার পর শতকোটি টাকার যন্ত্রপাতি আনা হলেও দৃশ্যমান কোনো চিকিৎসা হচ্ছিল না। এ নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা সভাসহ বিভিন্ন সভায় আলোচনা হয়েছে। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জনবল ঘাটতির অজুহাত দেখিয়ে অভিযোগ এড়িয়ে যেত।
সম্প্রতি হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগে গিয়ে দেখা যায়, রোগনির্ণয়ের জন্য সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এ বিভাগে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের যন্ত্রপাতি সুসজ্জিত। তবে কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে না।
কথা হয় প্যাথলজি বিভাগের ইনচার্জ ও মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) মো. রাজিবুল হাসানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগে সব ধরনের যন্ত্রপাতি থাকলেও শুধু রিয়েজেন্ট না থাকায় দু-চারটি ছাড়া কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে না। রিয়েজেন্টের অভাবে কাজ না থাকায় এ বিভাগের ৬ জন টেকনোলজিস্ট ও ৮ জন ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট অলস বসে রয়েছেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করতে পারায় প্রতিদিন রোগীদের সঙ্গে তর্কবিতর্ক হচ্ছে; কিন্তু আমাদের তো কিছু করার নেই। আমাদের সমস্যার কথা ওপরে জানানো হয়েছে। এখন রিয়েজেন্ট না থাকায় আমরা বাধ্য হয়ে রোগীদের ফেরত পাঠাচ্ছি।’
রাজিবুল আরও জানান, ‘আমাদের প্যাথলজি বিভাগে সিবিসি, সিআরপি, এএসও, ব্লাড গ্রুপ, এইচসিবি, বিডিআরএল, টিপিএইসএসহ ৬০-৭০ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও রিয়েজেন্ট না থাকায় সেগুলো বন্ধ রয়েছে।’
একই অবস্থা গুরুত্বপূর্ণ এ হাসপাতালের ফার্মেসি বিভাগেও। সেখানে প্রতিদিন শত শত রোগী প্রয়োজনীয় ওষুধ নিতে এলেও দু-চার রকমের ছাড়া আর কোনো ওষুধ দিতে পারছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ফার্মেসি বিভাগের ইনচার্জ ফার্মাসিস্ট মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘হাসপাতালে প্রায় ৮০ ধরনের ওষুধ থাকার কথা। কিন্তু ওষুধ আছে মাত্র ৪০ ধরনের। গত জুলাই-আগস্টের পর থেকে বাকি ওষুধ হাসপাতালে নেই। ডাক্তারের রিসিট নিয়ে রোগীরা ফার্মেসিতে ওষুধ নিতে এসে না পেয়ে আমাদের সঙ্গে প্রতিনিয়ত খারাপ আচরণ করেন। আমাদের কাছে যেসব ওষুধ স্টক আছে, আমরা বিতরণ করছি। কিন্তু আমাদের কাছে না থাকলে কোথা থেকে দেব। এগুলো আমরা অনেকবার পরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। কিন্তু ক্রয়প্রক্রিয়া শুরু না হওয়ায় আমরা ওষুধ সরবরাহ পাচ্ছি না।’
একই অবস্থা মনিহারি বিভাগেরও। তিন মাসের বেশি সময় ধরে গজ-ব্যান্ডেজ, গ্লিসারিন, স্যাভলন, গুঁড়া সাবান, হারপিক, সাবান, রিপোর্ট ডেলিভারি খামসহ স্বাস্থ্যসেবার জন্য অতিগুরুত্বপূর্ণ মনিহারির আনুষঙ্গিক বরাদ্দ না পাওয়ায় চরম সংকট দেখা দিয়েছে সরকারি এই হাসপাতালে। মনিহারি বিভাগের ইনচার্জ ও স্টোরকিপার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘একটি হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে মনিহারির বিকল্প নেই। তিন মাসের বেশি সময় ধরে এগুলোর সংকট রয়েছে। এ কারণে প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম দিয়ে কাজ করছে হচ্ছে। হাসপাতালে প্রয়োজনীয় মনিহারি না থাকায় ঠিকমতো পরিষ্কারের কাজ হচ্ছে না। রোগীরা গন্ধে থাকতে পারেন না। এরপরও আমরা প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছি, যাতে হাসপাতাল পরিষ্কার রাখা যায়।’
সদর উপজেলার দীঘি ইউনিয়নের কয়রা এলাকার বাসিন্দা ফরিদ হোসেন বলেন, ‘আমি অসুস্থ শরীর নিয়ে হাসপাতালে এসেছিলাম। ডাক্তার আমাকে দেখে চার ধরনের দুই মাসের ওষুধ লিখে দিয়েছেন। আমি দুই ধরনের ১০ দিনের ওষুধ পেয়েছি। বাকি ওষুধ আমাকে বাইরে থেকে বেশি দামে কিনতে হয়েছে।’
সার্বিক বিষয়ে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বাস্তব অর্থেই আমরা খুব সমস্যায় আছি। একটি হাসপাতাল পরিচালনা করতে গেলে যা প্রয়োজন, সত্যিকারের অর্থে সেগুলো আমাদের খুব কম রয়েছে। এরপরও আমরা সাধ্যমতো সব কাজ করছি। আশা করি, সমস্যাগুলো খুব দ্রুত সমাধান করতে পারব।’
মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ওষুধ, কেমিকেল-রিয়েজেন্ট, গজ-ব্যান্ডেজসহ বিভিন্ন সরঞ্জামের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। গত জুলাই-আগস্টের পর ক্রয়প্রক্রিয়ায় বিলম্ব এবং সঠিক সময়ে সরবরাহ না পাওয়ায় এ সংকট বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এদিকে কয়েক মাস ধরে ৫০০ শয্যার এ হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এসব আনুষঙ্গিক সরঞ্জাম না থাকায় মানিকগঞ্জসহ আশপাশের জেলা থেকে প্রতিদিন আসা রোগীদের চিকিৎসাসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
জানা গেছে, মানিকগঞ্জ-৩ (সদর ও সাটুরিয়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জাহিদ মালেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকাকালে তাঁর বাবা প্রয়াত এম এ কর্নেল মালেকের (কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ) নামে হাসপাতালটি গড়ে তোলেন। সম্প্রতি সরকার এর নাম পরিবর্তন করে রাখে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। প্রতিদিন হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রায় ১ হাজার রোগী টিকিটের মাধ্যমে চিকিৎসা নিলেও ইনডোরে শতাধিক রোগী ভর্তি থাকছেন। হাসপাতালটি নির্মিত হওয়ার পর শতকোটি টাকার যন্ত্রপাতি আনা হলেও দৃশ্যমান কোনো চিকিৎসা হচ্ছিল না। এ নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা সভাসহ বিভিন্ন সভায় আলোচনা হয়েছে। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জনবল ঘাটতির অজুহাত দেখিয়ে অভিযোগ এড়িয়ে যেত।
সম্প্রতি হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগে গিয়ে দেখা যায়, রোগনির্ণয়ের জন্য সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এ বিভাগে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের যন্ত্রপাতি সুসজ্জিত। তবে কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে না।
কথা হয় প্যাথলজি বিভাগের ইনচার্জ ও মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) মো. রাজিবুল হাসানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগে সব ধরনের যন্ত্রপাতি থাকলেও শুধু রিয়েজেন্ট না থাকায় দু-চারটি ছাড়া কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে না। রিয়েজেন্টের অভাবে কাজ না থাকায় এ বিভাগের ৬ জন টেকনোলজিস্ট ও ৮ জন ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট অলস বসে রয়েছেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করতে পারায় প্রতিদিন রোগীদের সঙ্গে তর্কবিতর্ক হচ্ছে; কিন্তু আমাদের তো কিছু করার নেই। আমাদের সমস্যার কথা ওপরে জানানো হয়েছে। এখন রিয়েজেন্ট না থাকায় আমরা বাধ্য হয়ে রোগীদের ফেরত পাঠাচ্ছি।’
রাজিবুল আরও জানান, ‘আমাদের প্যাথলজি বিভাগে সিবিসি, সিআরপি, এএসও, ব্লাড গ্রুপ, এইচসিবি, বিডিআরএল, টিপিএইসএসহ ৬০-৭০ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও রিয়েজেন্ট না থাকায় সেগুলো বন্ধ রয়েছে।’
একই অবস্থা গুরুত্বপূর্ণ এ হাসপাতালের ফার্মেসি বিভাগেও। সেখানে প্রতিদিন শত শত রোগী প্রয়োজনীয় ওষুধ নিতে এলেও দু-চার রকমের ছাড়া আর কোনো ওষুধ দিতে পারছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ফার্মেসি বিভাগের ইনচার্জ ফার্মাসিস্ট মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘হাসপাতালে প্রায় ৮০ ধরনের ওষুধ থাকার কথা। কিন্তু ওষুধ আছে মাত্র ৪০ ধরনের। গত জুলাই-আগস্টের পর থেকে বাকি ওষুধ হাসপাতালে নেই। ডাক্তারের রিসিট নিয়ে রোগীরা ফার্মেসিতে ওষুধ নিতে এসে না পেয়ে আমাদের সঙ্গে প্রতিনিয়ত খারাপ আচরণ করেন। আমাদের কাছে যেসব ওষুধ স্টক আছে, আমরা বিতরণ করছি। কিন্তু আমাদের কাছে না থাকলে কোথা থেকে দেব। এগুলো আমরা অনেকবার পরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। কিন্তু ক্রয়প্রক্রিয়া শুরু না হওয়ায় আমরা ওষুধ সরবরাহ পাচ্ছি না।’
একই অবস্থা মনিহারি বিভাগেরও। তিন মাসের বেশি সময় ধরে গজ-ব্যান্ডেজ, গ্লিসারিন, স্যাভলন, গুঁড়া সাবান, হারপিক, সাবান, রিপোর্ট ডেলিভারি খামসহ স্বাস্থ্যসেবার জন্য অতিগুরুত্বপূর্ণ মনিহারির আনুষঙ্গিক বরাদ্দ না পাওয়ায় চরম সংকট দেখা দিয়েছে সরকারি এই হাসপাতালে। মনিহারি বিভাগের ইনচার্জ ও স্টোরকিপার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘একটি হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে মনিহারির বিকল্প নেই। তিন মাসের বেশি সময় ধরে এগুলোর সংকট রয়েছে। এ কারণে প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম দিয়ে কাজ করছে হচ্ছে। হাসপাতালে প্রয়োজনীয় মনিহারি না থাকায় ঠিকমতো পরিষ্কারের কাজ হচ্ছে না। রোগীরা গন্ধে থাকতে পারেন না। এরপরও আমরা প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছি, যাতে হাসপাতাল পরিষ্কার রাখা যায়।’
সদর উপজেলার দীঘি ইউনিয়নের কয়রা এলাকার বাসিন্দা ফরিদ হোসেন বলেন, ‘আমি অসুস্থ শরীর নিয়ে হাসপাতালে এসেছিলাম। ডাক্তার আমাকে দেখে চার ধরনের দুই মাসের ওষুধ লিখে দিয়েছেন। আমি দুই ধরনের ১০ দিনের ওষুধ পেয়েছি। বাকি ওষুধ আমাকে বাইরে থেকে বেশি দামে কিনতে হয়েছে।’
সার্বিক বিষয়ে মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বাস্তব অর্থেই আমরা খুব সমস্যায় আছি। একটি হাসপাতাল পরিচালনা করতে গেলে যা প্রয়োজন, সত্যিকারের অর্থে সেগুলো আমাদের খুব কম রয়েছে। এরপরও আমরা সাধ্যমতো সব কাজ করছি। আশা করি, সমস্যাগুলো খুব দ্রুত সমাধান করতে পারব।’
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার আলোকঝাড়ি ইউনিয়নের ভুল্লির বাজার এলাকায় ভুল্লি নদীর ওপর নির্মিত সেতু ও দুই পাশের রাস্তা ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। এতে পাশের নীলফামারী জেলার সদর উপজেলা ও খোকশাবাড়ী ইউনিয়নে চলাচল নিয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয়রা।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে দুই শিক্ষক দম্পতির যমজ চার কন্যার শিক্ষাক্ষেত্রে ধারাবাহিক সাফল্যে পরিবার ও এলাকাবাসীর মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস বিরাজ করছে। চার কন্যার মধ্যে যমজ যারীন তাসনীম বুয়েটে এবং যাহরা তাসনীম মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এ ছাড়া অপর যমজ দুই বোন আফসানা ও শাহানা একই সঙ্গে জাহাঙ্গীরনগর...
২ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ কল কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএমএল) একসময় দক্ষিণ এশিয়ার বিখ্যাত ছিল। দেশে সরকারি চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ কাগজ সরবরাহ করত এটি। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি জৌলুশ হারিয়েছে। ৭২ বছরে পেরিয়ে এটি যেন এখন বার্ধক্যের নানা রোগে আক্রান্ত। বর্তমানে চলছে অনেকটা খুঁড়িয়ে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে একটি ছাত্রী হলের সামনে ভাঙচুরকে কেন্দ্র করে ১০ জন নারী শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই সহকারী প্রক্টরের ইন্ধনের তথ্য মিলেছে। অভিযোগ উঠেছে, সরকারী প্রক্টর নূরুল হামিদ কানন ও অধ্যাপক ড. মো. কোরবান আলী নারী শিক্ষার্থীদের শাস্তির দাবিতে...
২ ঘণ্টা আগে