গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলায় পানিতে ডুবে মারা যাওয়া এক শিশুর মরদেহ দাফনের পর রাতেই কবর থেকে উধাও হয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তিন বছরের সেই শিশুর মরদেহ পাওয়া যায় এক কিশোর আত্মীয়ের ঘরে। সে স্বীকার করে, কবর খুঁড়ে মরদেহ তুলে এনে জামা–কাপড় পরিয়ে একসঙ্গে রাতে ঘুমিয়েছে সে। স্বজনেরা বলছেন, এই কিশোর মানসিক ভারসাম্যহীন।
উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের পশ্চিম বড় কাচনা গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। স্থানীয় ও স্বজন সূত্রে জানা যায়, গতকাল বুধবার দুপুরে পশ্চিম বড় কাচনা এলাকার শফিক মাতবরের ছেলে নাইম (৩) পানিতে ডুবে মারা যায়। সন্ধ্যায় জানাজা নামাজ শেষে পশ্চিম বড় কাচনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পেছনে পারিবারিক গোরস্থানে শিশুটিকে দাফন করা হয়। কিন্তু সকালে দেখা যায়, কবরের মাটি সরানো। শিশুর মরদেহও নেই!
অনেক খোঁজাখুঁজির পর শিশুটির এক কিশোর আত্মীয়ের খালি ঘরে পাওয়া যায় মরদেহ। স্বজনদের জিজ্ঞাসাবাদে ১৫ বছর বয়সী ছেলেটি শিশুটির মরদেহ কবর থেকে তুলে নেওয়ার কথা স্বীকার করে। এ বিষয়ে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি। পরে মরদেহ আবার দাফন করা হয়।
শিশুটির দাদা সাইদুল মাতবর বলেন, ‘আমার নাতি নাইম পানিতে পড়ে মারা যায়। তাকে সন্ধ্যায় দাফন করা হয়। আজ সকালে দেখা যায় কবরে তার লাশ নেই। অনেক খোঁজাখুঁজি করে জানতে পারি, আমার ভাইগ্না রাতে কবর থেকে লাশ তুলে নিয়ে গেছে। কাফনের কাপড় ফেলে দিয়ে সে লাশকে জামাকাপড় পরিয়ে খাটে শুইয়ে রাখে; তার পাশে শুয়ে রাত্রিযাপন করে।’
তিনি আরও বলেন, শিশুটি কবরে একা একা কীভাবে থাকবে- সেই চিন্তা করে ওই কিশোর তাকে কবর থেকে তুলে নিয়ে যায়। তার ভাষ্য, দাফনের সময় সবাই নাইমকে দেখতে পেলেও সে দেখতে পারেনি বলে তাকে তুলে নিয়ে যায়।
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলায় পানিতে ডুবে মারা যাওয়া এক শিশুর মরদেহ দাফনের পর রাতেই কবর থেকে উধাও হয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তিন বছরের সেই শিশুর মরদেহ পাওয়া যায় এক কিশোর আত্মীয়ের ঘরে। সে স্বীকার করে, কবর খুঁড়ে মরদেহ তুলে এনে জামা–কাপড় পরিয়ে একসঙ্গে রাতে ঘুমিয়েছে সে। স্বজনেরা বলছেন, এই কিশোর মানসিক ভারসাম্যহীন।
উপজেলার নাগেরপাড়া ইউনিয়নের পশ্চিম বড় কাচনা গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। স্থানীয় ও স্বজন সূত্রে জানা যায়, গতকাল বুধবার দুপুরে পশ্চিম বড় কাচনা এলাকার শফিক মাতবরের ছেলে নাইম (৩) পানিতে ডুবে মারা যায়। সন্ধ্যায় জানাজা নামাজ শেষে পশ্চিম বড় কাচনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পেছনে পারিবারিক গোরস্থানে শিশুটিকে দাফন করা হয়। কিন্তু সকালে দেখা যায়, কবরের মাটি সরানো। শিশুর মরদেহও নেই!
অনেক খোঁজাখুঁজির পর শিশুটির এক কিশোর আত্মীয়ের খালি ঘরে পাওয়া যায় মরদেহ। স্বজনদের জিজ্ঞাসাবাদে ১৫ বছর বয়সী ছেলেটি শিশুটির মরদেহ কবর থেকে তুলে নেওয়ার কথা স্বীকার করে। এ বিষয়ে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি। পরে মরদেহ আবার দাফন করা হয়।
শিশুটির দাদা সাইদুল মাতবর বলেন, ‘আমার নাতি নাইম পানিতে পড়ে মারা যায়। তাকে সন্ধ্যায় দাফন করা হয়। আজ সকালে দেখা যায় কবরে তার লাশ নেই। অনেক খোঁজাখুঁজি করে জানতে পারি, আমার ভাইগ্না রাতে কবর থেকে লাশ তুলে নিয়ে গেছে। কাফনের কাপড় ফেলে দিয়ে সে লাশকে জামাকাপড় পরিয়ে খাটে শুইয়ে রাখে; তার পাশে শুয়ে রাত্রিযাপন করে।’
তিনি আরও বলেন, শিশুটি কবরে একা একা কীভাবে থাকবে- সেই চিন্তা করে ওই কিশোর তাকে কবর থেকে তুলে নিয়ে যায়। তার ভাষ্য, দাফনের সময় সবাই নাইমকে দেখতে পেলেও সে দেখতে পারেনি বলে তাকে তুলে নিয়ে যায়।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৫ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে