নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক নির্মল সেন যে সাহসী সাংবাদিকতা করে গেছেন বর্তমানে তা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান খান।
আজ শুক্রবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে শ্রমিক কৃষক সমাজবাদী দল ও বাংলাদেশ সংযুক্ত শ্রমিক ফেডারেশন আয়োজিত নির্মল সেনের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মনজুরুল আহসান খান বলেন, ‘পত্র-পত্রিকাগুলো নির্মল সেনের জীবনী নিয়ে কেন লেখে না। বর্তমানে সাংবাদিকতার কিছুই নেই। যা একটু হতো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কারণে তাও হচ্ছে না।’
মনজুরুল আহসান খান বলেন, নির্মল সেনের সঙ্গে আমার দীর্ঘদিন কাজ করার সুযোগ হয়েছে। এরশাদের সময়ে যখন আমাকে চোখ বেঁধে যখন তুলে নেওয়া হয়, তখন নির্মল সেনের নেতৃত্বে হরতাল ডাকা হয়। পরে আমাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তখন সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার করা হতো না, সে জন্য রাজনীতি করতে এই পথ বেছে নিয়েছিলেন তিনি। এ পেশাতেই তিনি অনেকটা এগিয়েছিলেন। ভালো লিখতেন। শেখ মুজিবুর রহমানও তাঁর লেখা পছন্দ করেছিলেন। কিন্তু বাকশালের সময় যখন সব পত্রিকা বন্ধ করে দেওয়া হয় নির্মল সেন এটাকে ঘোরতর বিরোধিতা করেছিলেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্য বক্তারা বলেন, গণ অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন নির্মল সেন। ৭২-৭৫ সালের সংবাদপত্রের সবচেয়ে কঠিন সময়ে তিনি লেখার মাধ্যমে এগিয়ে প্রতিবাদ করেছেন। এ জন্য তাকে নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। কাজেই বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে নির্মল সেন সব সময়ই প্রাসঙ্গিক একজন নেতা। কিন্তু তার আদর্শ ও নীতি-নৈতিকতা আমরা ধরে রাখতে পারিনি।
তাঁরা আরও বলেন, ‘আজ গণতন্ত্র নেই, মানুষের অধিকার নেই, শ্রমিকেরা অধিকার বঞ্চিত। তাই নির্মল সেনের আদর্শকে সামনে রেখে মেহনতি মানুষের অধিকার নিশ্চিতে নেতৃবৃন্দকেই পদক্ষেপ নিতে হবে। নির্মল সেন দেশের মানুষের স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তার কথা বলে গেছেন সব সময়ই। একইসঙ্গে সাম্প্রদায়িকতা রুখতে সারা জীবন কাজ করেছেন।’
মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক নির্মল সেন যে সাহসী সাংবাদিকতা করে গেছেন বর্তমানে তা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান খান।
আজ শুক্রবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে শ্রমিক কৃষক সমাজবাদী দল ও বাংলাদেশ সংযুক্ত শ্রমিক ফেডারেশন আয়োজিত নির্মল সেনের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মনজুরুল আহসান খান বলেন, ‘পত্র-পত্রিকাগুলো নির্মল সেনের জীবনী নিয়ে কেন লেখে না। বর্তমানে সাংবাদিকতার কিছুই নেই। যা একটু হতো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কারণে তাও হচ্ছে না।’
মনজুরুল আহসান খান বলেন, নির্মল সেনের সঙ্গে আমার দীর্ঘদিন কাজ করার সুযোগ হয়েছে। এরশাদের সময়ে যখন আমাকে চোখ বেঁধে যখন তুলে নেওয়া হয়, তখন নির্মল সেনের নেতৃত্বে হরতাল ডাকা হয়। পরে আমাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তখন সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার করা হতো না, সে জন্য রাজনীতি করতে এই পথ বেছে নিয়েছিলেন তিনি। এ পেশাতেই তিনি অনেকটা এগিয়েছিলেন। ভালো লিখতেন। শেখ মুজিবুর রহমানও তাঁর লেখা পছন্দ করেছিলেন। কিন্তু বাকশালের সময় যখন সব পত্রিকা বন্ধ করে দেওয়া হয় নির্মল সেন এটাকে ঘোরতর বিরোধিতা করেছিলেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্য বক্তারা বলেন, গণ অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন নির্মল সেন। ৭২-৭৫ সালের সংবাদপত্রের সবচেয়ে কঠিন সময়ে তিনি লেখার মাধ্যমে এগিয়ে প্রতিবাদ করেছেন। এ জন্য তাকে নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। কাজেই বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে নির্মল সেন সব সময়ই প্রাসঙ্গিক একজন নেতা। কিন্তু তার আদর্শ ও নীতি-নৈতিকতা আমরা ধরে রাখতে পারিনি।
তাঁরা আরও বলেন, ‘আজ গণতন্ত্র নেই, মানুষের অধিকার নেই, শ্রমিকেরা অধিকার বঞ্চিত। তাই নির্মল সেনের আদর্শকে সামনে রেখে মেহনতি মানুষের অধিকার নিশ্চিতে নেতৃবৃন্দকেই পদক্ষেপ নিতে হবে। নির্মল সেন দেশের মানুষের স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তার কথা বলে গেছেন সব সময়ই। একইসঙ্গে সাম্প্রদায়িকতা রুখতে সারা জীবন কাজ করেছেন।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২৭ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে