ঢাবি প্রতিনিধি
শান্তি সমাবেশে যোগ না দিলে হলে থাকতে দেওয়া হবে না বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে। হল শাখা ছাত্রলীগের হুমকিসংবলিত বিভিন্ন মেসেঞ্জার গ্রুপের স্ক্রিনশট আজকের পত্রিকার হাতেও এসেছে। তবে এগুলোর সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম তিন সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ যৌথভাবে এই সমাবেশের আয়োজন করেছে। রাজধানীর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে সমাবেশ শুরু হয় আজ বেলা ২টায়।
তবে স্ক্রিনশটগুলোকে ভুয়া ও ভিত্তি নেই বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন।
হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের একটি মেসেঞ্জার গ্রুপে হলের উপত্রাণ ও দুর্যোগবিষয়ক সম্পাদক শাহরিয়ার মাহমুদ তানসেন লেখেন, ‘প্রত্যেকের নিজেদের রুমের লিস্টসহ ১১টার মধ্যে ১০২৭ বসো। কেউ যেন বাদ না যায়। লাস্ট ওয়ার্নিং! না থাকলে গ্রুপ থেকে বাদ দেওয়া হবে এবং সেভাবেই রুম থেকে চলে যেতে হবে।’
যাঁদের পরীক্ষা আছে তাঁদেরও উপস্থিত থাকতে হবে বলে নির্দেশ দেন একই হলের সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক শোয়েব আহম্মেদ সাজিব। যদি উপস্থিতির ব্যত্যয় ঘটে তাহলে ‘সুন্দর’ নির্দেশনা আগামীকাল রাতে (আজ) জানিয়ে দেওয়া হবে বলে নির্দেশ দেন মুহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের দপ্তর উপসম্পাদক সাব্বির হোসেন খোকা।
ফজলুল হক মুসলিম হল শাখা ছাত্রলীগের শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক সাদমান আল রিশান। ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারী হিসেবে পরিচিত তিনি। হল শাখা ছাত্রলীগের মেসেঞ্জার গ্রুপে তিনি লিখেন, ‘রাত (গতকাল) ১১টায় গেস্টরুমে উপস্থিত থাকবা। যদি ডেকে নিয়ে আসতে হয় তাহলে খবর আছে।’ সবার উপস্থিতি নিশ্চিত করা, কাউকে ছুটি দেওয়া হবে না এবং যাঁরা সমাবেশে থাকবেন না, তাঁদের হলে থাকতে দেওয়া হবে না বলে নির্দেশ দেন বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাকিরুল ইসলাম সাকিব।
বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের যাঁরা প্রোগ্রামে থাকছেন না, তাঁদের অনেকের কাপড়চোপড় ফেলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিকা বুশরা মারিয়ার বিরুদ্ধে। আনিকা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হলের মধ্যে ছেলে শিক্ষার্থীদের ১৩টি হল ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রণে চলে। মেয়ে শিক্ষার্থীদের ৫টি হলে ছাত্রলীগের একক আধিপত্য না থাকলেও সিট বণ্টনের ক্ষেত্রে তাদের আধিপত্য রয়েছে।
আজকের পত্রিকার হাতে আসা স্ক্রিনশটগুলো সঠিক বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই জানান, হলে থাকার জন্য ছাত্রলীগের বিভিন্ন প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকতে হয়। উপস্থিত না থাকলে হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। কিন্তু আজকের প্রোগ্রাম তো ক্যাম্পাস থেকে অনেক দূরে। সিট বাঁচানোর জন্য এসব প্রোগ্রামে থাকতে হয়।
শান্তি সমাবেশে যোগ না দিলে হলে থাকতে দেওয়া হবে না বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে। হল শাখা ছাত্রলীগের হুমকিসংবলিত বিভিন্ন মেসেঞ্জার গ্রুপের স্ক্রিনশট আজকের পত্রিকার হাতেও এসেছে। তবে এগুলোর সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম তিন সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ যৌথভাবে এই সমাবেশের আয়োজন করেছে। রাজধানীর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে সমাবেশ শুরু হয় আজ বেলা ২টায়।
তবে স্ক্রিনশটগুলোকে ভুয়া ও ভিত্তি নেই বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন।
হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের একটি মেসেঞ্জার গ্রুপে হলের উপত্রাণ ও দুর্যোগবিষয়ক সম্পাদক শাহরিয়ার মাহমুদ তানসেন লেখেন, ‘প্রত্যেকের নিজেদের রুমের লিস্টসহ ১১টার মধ্যে ১০২৭ বসো। কেউ যেন বাদ না যায়। লাস্ট ওয়ার্নিং! না থাকলে গ্রুপ থেকে বাদ দেওয়া হবে এবং সেভাবেই রুম থেকে চলে যেতে হবে।’
যাঁদের পরীক্ষা আছে তাঁদেরও উপস্থিত থাকতে হবে বলে নির্দেশ দেন একই হলের সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক শোয়েব আহম্মেদ সাজিব। যদি উপস্থিতির ব্যত্যয় ঘটে তাহলে ‘সুন্দর’ নির্দেশনা আগামীকাল রাতে (আজ) জানিয়ে দেওয়া হবে বলে নির্দেশ দেন মুহসীন হল শাখা ছাত্রলীগের দপ্তর উপসম্পাদক সাব্বির হোসেন খোকা।
ফজলুল হক মুসলিম হল শাখা ছাত্রলীগের শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক সাদমান আল রিশান। ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারী হিসেবে পরিচিত তিনি। হল শাখা ছাত্রলীগের মেসেঞ্জার গ্রুপে তিনি লিখেন, ‘রাত (গতকাল) ১১টায় গেস্টরুমে উপস্থিত থাকবা। যদি ডেকে নিয়ে আসতে হয় তাহলে খবর আছে।’ সবার উপস্থিতি নিশ্চিত করা, কাউকে ছুটি দেওয়া হবে না এবং যাঁরা সমাবেশে থাকবেন না, তাঁদের হলে থাকতে দেওয়া হবে না বলে নির্দেশ দেন বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাকিরুল ইসলাম সাকিব।
বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের যাঁরা প্রোগ্রামে থাকছেন না, তাঁদের অনেকের কাপড়চোপড় ফেলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিকা বুশরা মারিয়ার বিরুদ্ধে। আনিকা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হলের মধ্যে ছেলে শিক্ষার্থীদের ১৩টি হল ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রণে চলে। মেয়ে শিক্ষার্থীদের ৫টি হলে ছাত্রলীগের একক আধিপত্য না থাকলেও সিট বণ্টনের ক্ষেত্রে তাদের আধিপত্য রয়েছে।
আজকের পত্রিকার হাতে আসা স্ক্রিনশটগুলো সঠিক বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই জানান, হলে থাকার জন্য ছাত্রলীগের বিভিন্ন প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকতে হয়। উপস্থিত না থাকলে হল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। কিন্তু আজকের প্রোগ্রাম তো ক্যাম্পাস থেকে অনেক দূরে। সিট বাঁচানোর জন্য এসব প্রোগ্রামে থাকতে হয়।
শনিবার (১৪ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাঁকা বাজারে নিজ দোকান বন্ধ করে বাইসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে সরকারি দীঘির পাড় এলাকায় পৌঁছালে তিন ছিনতাইকারী তার গতিরোধ করে এলোপাতাড়ি হাতুড়িপেটা করে তার সঙ্গে থাকা ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। ব্যাগে সাড়ে ৩ লাখ টাকা ও দুটি মোবাইল ফোন ছিল।
১২ মিনিট আগেগত ৯ জুন ৫নং সুগন্ধীপুর ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর বাজার এলাকায় বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজিত মিছিলে সন্ত্রাসীরা অতর্কিত হামলা চালায়। এতে উপজেলা যুবদলের প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ফয়সাল আহমেদ সোহেল, যুগ্ম আহ্বায়ক মঞ্জুর আহমেদ মামুনসহ একাধিক নেতাকর্মী আহত হন।
১৫ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরফলকন এলাকা থেকে নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর জুনাইদ আহমেদ (৮) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে চরফলকন এলাকার একটি কুয়া থেকে ভাসমান অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
৪৪ মিনিট আগেশনিবার (১৪ জুন) খুলনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে সফরের সূচনা হয়। সফরে খুলনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. তৌফিক আহমেদের নেতৃত্বে ৪০ জন প্রশিক্ষণার্থী ও ৪ জন প্রশিক্ষক অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক মো. সুজাউদ্দোলাহ, সহযোগী অধ্যাপক মো. আনিসুর রহমান, মো. হাফিজুর রহমান খান এবং সহকারী
১ ঘণ্টা আগে